Monday, May 22, 2023

শুধুমাত্র একটি ওয়াদা রক্ষার্থে নবীজি সাঃএর ভালোবাসায় প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শত বছর ধরে খোলা রয়েছে যেই জানালা।


শুধুমাত্র একটি ওয়াদা রক্ষার্থে নবীজি সাঃএর ভালোবাসায় প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শত বছর ধরে খোলা রয়েছে যেই জানালা।

রওজা শরীফের বিপরীতে বরাবর দক্ষিণ পাশে একটি খোলা জানালা। সুদীর্ঘ ১৪০০ বছর যাবত জানালাটি খোলা রয়েছে। এটা ভালোবাসার খোলা জানালা! এটা হযরত হাফসা রাদি. এর জানালা। এ জানালা যুগের পরিবর্তনে বন্ধ হয়নি কখনো। এই জানালার একটি দারুণ ইতিহাস রয়েছে। যার জন্য এই জানালাটি প্রায় দেড় হাজার বছর যাবত খোলা।
রওজা মুবারকে সালাম দেয়ার জন্য পশ্চিম দিক থেকে প্রবেশ করে পূর্ব দিকে বের হতে হয়। রওজা শরীফ বরাবর এসে হাতের বামে উত্তর মুখি হয়ে সালাম প্রদান করতে হয়। যখন আপনি রওজা শরীফের দিকে মুখ করে সালাম পেশ করছেন তখন ঠিক আপনার পিঠের পেছনে দক্ষিণ পাশের দেয়ালে রয়েছে এই খোলা জানালা। 

নবীজি সা. যেখানে শুয়ে আছেন সেটি হল আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রাযিয়াল্লাহু আনহার হুজরা মোবারক। বর্তমানে যেটি রওজা মুবারক। ঠিক তার বিপরীত দিকে দক্ষিণ পাশের দেয়ালে জানালাটি অবস্থিত। সেটি হল ওমর রাযিয়াল্লাহুর কন্যা আম্মাজান হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার বাসস্থান।
মসজিদে নববীর পূর্ব পাশে সারিবদ্ধভাবে নবীজির স্ত্রীদের হুজরা নির্মিত ছিল। আম্মাজান আয়েশা এবং আম্মাজান হাফসা রাযিআল্লাহু আনহুমাদের হুজরা দু'টি মুখোমুখি ছিল। মাঝে ছিল একটি গলিপথ। যে গলিপথ দিয়ে সবাই রওজায় সালাম করতো।
নবীজির ইন্তেকালের পর আবু বকর সিদ্দিক রাজিয়াল্লাহু আনহুর যুগ সমাপ্ত হলো। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর খেলাফতে ১৭ হিজরীতে মসজিদে নববী সম্প্রসানের প্রয়োজন দেখা দিল। বিশেষ করে রওজায় সালাম দেয়ার সুবিধার্থে হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার হুজরাটি সরিয়ে ফেলার প্রয়োজন দেখা দিল। যে হুজরায় তখনো তিনি অবস্থান করছিলেন। 

নবীজি ভূপৃষ্ঠে নেই তো কি হয়েছে! চোখের সামনেই তো রয়েছে নবীজির রওজা। রওজার পাশেই এই হুজরা খানায় তিনি নবীজির স্মরণ নিয়ে বসবাস করতেন। আর যখনই মন চাইতো এই জানালা দিয়ে প্রাণপ্রিয় স্বামীর রওজার দিকে তাকিয়ে আত্মাকে প্রশান্ত করতেন। মন ভরে দুরুদ ও সালাম পেশ করতেন। আর অনুভব করতেন, এইতো কয়েক হাতের দূরত্বে নবীজির পাশে নবীজির সঙ্গেই তিনি আছেন। ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহু বড় চিন্তায় পড়ে গেলেন। কিভাবে তিনি হাফসাকে বলবেন এই হুজরাটি ছেড়ে দেয়ার জন্য!

একদিন তিনি পিতৃস্নেহ ও পরম মমতা নিয়ে মেয়ের সাথে দেখা করতে গেলেন। খোঁজখবর নেয়ার পর কথা প্রসঙ্গে বিষয়টি তাঁর সামনে তুলে ধরলেন।
দীর্ঘ ৭ বছর যাবত নবীজির বিরহ যন্ত্রণায় যিনি ছটফট করছেন। আশা ছিলো জীবনের যে ক'টি দিন বাকি আছে অন্ততঃ রওজার পাশে থেকে কিছুটা শান্তনায় বাঁচবেন। এখানে এসে নবীজি তাঁর পাশে বসতেন। তাঁর সাথে সময় কাটাতেন। এই হুজরার প্রতিটি কোনায় নবীজির স্পর্শ ও স্মৃতি মেখে রয়েছে। এটিও তাঁকে ছাড়তে হবে! বিষয়টি তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। তিনি হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন। তাঁর কান্না দেখে সেদিনের মতো ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহু ফিরে গেলেন।

পরদিন আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে তাঁর কাছে পাঠালেন। আরো অনেকে তাঁকে অনুরোধ করলো। কিন্তু তিনি অনড়। ওমর রাঃ এর পক্ষ থেকে যখনই কেউ তার কাছে এই হুজরা সরানোর আবেদন নিয়ে আসতো তিনি হাউমাউ করে কেঁদে উঠতেন। তাঁকে বলা হলো, এই হুজরার বিনিময়ে মদিনার সবচেয়ে বড় বাড়িটি তাকে উপহার স্বরূপ দেওয়া হবে। তাতেও তিনি রাজি হলেন না। সারা পৃথিবীর সব সম্পদের বিনিময়েও যদি কেউ তাঁকে এই হুজরা ছাড়তে বলতো তবুও তিনি কিছুতেই তাতে রাজি হতেন না। 

কিছুদিন পর ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু পুত্র আবদুল্লাহকে সাথে নিয়ে পুনরায় তাঁর কাছে এলেন। এবার ভাই আবদুল্লাহ সবিনয়ে বোনের কাছে আবেদন রাখলেন যেন তিনি উম্মতে মুসলিমার ফায়দার স্বার্থে এ হুজরাটি ছেড়ে দেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহুর বাড়িও হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার হুজরার সাথেই লাগোয়া ছিল। তিনি বোনকে অনুরোধ করলেন তার বাড়িতে এসে ওঠার জন্য। তিনি বোনের জন্য এই বাড়ি ছেড়ে অন্যখানে চলে যাবেন। আর এ বাড়িটিও তো তাঁর হুজরার সাথেই। সুতরাং তিনি নবীজির কাছেই অবস্থান করবেন। 
এবার হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহার মন নরম হলো। তিনি তার হুজরা ভেঙে পথ সম্প্রসারণের অনুমতি দিলেন। তবে তিনি শর্ত রাখলেন, আব্দুল্লাহ ইবনে ওমরের যে বাড়িতে তিনি উঠছেন রওজা শরীফ বরাবর তার দেয়ালে একটি জানালা খুলতে হবে। আর এই জানালাটি কখনো বন্ধ করা যাবে না। যেন মন চাইলেই তিনি এই জানালা দিয়ে রওজা পানে তাকিয়ে থাকতে পারেন। হযরত ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহু ওয়াদা করলেন যে, কখনোই এ জানালাটি বন্ধ করা হবে না।

খেলাফতে ওমর শেষ হলো। ওসমান ও আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এর যুগও সমাপ্ত হলো। হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহাও ইন্তেকাল করলেন। আরো কত শত খলিফা ও রাজা বাদশা গত হলেন! কতবার মসজিদে নববীর পুনঃনির্মাণ ও সম্প্রসারণ হল! কিন্তু কেউই হযরত ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহুর কৃত সেই ওয়াদা ভঙ্গ করলেন না।

১৪০০ বছর যাবত স্মৃতি হয়ে থাকল এই খোলা জানালাটি একটি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এবং ওয়াদা রক্ষার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্বরূপ!

এখানে ছবিতে লক্ষ্য করলে নবীজির স্ত্রীদের গৃহসমূহ এবং মসজিদে নববীর অবস্থান বোঝা যাবে। হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাজিয়াল্লাহু আনহার হুজরা তথা নবীজির রওজা এবং তার মুখোমুখি হযরত হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহার হুজরা। আর হাফসা রাযিয়াল্লাহু আনহার হুজরার সাথে লাগোয়া হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাজিয়াল্লাহু আনহুর ঘরও ছবির এই ম্যাপে ফুটে উঠেছে।

সংগৃহীত

বিয়েতে অনাগ্রহী করার ব্যাপারে সূফীদের উপর শয়তানের ধোঁকাঃ


বিয়েতে অনাগ্রহী করার ব্যাপারে সূফীদের উপর শয়তানের ধোঁকাঃ
[বিয়ে সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ রিসোর্সটি কমেন্টে দেওয়া হলো]

শাদ্দাব ইবনে আউস (رضي الله عنه) বলেছেন— আমাকে বিয়ে করিয়ে দাও। কারণ, হযরত মুহাম্মাদ (صلى الله عليه وسلم) আমাকে ওসিয়ত করে বলেছেন যেন আমি বিয়ে করা ছাড়া আল্লাহর দরবারে না যাই। [মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহঃ ৩/৪৩৯] 

হযরত আবু যর (রাযিঃ) বলেছেন— আক্কাফ ইবনে বিশির তামিমি হিলালী নামক এক ব্যক্তি হযরত (صلى الله عليه وسلم) এর খেদমতে হাযির হলে হযরত (صلى الله عليه وسلم) বললেন— হে আক্কাফ! তুমি কি বিয়ে করেছ?
— না।
— তোমার কোন দাসী আছে?
— না।
— তুমি কি যৌনশক্তি রহিত/তোমার অবস্থা সচ্ছল?
– জ্বি হাঁ, আমি এতে সন্তুষ্ট।
ইরশাদ করিলেন—এই সময় তুমি শয়তানের ভাই। যদি তুমি খৃষ্টান হতে তবে সন্নাসী রূপে খ্যাত হতে। আমার সুন্নত বিবাহ করা। আর তোমার মত মন্দ ব্যক্তিরা বিয়েবিহীন জীবন কাটায়। 

মৃত্যু বেলায় সবচেয়ে অপদস্থ হয়ে ঐ ব্যক্তি মারা যায়, যে বিয়ে-শাদী ছাড়া জীবন কাটিয়ে দেয়। সৎ লোকদের জন্য বিয়ে ছেড়ে দেওয়ার চেয়ে বড় কোনো অস্ত্র শয়তানের কাছে নেই। 

আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.) বলেন, হযরত (صلى الله عليه وسلم) এর অবস্থা এই ছিল যে— অধিকাংশ সময়ই তাহার গৃহে পানাহারের কিছু থাকত না। তবুও তিনি বিবাহ করা পছন্দ করতেন। এবং অন্যান্যকে বিবাহ করার উৎসাহ দিতেন। অবিবাহিত থাকতে নিষেধ করতেন। তারপরও যে ব্যক্তি হযরত (صلى الله عليه وسلم) এর কাজকে অপছন্দ করে সে কখনও সত্যের অনুসারী নয়/হকের উপর থাকতে পারেনা। [সহিহুল জামে’: ৩১২৪, আলবানি রহ. সংকলিত, মিশকাতঃ ৫২৬১] 

[বইঃ তালবীসে ইবলিস (শয়তানের ধোঁকা), আল্লামা ইবনুল জাওযি (রহ.), পৃষ্ঠা ৩৮৯-৩৯০, প্রকাশনী - দারুল আরকাম]


বিপদের সময়ে একটি পরীক্ষিত দুয়া

বিপদের সময়ে একটি পরীক্ষিত দুয়া
==========================
হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) হতে বর্ণিত, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি,

কোন মানুষের উপর যখন কোন বিপদ আসে তখন যদি সে বলে-
< إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ اللَّهُمَّ أْجُرْنِي فِي مُصِيبَتِي وَأَخْلِفْ لِي خَيْرًا مِنْهَا >
অর্থঃ আমরা আল্লাহর জন্যে এবং আমরা তার কাছেই ফিরে যাব; হে আল্লাহ!! আমাকে এ মুসীবাতের বিনিময় দাও এবং এর বদলে উত্তম কিছু দাও।।

তবে আল্লাহ তাকে এই বিপদের বদলে এর থেকে ভালো কিছু দান করবেন।।

হযরত উম্মে সালামা (রহঃ) বলেন, যখন আবূ সালামার (তার তৎকালীন স্বামী) ইন্তেকাল হল তখন আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশ অনুযায়ী দুআটি পাঠ করলাম, ফলে আল্লাহ আমাকে তার চেয়ে উত্তম স্থলাভিষিক্ত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে (স্বামী হিসেবে) দান করলেন।।

সূত্রঃ সহিহ মুসলিম - ১৯৯৯ (ই.ফা)
---------------------------------------------

Maksudul Hakim ভাই

তাওবার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি

তাওবার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি! জেনে রাখা আবশ্যক। 

ইমাম নববি রাহিমাহুল্লাহ বলেন, তাওবা যথাযথ হওয়ার জন্য তিনটি বিষয়ের উপস্থিতি আবশ্যক। 

এক. উক্ত গুনাহ থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসা। অর্থাৎ যদি এমন হয় যে, কোনো ব্যক্তি বেগানা নারীর দিকে তাকানো থেকে তাওবা করছে, অথচ তার মোবাইলে তখনো বেগানা নারীর ছবি বিদ্যমান, তাহলে তার এই তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না, যতক্ষণ না সে ওই ছবি তার ফোন থেকে মুছে দেয়।

দুই. কৃত গুনাহের জন্য আন্তরিকভাবে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হওয়া। অতএব কেউ যদি গুনাহের প্রতি ঘৃণাবোধ না করে এবং এর জন্য অনুতপ্ত না হয়; বরং মনে মনে বলে, তাওবা করলাম আর সব মাফ হয়ে গেল, মাঝখানে গুনাহ করার যে আনন্দটা পেলাম সেটাই লাভ, তাহলে তার তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। বরং তাওবার সময় গুনাহের প্রতি অন্তর থেকে ঘৃণা আসতে হবে এবং অনুতপ্ত হতে হবে যে, কেন এই গুনাহে লিপ্ত হলাম, কেন সতর্ক থাকলাম না। 

তিন. দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে, ভবিষ্যতে আর কখনো এই গুনাহে লিপ্ত হব না। কেউ যদি মনে করে, এখন তাওবা করে নিই, পরে আবার করব, তারপর আবার তাওবা করব এবং এভাবেই চালিয়ে যাব, তাহলে তার তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। বরং নিয়ত করতে হবে, চিরদিনের জন্য এই গুনাহ থেকে তাওবা করলাম। আর কখনো এমন করব না। 

-মুখতাসারু রিয়াজিস সালিহিন, পৃষ্ঠা- ২১,২২

একটি গল্প

রুয়েটের গল্প, আমাদের পরিচিত ক'জন ভাইদের সাথে এক উইমেন পড়তো।
 প্রথম বর্ষে সে এসেছিল বাবার সাথে। বাবা সম্ভবতঃ কোনো মসজিদের ইমাম সাহেব। মুখভর্তি দাড়ি, লম্বা লিবাস। মেয়ের অবস্থাও তেমনই, পূর্ণ বোরখা, নিকাব, হাতমোজা পরা দ্বীনি বইনের মত। 
ওদিকে ওই ভাইদের দ্বীনের বুঝ ছিল না তেমন, নামাজ-কালাম পড়তো, এতটুকুই। আস্তে আস্তে উনারা তাবলিগি ও সালাফি কিছু ভাইদের সাথে মিশলেন, আলেমদের নসিহত শুনলেন, দ্বীন মানার আগ্রহ হল, ধীরে ধীরে দাড়ি-টুপি ধরলেন।
কিন্তু ওই মেয়েটার অবস্থা হইলো কি জানেন? দুইবছরের মধ্যেই নিকাব উড়ে গেল, এরপর হিজাবও। পরে ফ্রিমিক্সিং, স্মোকিং সব মিলিয়ে বিতিকিচ্ছিরি অবস্থা হয়ে গেল, আর কিছুদিন পর দেখা যেত রুয়েটের শহীদ মিনারে ছেলেদের সাথে গাঞ্জা খেয়ে টাল হয়ে পড়ে আছে। আর গ্র‍্যাজুয়েশন হতে হতে সে অলমোস্ট নাস্তিক হয়ে গেল।
-
অনেকে বুঝতে চাননা, কেনো আলেমরা ভার্সিটির দুষিত পরিবেশে নারীদের পাঠানোর ব্যাপারে কড়াকড়ি করে। ভালো জিনিস দ্বারা নারীরা সহজেই প্রভাবিত হয়, কিন্তু খারাপ ও প্রবৃত্তিকে উস্কে দেয়া জিনিসে খুব দ্রুত ফেঁসে যায়।
আফসোস লাগে, আবার মনে হয় হুদাই কাদের জন্য চিন্তা করবো, এরাই তো নামে বেনামে গালি দিবে। নারীবিদ্বেষী ট্যাগ দিবে।
--
মুসলিমদের প্যারেন্টিং দিনদিন অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। ভার্সিটি কলেজ তো দূরের কথা, আপনার ছেলে বা মেয়েকে যদি দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসাতেও ভর্তি করেন তবুও তার ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।

- Abdullah Almahmud