Monday, December 26, 2011

আদিবের ভালোবাসা আর একটি শর্ত রক্ষার পণ [ Collection of Love Stories -14 ]


আদিব ছোটবেলা থেকেই ভীষণ লাজুক প্রকৃতির ছেলে। মেয়েদের দেখলেই লজ্জায় চুপসে যায়। কোন মেয়ে যদি তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করে তাহলে তার কথা জড়িয়ে যায়, তোতলাতে থাকে। মনের কথাগুলো সাজাতে পারে না। শেষে অসহায়ের মত তাকিয়ে থাকে। চিরন্তন সত্য যে মেয়েরা একটু লাজুক প্রকৃতির হয়, কিন্তু আদিবের বেলায় তা সম্পূর্ণ উল্টো। বন্ধুরা তার এই দুরাবস্থা দেখে তাকে লজ্জাবতী উপাধি দিয়েছে। প্রায় রাতেই আদিব স্বপ্ন দেখে একদল মেয়ে এসে তার খাটের চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে। বলা নেই কওয়া নেই, হঠাত করেই তার গলা চেপে ধরে। বিকট চিৎকার করে ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠে। উঠে দেখে চারদিকে কেউ নেই, এমন কি খাটের নীচেও কেউ ঘাপটি মেরে নেই। এইসব ব্যাপারগুলো শেয়ার করার জন্য আদিবের কোন ভালো বন্ধু নেই। বন্ধুদের এসব বলতে গেলে হিতে বিপরীত হয়। তারা বিভিন্ন উস্কানিমূলক কথা বলে অপদস্ত করে, অধিকাংশই এডাল্ট কথাবার্তা। এসব কুৎসিত কথা শুনতে ভালো লাগে না তার। প্রায় সময়েই আদিব ছাদের উপরে উঠে চুপচাপ বসে থাকে। সন্ধ্যা মিলবার অনেক পরে নীচে নেমে আসে।

একটি মেয়েকে সে ভালোবাসে। ভালোবাসা শব্দটি যদিও আগে তার কাছে নিষিদ্ধ মনে হতো। মেয়েটিকে সে প্রথম দেখেছিল একটি পারিবারিক অনুষ্ঠানে। খুব ছিমছাম গোছানো একটি মেয়ে। আদিব তখন মাত্র কলেজে প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়েছে। প্রথম কলেজে উঠলে সবার ক্ষেত্রেই পৃথিবী রঙিন মনে হয়। সেই সময়টাতে মানুষ যা দেখে তাই ভালো লাগে। চারিদিকে প্রেমের বাতাসের সাথে গা এলিয়ে দিতে ভালোবাসে। ইচ্ছে করে প্রেম করতে। অনুভূতিগুলো তখন পাখনা মেলে দেয়। আদিবের ক্ষেত্রেও ভিন্ন হয়নি। সোমাকে প্রথম দেখেই মুদ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকে। বয়স আর কত হবে সোমার? মেয়েদের বয়স আন্দাজ করা খুব কঠিন। আদিব যখন রাজ্যের বিস্ময় চোখে নিয়ে তাকিয়ে ছিল, হঠাৎ করেই ধরা পরে গেলো সোমার দৃষ্টিতে। সত্যি বলতে লজ্জা আর ভয় মিশ্রিত হয়ে চুপসে যায় আদিব। চোখ তুলে ফের তাকায় অপরাধীর মত, এবারে সোমা কৌতূহল নিয়ে তাকিয়ে মিষ্টি করে একটু হাসলো। সেই হাসিটুকুই শেষে সাহস হয়ে গেলো আদিবের।


সেদিনের পর থেকে আদিবের সমস্ত চিন্তায় একটি মেয়ে এসে হাজির হয়। পড়ার সময়ে বইয়ের পাতায় কিংবা পথে হাটার সময়ে পাশে কল্পনায়। ভালোবাসার অনুভূতি কখনো লিখা সম্ভব নয়। রাতের ঘুম চলে গেলো। খুব অস্থিরতা ভিড় করলো মনে। যে কাজিনের সাথে সোমা অনুষ্ঠানে এসেছিল তাকে বলে কয়ে সোমার স্কুলের ঠিকানা যোগাড় করে ফেলে আদিব। জীবনে প্রথম বার নির্লজ্জের মত মেয়েদের স্কুলের সামনে যেয়ে দাঁড়ায়। লুকিয়ে থাকে একটি গাড়ির আড়ালে যেন সোমা তাকে না দেখতে পায়। স্কুল ছুটির সময়ে দেখতে পায় সোমাকে। সে অন্যরকম এক অনুভূতি। কেমন যেন ঘোর লাগা সব।




এভাবেই একদিন খুব সাহস করে আদিব প্রস্তুতি নেয়। আজ সে সোমাকে সব বলবেই। ঘরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে রিহার্সেল করেছে অনেক বার। স্কুল যথা সময়েই ছুটি দেয় এবং সোমা যথা সময়েই স্কুলের গেইট দিয়ে বেড়িয়ে আসে, কিন্তু আদিবের পা কাঁপতে শুরু করে। আগের দিন যা রিহার্সেল করেছিল সব ভুলে মাথা শুন্য শুন্য অনুভব করে। সোমা চোখে চোখ পড়তেই মিষ্টি করে হাসে সোমা। আদিব একবুক সাহস সঞ্চয় করে সোমার কাছে যেয়ে বলে, ভালো আছো সোমা?”

হ্যা, কিন্তু আপনি আমার নাম জানলেন কিভাবে।
জেনেছি, তুমি ভালো আছো তাইনা?” 
বললাম তো হ্যা, আপনি এখানে?”
না মানে, মানে এখান দিয়ে যাচ্ছিলাম আরকি

পেছন ফিরে হাটা শুরু করে আদিব। বার বার নিজেকে গালি দেয় মনের কথাটুকো না বলতে পারায়। আবার ভালো লাগছিল এই ভেবে যে সোমার সাথে তো কথা হয়েছে। এইটুকুইবা কম কিসে? এভাবেই দিন যায়, আদিব কলেজ ফেলে শহরের অন্যপ্রান্ত থেকে এসে দাঁড়ায় সোমার স্কুলের সামনে, আর নতুন নতুন অজুহাত তৈরি করে। একদিন কোন এক পৌষ মাসে আদিব সাহস করে সোমাকে বলে ফেলে ভালোবাসি। সোমা অবাক হয়ে তাকায়, তার পরে হেসে বলে, এতদিনে?”


শুরু হয় ভালোবাসার দিন। সোমা যে তাকে ভালোবাসে ভাবতেই রোমঞ্চকর লাগে আদিবের, আর এত সহজেই যে ভালোবাসা পেয়ে যাবে এতেও আদিব বিস্মিত। আদিব স্বপ্ন সাজায়। সোমা তার থেকে তিন চার বছরের ছোট, স্বপ্ন সাজাতে বাঁধা কিসের? সমাজের মানা না মানা থোরাই কেয়ার করে সে? দূর থেকে আদিব ছুটে আসে সোমাকে একটু দেখার জন্যে, একটু কথা বলার জন্যে। আদিবের মনে সংশয় জাগে, সোমা কি সত্যিই তাকে ভালোবাসে?

সোমা একটা সত্যি কথা বলবে প্লীজ?”
আমি কি মিথ্যা কথা বলি?”
না, তা বলছি না, আমি বলতে চাচ্ছিলাম আমাদের সম্পর্কটা খুব দ্রুত হয়েছে। শুনেছি যে প্রেম হুট করে আসে সে প্রেম নাকি হুট করেই চলে যায়
আমাকে কি তোমার এমন মনে হয় আদিব?”
তুমি তবুও ভেবে দেখো সত্যিই আমাকে ভালোবাসো কি না, এখনো যদি এমন কিছু হয় আমি সহ্য করতে পারবো, কিন্তু পরে যদি তুমি আমাকে ছেড়ে যাও আমি কখনোই সহ্য করতে পারবো না
তুমি আমাকে বিশ্বাস করো না?”
বিশ্বাসের প্রশ্ন না, নির্ভরতার কথা বলতে চাচ্ছি
ও আচ্ছা আমার উপরে নির্ভর করা যায় না? তুমি  জানো আমি চাইলেই কত ছেলে পিছে ঘুরাতে পারি? তারপরেও তোমাকেই ভালোবাসি।

সোমার কথায় আশ্বস্ত হয়, সত্যিই তো, সোমা সুন্দরী। যে কোন ছেলে হুমরি খেয়ে পড়বে প্রেম করতে। তবুও সোমা তো তাকেই ভালোবাসে। সোমাকে দেখার পরে আদিবের যে অস্থিরতা ছিল, আদিব ভেবেছিল ভালোবাসার কথা বলার পরে কমে যাবে। কিন্তু কমেনি, বরং বেড়েছে। সোমাকে না দেখে থাকাই যে দায়। তার উপরে আবার হারানোর ভয়। পুরনো ডায়েরি খোলে আদিব। অনেকদিন কোন কবিতা লেখা হয়নি। আদিব চেষ্টা করে কবিতা লিখতে, কিন্তু কোন লেখা মাথায় আসছে না। সমস্তটুকো জুড়ে সোমার অস্তিত্ব। প্রেমের কাছে তবে কবি কবিতারাও হার মানে?


দিন গড়িয়ে যায়, ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে নতুন বছর আসে। সময় কত দ্রুত চলে যায়। একটি বছর পেরিয়ে গেছে যেন বুঝতেই পারেনি আদিব। এরই মাঝে সোমার সাথে বেশ দূরত্ব অনুভব করে সে। দূরত্ব তার দিক থেকে নয়, সোমা এখন আর তাকে আগের মত সময় দেয় না, দেখা করতে চায় না, ঠিকভাবে কথাও বলে না। আদিব সোমার এমন এভয়েড করার কারন জানতে চাইলে এক্সাম, পড়াশনার চাপ এসব কমন কজ দেখিয়ে আড়ালে থাকে সোমা। তবুও ভালোবাসা কমেনি আদিবের দিক থেকে, বরং সোমার এমন আচরনে তার ভালোবাসা চক্রবৃদ্ধিহারে বেড়েছে।


একদিন সোমা জরুরীভাবে দেখা করতে বলে আদিবকে। ক্লাস ফেলেই হন্তদন্ত হয়ে ছুটে আসে আদিব। সোমা অন্যমনস্ক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আদিব কাছে যেয়ে জিজ্ঞাসা করে,

তোমার শরীর খারাপ সোমা?”
না, অন্য কারনে তোমাকে আসতে বলেছি।
কি হয়েছে? বলো
আদিব আমার ফ্যামিলি আমাদের রিলেশনের ব্যাপারটা জেনে গেছে। বাবা কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না, আমাকে হয়ত আর পড়ালেখাও চালিয়ে যেতে দিবে না। আর বাবা মায়ের মতের বাইরে যাওয়া কখনোই আমার সম্ভব না।
সোমা তোমাকে আমি অনেক আগেই ভাবতে বলেছিলাম
আমি বুঝতে পারিনি সব এমন হয়ে যাবে, তুমি আমাকে ভুলে যেও

আচ্ছা এভাবে ভুলে যাওয়া কি সম্ভব? কিছুদিন পরেই আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যায়। কিন্তু সোমা আর আগের সেই সমা নেই। আদিব অনেক পরিবর্তন দেখতে পায়। একদিন সোমার এক বান্ধবীর কাছে সাহায্য চায় আদিব। এই বান্ধবীটি তাদের প্রেমে অনেক হেল্প করেছে। আদিব জানতে চায় আসলে সোমা কেন তাকে এভয়েড করছে? সত্যিই কি ফ্যামিলি থেকে চাপ? সেদিন আদিব জানতে পারে আসলে ফ্যামিলির ব্যাপার কিছুই না। সোমা অন্য একটি ছেলেকে পাগলের মত ভালোবাসে।

আদিবের বিশ্বাস হয়না এসব কথা। আদিব সোমাকে তাই সরাসরি জিজ্ঞাসা করে। সোমা অস্বীকার করে সব। সেই পুরনো ফ্যামিলি প্রব দেখিয়ে কেটে পরতে চায়। শেষে একদিন সোমাকে একটি ছেলের সাথে দেখে আদিব কোন সন্দেহ থাকে না যে সোমা আসলেই ছলনা করছে। তবুও সোমাকে সে চায়। অপেক্ষায় থাকে সোমার ফিরে আসার। এখনো অপেক্ষায় আছে।


পাঠক, গল্পটি খুব সাধারন একটি গল্প তাই না? ভাবছেন এমন গল্পের কোন মানে হয়? এসব তো আমাদের চারপাশে অহরহ ঘটছে। কিন্তু এই গল্পের সাথে অন্য একটি গল্প জুড়ে আছে। শুনবেন সেই গল্প?

আদিব নামের এই ছেলেটি কোথা থেকে আমাকে খুঁজে পেলো কে জানে? এসেই আমাকে ধরে বসলো একটি গল্প লিখে দেয়ার জন্যে। কারো রেকোয়েস্টে আমি কখনোই গল্প লিখি না, সত্যি বলতে মাথায় রেকোয়েস্টের বোঝা নিয়ে গল্প লেখা কখনোই সম্ভব না। তাকে কিছুতেই বোঝাতে পারি না যে আমি এভাবে কখনো গল্প লিখতে পারি না। তবুও তার আবদার যা খুশি তাই যেন লিখে দেই। তারপরে আদিব তার গল্প শোনাল, সত্যি বলতে বাস্তবতা। আদিব এখনো বুঝতে পারছে না কেউ তার সাথে ছলনা করেছে। সে ফিরে আসার মত নয়। কিন্তু সেটা আমরা বুঝতে পারি। যেহেতু আদিবের মনে এখনো ভালোবাসা অবশিষ্ট রয়ে গেছে, সে বুঝবেই কিভাব?

আদিবের একটাই আবদার তার জীবনের এই গল্পটি যেন লিখে দেয়া হয়। সে প্রিন্ট করে মেয়েটির হাতে দিবে গল্পটি। আমি আদিবকে একটি শর্ত দিয়েছি, সেটা হচ্ছে গল্পটি আদিব প্রিন্ট করে সোমার হাতে দিয়ে চলে আসবে, কিন্তু আসার সময়ে ফিরে তাকাতে পারবে না। আর কোনদিন ফিরে তাকাতে পারবে না। সোমা নামের মেয়েটা যদি তার প্রেমিককে নিয়ে ভালো থাকে থাকুক, আর যদি আদিবের প্রতি টান থাকে তবে ফিরে আসবে। কিন্তু আদিব কখনোই সোমাকে জোড় করতে পারবে না। আর কখনো কোন যোগাযোগ করতে পারবে না।

আদিব শর্ত মেনে নিয়েছে। গল্পটি সে কখনোই আর সোমার সাথে যোগাযোগের করবে না, কখনো দাবী নিয়ে দাঁড়াবে না সোমার সামনে। সে অপেক্ষায় থাকবে সোমার ফিরে আসার। কিন্তু সোমার ইচ্ছের স্বাধীনতা দিবে। ভালবাসলে যতটুক ছার দেয়ার সে সবটুকই দিবে। সোমা ফিরে না আসলেও দূর থেকেই ভালবাসবে। আদিব একটি কবিতা তোমার জন্যে,


তোর কাছ থেকে মুঠোভরা ভালোবাসা নিয়ে

দৌড়ে এসে দরজা বন্ধ করে

মুঠি খুলে দেখি ভালোবাসা নাই 
আঙ্গুলের ফাঁক গলে মিলিয়ে গেছে সব;

ফাল্গুনের রোদে শুকাতে দেয়া ভালোবাসারাও
উবে যায় কর্পূরের মত,
বেঁয়ে পরে দু
হাতে
ভালোবাসা ধরা যায় না, ভালোবাসা ধরা যায় না।

আমি জানি আদিব কখনোই আমাকে দেয়া শর্ত রাখতে পারবে না। ভালোবাসা কোন সূত্র কিংবা শর্ত মেনে চলে না। 





লিখেছেন-রিয়েল ডোমেন 
FB ID-Real Demon 

গল্পটি নেয়া :     https://www.facebook.com/notes/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%9B%E0%A7%81-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA/%E0%A6%86%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A3/216903025056521 

Tuesday, December 20, 2011

ইংরেজি ও বাংলার মজা [ Funny Facts ]


ইংরেজীর ভয়ে তটস্থ থাকে না এমন শিক্ষার্থী খুব কমই আছেন এখনো। আমাদের সময়ে ইংরেজীর ক্লাসটাই ছিলো সবচেয়ে ভয়ানক!! ইংরেজী শুধু ভয়ানকই নয় মাঝে মধ্যে বেশ মজারও হয়ে উঠে। এবার আমি কিছু ইংরেজীর মজা উপস্থাপন করলাম। আশা করি ভালো লাগবে।

 ১। সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল- Floccinaucinihilipilification

 ২। 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18 (অক্ষরের অবস্থানগত সংখ্যা) সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80

 ৩। ইংরেজি madam reviver শব্দকে উল্টো করে পড়লে একই হবে।

 ৪। “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।

 ৫। “i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।

 ৬। “Education” “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।

 ৭। “Abstemious Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।

 ৮। ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ পরে u আছে।

 ৯। Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে ৫টি vowel একসঙ্গে আছে।

 ১০। একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ হল Uncopyrightable

 ১১। Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।

 ১২। Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।

 ১৩। Vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) ।

 ১৪। Vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By

 ১৫। গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ Assassination মনে রাখার সহজ উপায় হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।

 ১৬। Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।

 ১৭। University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত কিন্তু Varsity লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।

 ১৮। “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।

 ১৯। “Exclusionary” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।

 ২০। "study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।

 ২১। “Executive Future" এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।

 ২২। Mozambique এমন একটি দেশের নাম যাতে সবগুলো vowel আছে।

 ২৩। A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।

 ২৪। Stewardesses হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু বাম হাত ব্যবহৃত হয়।

 ২৫। Dreamt একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষে mt আছে ।

 ২৬। ইংরেজিতে ৩টি শব্দ আছে যাদের শেষে ceed আছে । সেগুলো হলঃ proceed , exceed , succeed

 ২৭। Almost সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যার বর্ণগুলো ক্রমানুসারে আছে ।

 ২৮। ইংরেজিতে মাত্র ৪টি শব্দ আছে যাদের শেষে dous আছে। এগুলো হলঃ tremendous , horrendous , stupendous , hazardous

 ২৯। Lollipop হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু ডান হাত ব্যবহৃত হয়।

 ৩০। Screeched হল এক Syllable বিশিষ্ট সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ।

 ৩১। Underground এমন একটি শব্দ যা প্রথম ৩টি অক্ষর und শেষেও রয়েছে।

 ৩২। Set শব্দের সবচেয়ে বেশি অর্থ রয়েছে।

 ৩৩। Therein এমন একটি শব্দ যা থেকে কোন রকম সাজানো ছাড়াই ১০টি নতুন শব্দ তৈরী করা যায়। সেগুলো হলঃ the, there, he, in, rein, her, here, ere, therein, herein

 ৩৪। Typewriter সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু উপরের সারি ব্যবহৃত হয়।

 ৩৫। Indivisibility এমন একটি শব্দ যাতে একটি মাত্র vowel i ৬ বার আছে।

 ৩৬। Bookkeeper শব্দে ৩ জোড়া অক্ষর oo, kk, ee পাশাপাশি আছে।

 ৩৭। Understudy এমন একটি শব্দ যাতে ৪টি ক্রমিক অক্ষর rstu আছে।

 ৩৮। Queue একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষের ৪ অক্ষর বাদ দিলেও একই উচ্চারণ হয়।

 ৩৯। It is raining বা Bristi is reading বাক্য দুইটির অর্থ কিন্ত একটাই, বৃষ্টি পড়ছে !!!






হাসি ধরে রাখুন……..কারণ হাসির মূল্য অনেক…….. [ Laugh & Live ]


হাসি ধরে রাখুন……..কারণ হাসির মূল্য অনেক……..

 একটা (চমৎকার) হাসি হচ্ছে ঠিক সেটাই যেটা তোমার জানালা দিয়ে চলে আসা এক টুকরো আলোর মতো
 যেটা সবাইকে বলছে যে একজন ভালোবাসার মানুষ এখানে আছে......

 - ক্ষনস্থায়ী জীবনে একটা সুন্দর হাসি সময় নেয় মাত্র এক সেকেন্ড........

 - চোখের জলের পিছনে হাসি লুকিয়ে থাকে.............

 - হাসি হলো সব কিছু সহজ ও সরল ভাবে দেখা .............

 - সেই উত্তম প্রতিবেশী যে আপনার সাথে হাসিমুখে কথা বলে, কিন্তু তা অতিক্রম করে না..............

 - আপনি যদি হাসি ছাড়া একজন বন্ধুকে দেখেন তাকে একটা হাসি উপহার দিন...............



 - হাসি শুরু হয় ঠোঁটের উপর হতে তা ক্রমান্বয়ে ছড়িয়ে পড়ে চোখে ,মৃদুহাস্য শুরু হয় শরীরের অভ্যন্তর হতে কিন্তু একটি উত্তম হাসি আসে আত্মা হতে, যা চারপাশে উপচে পড়ে...........

 - আপনার হাসির কারণে আপনার জীবন আরো সুন্দর.............

 - আমরা প্রায়ই বুঝতে পারি না যে হাসির কি ক্ষমতা । একটি সুন্দর হাসি আপনার পুরো জীবন বদলে দিতে পারে........

 - হাসি হলো প্রেমের ভাষা..............

 - সত্যিকারের মানুষ দু;খে হাসে, মর্মপীড়া থেকে শক্তি সঞ্চয় করে............

 - বিনা খরচে চেহারা পরির্বতন করার একমাত্র উপায় হলো একটি সুন্দর হাসি..........

 - সব মানুষ একই ভাষায় হাসে...........

 - শিশুরা গড়ে ৪০০ বার হাসে যা কিনা বয়স্কদের ১৫ গুন । আশ্চর্য তাই নয় কি ?.........

 - উষ্ণ হাস্য হলো উদারতা সার্বজনীন ভাষা.............

 - ঈশ্বর মানব জাতিকে একটা সুন্দর উপহার দিয়েছেন তা হলো হাসি । প্রায়ই চিন্তা করি প্রাণীদেরকে কি এই স্মিত সুন্দর উপহার আছে?..............

 - হাসুন, না এতে আপনার খরচ হবে না কিন্তু আপনিই পারেন কাউকে হাসিয়ে একটা সুন্দর দিন উপহার দিতে..............

 - সুতরাং হাসুন দয়া করে,,,,,,,হুম ...... খুব ভাল লাগছে দেখতে । দেখুন হাসিতে কেমন মানাচ্ছে আপনাকে .........
 নিজে হাসুন অন্যকেও হাসান........হাসতেই থাকুন হাসতেই থাকুন
 (সংগ্রহ)





এলো কেমন করে : বলপয়েন্ট কলম [ how we got ballpen ]


আমরা বলপেন বলে যে কলমকে চিনি, ওটার প্রকৃত নাম বলপয়েন্ট পেন (Ballpoint pen)আজকাল যে মানের বলপেন ব্যবহার করছি সে পর্যন্ত আসার জন্য বলপেনকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। এই কলমের যাত্রা শুরু ১৮৮৮ সালে। সে সময় জন লাউড নামে আমেরিকার এক চামড়া ব্যবসায়ী প্রথম এক ধরনের বলপয়েন্ট কলম উদ্ভাবন করে প্যাটেম্লট নেন। সেই কলমের একটি ছোট খোপে তরল কালি রাখা হতো। সেখান থেকে কালি কলমের মাথায় নেমে আসত। মাথায় লাগানো ছিল রোলার বল টিপ। ওটা কালি সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করত। দুঃখের ব্যাপার হলো, আবিষ্কারের প্যাটেম্লট নিলেও জন লাউড কখনো তার কলমের উত্পাদনে যাননি।

 জন লাউডের পরবর্তী ত্রিশ বছরে আরো ৩৫০টি বলপয়েন্ট কলমের প্যাটেম্লট গ্রহণ করেন নানা দেশের আবিষ্কারকরা। কিন্তু তাদের কলমগুলো খুব একটা কার্যকর ছিল না। প্রতিটি কলমের জন্যই প্রধান সমস্যা হয়ে দেখা দিত কালি। কারণ কালি বেশি তরল হলে বলের ফাঁক দিয়ে তা চুঁইয়ে বেরিয়ে আসত। আবার কালি ঘন হলে লেখার সময় প্রয়োজনীয় পরিমাণে কালি নেমে আসত না। আবহাওয়ার তারতম্যের কারণেও কালির ঘনত্ব বেড়ে বা কমে যেত। তাই সে সব কলম কখনো ব্যাপকভাবে উত্পাদিত হয়নি।

 হাঙ্গেরিতে লেডিসলাস বিরো ও জর্জ নামে দুই ভাই বাস করতেন। ১৯৩৫ সালে তারা সত্যিকার অর্থে একটি উন্নতমানের বলপয়েন্ট কলম আবিষ্কার করেন। এর কিছুদিন পর এ দুভাই এক সমুদ্র সৈকতে অবসর কাটানোর জন্য যান। সঙ্গে নিয়ে যান তাদের আবিষ্কৃত কলম। সেখানে দুভাইয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট অগাস্টিন জাস্টোর সঙ্গে। বলপয়েন্ট কলম দেখে জাস্টো চমত্কৃত হন। তিনি দুভাইকে আমন্ত্রণ জানান আর্জেন্টিনায় এই কলম উত্পাদনের কারখানা প্রতিষ্ঠার জন্য। ১৯৪৩ সালে তারা আর্জেন্টিনায় বিশ্বের প্রথম বলপয়েন্ট কলমের কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন। তবে তাদের আবিষ্কৃত কলমে কিছু কিছু ত্রুটি দেখা দেয়। যে কারণে বিরো ভাইদের বলপয়েন্ট কলম খুব একটা জনপ্রিয়তা পায়নি।




 বলপয়েন্ট কলমের সত্যিকার সফলতা আসে আমেরিকায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যেসব পাইলট আর্জেন্টিনায় কাজ করেছেন বিরো ভাইদের কলম তাদের আকৃষ্ট করে। তারা অনুভব করেন এই কলম দিয়ে ফাউনটেন পেনের চেয়ে ভালো লেখা যায়। বিমান অত্যধিক উচ্চতায় উঠলে ফাউনটেন পেনের কালি বাতাসের চাপে বাইরে বেরিয়ে আসে। কিন্তু বলপয়েন্ট কলমে তা হয় না। পাইলটদের জন্য বলপয়েন্ট কলম সবচেয়ে উপযোগী। তবে এর কিছু সমস্যা রয়েছে যা সংশোধন করা প্রয়োজন।

 এ সময় আমেরিকার এবারহার্ড ফ্যাবার কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান পাঁচ লাখ ডলার দিয়ে বিরো ভাইদের কাছ থেকে বলপয়েন্ট কলম উত্পাদনের স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর এভারসার্প কোম্পানি এই স্বত্ব কিনে নেয় ফ্যাবার কোম্পানির কাছ থেকে। কিন্তু তখনো পর্যন্ত সত্যিকার অর্থে চমত্কার একটি বলপয়েন্ট কলম উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়নি।
 সিকাগোর অধিবাসী নাবিক মিল্টন রেনল্ডস আর্জেন্টিনা থেকে কয়েক ধরনের বিরো বলপয়েন্ট কলম আমেরিকায় নিয়ে আসেন। তিনি এই কলম উত্পাদন ও উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দেন। এভাবে বিভিন্ন ব্যক্তির চেষ্টায় সবদিক দিয়ে ত্রুটিমুক্ত একটি কলম প্রথম বাজারে আসে ১৯৪৫ সালে। সে বছর অক্টোবর মাসের এক সকালে নিউ ইয়র্কের জিম্বেলস ডিপার্টমেন্ট স্টোরে একটি কলম প্রথম সাড়ে বারো ডলারে বিক্রি হয়। প্রথম দিনই ১০ হাজার বলপয়েন্ট কলম বিক্রি হয়।

 সংগৃহীত




বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ -- Some unknown Fact


বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ
 গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ

 বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ৩০০ সদস্য বিশিষ্ট সবোর্চ্চ আইন পরিষদ। প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারের সরাসরি ভোটের ভিত্তিতে প্রতি আসন থেকে একজন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সাধারণত প্রতি ৫ বছর অন্তর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পূর্বে নারীদের জন্য ৩০ টি আসন বরাদ্দ ছিল যারা মূলত নির্বাচিত সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হতেন। নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত আসনের এই বিধান স্বল্প সময়ের জন্য সংবিধানে ছিল। সপ্তম সংসদে শেষ বারের মতো এই বিধান চালু ছিল। অষ্টম সংসদের পূর্বের সকল সংসদেই ৩০ টি নারী আসনের ব্যবস্থা ছিল। শুধুমাত্র প্রথম সংসদে ১৫ টি এবং চতুর্থ সংসদে কোন সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা ছিল না।

 ২০০৪ সালের মে মাসে অষ্টম সংসদ সংসদীয় আসন অধ্যাদেশ (চতুর্দশ সংশোধনী), ২০০৪ পাশ করে বাংলাদেশের সংবিধানে নিম্নোক্ত ধারা সংযুক্ত করা হয়:
 অধ্যাদেশ ৬৫(৩) তে উল্লেখ করা হয়-
 সংবিধানের (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অব্যবহিত পরবর্তী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে শুরু করে দশ বৎসরকাল অতিবাহিত হইবার অব্যবহিত পরবর্তীকালে সংসদ ভাঙ্গিয়া না যাওয়া পর্যন্ত পঁয়তাল্লিশটি আসন কেবল মহিলা-সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে এবং সংসদ কর্তৃক পাশকৃত আইনের সাপেক্ষে সংসদে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে সংরক্ষিত আসনে মহিলারা নির্বাচিত হইবেন।

 সংরক্ষিত নারী আসনের এই ব্যবস্থা থাকলেও নারীরা সাধারণ নির্বাচনেও প্রার্থী হতে পারবেন। বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বোচ্চ আইন পরিষদকে বাংলায় জাতীয় সংসদএবং ইংরেজীতে হাউজ অব্ দ্য নেশনবলা হয়েছে। যদিও হাউজ অব্ দ্য নেশনখুব কমই ব্যবহার হয়। বরং একশব্দে পার্লামেন্টবলে এটি বেশী পরিচিতি লাভ করেছে। একটি কারণ হতে পারে, হাউজ অব্ দ্য নেশন শব্দটি সংবিধানে মাত্র একবার ব্যবহার করা হয়েছে। সংবিধানে ইংরেজীতে পার্লামেন্টকে হাউজ অব্ দ্য নেশনবলে উল্লেখ করা হয়েছে এটি অনেকের কাছে অজানা।


মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন [ Write Bengali From Mobile ]


মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন  



 এই এপ্লিকেশান টি দিয়ে মোবাইল থেকে বাংলায় ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখুন ...
http://m.websolutionbd.net/
 For more info see this:
http://m.websolutionbd.net/help.php
 ....................................
 আর “UC”ব্রাউজার এর "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে।।
 ....................................

 কিভেবে বাংলা লিখবেন?
 স্টেপ ১ :
http://m.websolutionbd.net/
 এই এপ্প্লিকেশন এ যান...

 স্টেপ ২ :
 তারপর ফেসবুক পারমিশন দিতে বলবে...
 দুই বার (বেসিক ইনফো এবং ওয়াল পোষ্ট) পারমিশন "এলাউ" দিতে বলবে ফেসবুক...
 এলাউ করুন....
 (***এই স্টেপ টি শুধুমাত্র প্রথম বার ব্যাবহার করার সময় লাগবে,"এলাউ" হয়ে গেলে পরবর্তীতে আর এই স্টেপ টা রিপিট করতে হবে না।***)

 স্টেপ ৩ :
 তারপর "Banglish Input Box" এ যা লিখার লিখে...
 "Convert Banglish To Bangla" তে ক্লিক করে লেখা টি কে বাংলায় রুপান্তর করুন...
 (**এখন “UC”ব্রাউজার এর "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে।।**)

 তারপর "Post Status To Your Wall" এ ক্লিক করুন...
 ব্যাস হয়ে গেল...


 --------------------------------------------সংগৃহীতঃ------------------------------------------



অনলাইনে ইংলিশ থেকে বাংলা শব্দ জানা যায় সহজেই [ Know Eng-Beng meaning online ]



বিজ্ঞানী.org সাইট যারা ভিজিট করেন তাদেরকে প্রথমে শুভেচ্ছা। বাংলা এই সাইট-এ অনেক কিছু জানা যায়। বলাযায় তথ্যে ভরপুর একটি ওয়েব সাইট। যে কথা বলতে চাচ্ছিলাম ধরুন আপনার কাছে কনো ডিকশ্নারী নেই, আপনি কোথাও বসে ব্রাউজ করছেন এই সময় আপনার দরকার হলো একটি ইংলিশ ওয়ার্ডের বাংলা জানার, আপনি কি করবেন? না চিন্তার কোন কারন নেই আমি তার একটি সমাধান দিব।
 অনলাইনে বসে আপনি ইংলিশ থেকে বাংলা ওয়ার্ড জানতে পারবেন এ জন্য কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল বা ডাউনলোড করতে হবেনা। আর একটি ইংলিশ ওয়ার্ডের অনেক গুলো বাংলা শব্দ পাবেন। যা কোন ডিকশ্নারীতে আপনি পাবেন না। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ একটু কম্পিউটার নলেজ থাকলে আপনি অনায়াসে পারবেন। এখন এই ওয়েব সাইটটির ঠিকানাঃhttp://www.bdwebguide.com/bengalidictionary.php এখানে ঢোকার পর দেখবেন লেখা আসছে Type English Word Here: এই ঘরটির মধ্যে আপনার প্রয়োজনিয় ইংলিশ শব্দটা লিখে Get Meaning লিখার উপর ক্লিক করবেন দেখবেন নিচে বাংলা এসে হাজির বাঃ আর কি। বেশ মজা পাবেন আপনি এখনি ব্যবহার করে দেখবেন, আর মন্তব্য আশা করছি।





লিখেছেন Md. Jewel Hasan Friday, 05 August 2011

ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা: [ Ensure Facebook Security]


আপনার ফেসবুকের ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এ জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন বাঁ পাশ থেকে security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Login Notifications-এর ডান পাশে Edit-এ ক্লিক করুন। Email-এর পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন Login Approvals-এর ডান পাশে Edit-এ ক্লিক করে Require me to enter a security code sent to my phone বক্সে টিক চিহ্ন দেওয়ার সময় নতুন বার্তা এলে Set Up Now-এ ক্লিক করুন। এখন Phone number : বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Continue-তে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue-তে ক্লিক করুন। তারপর Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগআউট করে পুনরায় ফেসবুকে লগইন করুন। দেখবেন, Name New Computer নামের একটি পেজ এসেছে। সেখানে Computer name বক্সে কোনো নাম লিখে Add to your list of recognized devices বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue-তে ক্লিক করুন।
 এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ব্যতীত অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue-তে ক্লিক করলেই কেবল আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। কাজেই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সবাই জানলেও কেউ আপনার ফেসবুকে লগইন করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার মোবাইলে আসা কোড নম্বরটি কোড বক্সে প্রবেশ করানো হবে। আপনার ই-মেইলে একটি মেইল যাবে, যেটাতে লেখা থাকবে কে, কখন, কী নাম দিয়ে, কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার ফেসবুকে প্রবেশ করেছিল।
 (সংগ্রহ)

(টাইটানিকের গোপন রহস্য ফাঁস : বরফের দিকেই নাক ঘোরানো হয়েছিল ) [ Titanic Sanked for Carelessness ]


সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, অসাবধানতাবশতঃ নয়, বরং নাবিকের ভুলের কারণেই ডুবতে হয়েছে টাইটানিককে। আর গোপন বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিশ্ববাসীর কাছে আসল ঘটনা চেপে গেছেন টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার। এই সেকেন্ড অফিসারের আত্মীয়ের লেখা এই বইটিতে তিনি দাবি করেছেন, এতোদিন পর্যন্ত এটি ফ্যামিলি সিক্রেট হিসেবেই সবার মাঝে গোপন ছিল। খবর টাইম, বিবিসি ও হাফিংটন পোস্ট-এর।

 বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।

 লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।

 সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

 সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।

 বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।

 অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
 .....................................................সংগ্রহ...........................................

আপনি জানেন কি... [ Do you Know? }]


আপনি জানেন কি...





...সদ্যপ্রয়াত কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ছিলেন ভারতের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী?
 ... অন্তরঙ্গ সম্পর্কের খাতিরে মহাত্মা গান্ধীকে "মিকি মাউস" বলে ডাকতেন সরোজিনী নাইডু?
 ...বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাঙালি জাতি সম্পর্কে গোপালকৃষ্ণ গোখলে বলেছিলেন "বাঙালি আজ যা ভাবে, ভারত ভাবে আগামীকাল"?
 ...জয় বাংলা স্লোগানটি জনসম্মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ জুনের পূর্বে কখনোও ব্যবহার করেন নি?
 ...বাঙালি বিপ্লবী বাঘা যতীন সরকারী নথিপত্রে রাজনৈতিক নেতা অরবিন্দ ঘোষের দক্ষিণহস্ত হিসেবে পরিচিত ছিলেন?
 ...১৯৪২ সালে মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী যখন মেজর পদে উন্নীত হন, তখন তিনিই ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ মেজর?
 ...রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে বিজয়া সম্বোধন করে তাঁর রচিত পূরবী কাব্যগ্রন্থটি উৎসর্গ করেছিলেন?
 প্রস্তাবনাসংগ্রহশালাপ্রধান সংগ্রহশালা



বাগেরহাট জেলায় দর্শনীয় স্থান [ Watchworthy Place of Bagherhat ]


বাগেরহাট জেলায় দর্শনীয় স্থান

 বাগেরহাট জেলায় এক সঙ্গে দুইটি ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ রয়েছে যা পৃথিবীর কোথাও নেই। এখানে রয়েছে অসংখ্য পুরাকীর্তি আর ঘন শ্যামল বনানী। পীর খানজাহানের স্মৃতি বিজড়িত সাগর কন্যা সুন্দরবনের আঁচলে ঢাকা বাগেরহাট পযর্টকদের জন্য অন্যতম আর্কষণীয় স্থান।
 দর্শনীয় স্থানের তালিকাঃ
 ১. ষাট গম্বুজ মসজিদ

 ২. খানজাহান আলী (রঃ) এর মাজার

 ৩. সিংগাইর মসজিদ

 ৪. বিবি বেগনী মসজিদ

 ৫. চুনখোলা মসজিদ

 ৬. পীর আলী মোহাম্মদ তাহের এর সমাধী

 ৭. এক গম্বুজ মসজিদ

 ৮. নয় এক গম্বুজ মসজিদ

 ৯. সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি

 ১০. রণবিজয়পুর মসজিদ

 ১১. জিন্দাপীর মসজিদ

 ১২. রেজা খোদা মসজিদ

 ১৩. খানজাহানের বসত ভিটা ঢিবি

 ১৪. কোদলা মঠ

 ১৫. ইংরেজ শাসনের বিরম্নদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুলস্নবহর বাড়ি

 ১৬. মোড়েলের স্মৃতি সৌধ

 ১৭. ১৮৬৩ সালে তৎকালীন এস ডি ও গেরৈ চন্দ্র বসাক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাগেরহাট নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল, যা ১৮৮৯ সালে পুর্নাঙ্গ স্কুলে রুপান্তরিত হয় ।

 ১৮. ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত খড়ড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল, মুলঘর, ফকিরহাট যা ১৮৮৯ সালে পুর্নাঙ্গ স্কুলে রুপান্তরিত হয় ।

 ১৯. মোংলাপোর্ট

 ২০. চিলা চার্চ

 ২১. কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধী

 ২২. শ্রী প্রফুল্ল ঘোষের বসতবাটি (জমিদার বংশীয়)

 ২৩. নীল সরোবর

 ২৪. জমিদার শ্রী ক্ষীতিষ চন্দ্রের বসতবাটির ধ্বংসাবশেষ

 ২৫. শাহ আউলিয়াবাগ মাজার। হযরত খানজাহান আলী (রহঃ) এর এক সহচর পীর শাহআউলিয়ার মাজার

 ২৬. নাট মন্দির। জমিদার শৈলেন্দ্রনাথ ঘোষের বসতবাটির আঙ্গিনায় অবস্থিত

 ২৭. জমিদার শ্রী রামজয়দত্তের কাছারি বাড়ি।

 ২৮. বৃটিশ সেনাদের পযবেক্ষণ টাওয়ার।

 ২৯. ডক্টর নীলিমা ইব্রাহীমের পিত্রালয়ের বাটি।

 ৩০. জোড়া শিব মন্দির। জমিদার শ্রী কাশিনাথ দত্তের পরিবার ইহা প্রতিষ্ঠা করেন।

 ৩১. স্বর্নে নির্মিত প্রায় ৩০০ বছরের পুরাতন কৃষ্ণ মূর্তি, গোপাল জিউর মন্দিও, লাউপালা, যাত্রাপুর

 ৩২. দুবলার চর, কটকা, কচিখালি

 ৩৩. বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন