Tuesday, December 20, 2011

ইংরেজি ও বাংলার মজা [ Funny Facts ]


ইংরেজীর ভয়ে তটস্থ থাকে না এমন শিক্ষার্থী খুব কমই আছেন এখনো। আমাদের সময়ে ইংরেজীর ক্লাসটাই ছিলো সবচেয়ে ভয়ানক!! ইংরেজী শুধু ভয়ানকই নয় মাঝে মধ্যে বেশ মজারও হয়ে উঠে। এবার আমি কিছু ইংরেজীর মজা উপস্থাপন করলাম। আশা করি ভালো লাগবে।

 ১। সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল- Floccinaucinihilipilification

 ২। 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18 (অক্ষরের অবস্থানগত সংখ্যা) সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80

 ৩। ইংরেজি madam reviver শব্দকে উল্টো করে পড়লে একই হবে।

 ৪। “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।

 ৫। “i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।

 ৬। “Education” “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।

 ৭। “Abstemious Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।

 ৮। ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ পরে u আছে।

 ৯। Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে ৫টি vowel একসঙ্গে আছে।

 ১০। একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ হল Uncopyrightable

 ১১। Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।

 ১২। Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।

 ১৩। Vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) ।

 ১৪। Vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By

 ১৫। গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ Assassination মনে রাখার সহজ উপায় হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।

 ১৬। Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।

 ১৭। University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত কিন্তু Varsity লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।

 ১৮। “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।

 ১৯। “Exclusionary” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।

 ২০। "study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।

 ২১। “Executive Future" এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।

 ২২। Mozambique এমন একটি দেশের নাম যাতে সবগুলো vowel আছে।

 ২৩। A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।

 ২৪। Stewardesses হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু বাম হাত ব্যবহৃত হয়।

 ২৫। Dreamt একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষে mt আছে ।

 ২৬। ইংরেজিতে ৩টি শব্দ আছে যাদের শেষে ceed আছে । সেগুলো হলঃ proceed , exceed , succeed

 ২৭। Almost সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যার বর্ণগুলো ক্রমানুসারে আছে ।

 ২৮। ইংরেজিতে মাত্র ৪টি শব্দ আছে যাদের শেষে dous আছে। এগুলো হলঃ tremendous , horrendous , stupendous , hazardous

 ২৯। Lollipop হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু ডান হাত ব্যবহৃত হয়।

 ৩০। Screeched হল এক Syllable বিশিষ্ট সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ।

 ৩১। Underground এমন একটি শব্দ যা প্রথম ৩টি অক্ষর und শেষেও রয়েছে।

 ৩২। Set শব্দের সবচেয়ে বেশি অর্থ রয়েছে।

 ৩৩। Therein এমন একটি শব্দ যা থেকে কোন রকম সাজানো ছাড়াই ১০টি নতুন শব্দ তৈরী করা যায়। সেগুলো হলঃ the, there, he, in, rein, her, here, ere, therein, herein

 ৩৪। Typewriter সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু উপরের সারি ব্যবহৃত হয়।

 ৩৫। Indivisibility এমন একটি শব্দ যাতে একটি মাত্র vowel i ৬ বার আছে।

 ৩৬। Bookkeeper শব্দে ৩ জোড়া অক্ষর oo, kk, ee পাশাপাশি আছে।

 ৩৭। Understudy এমন একটি শব্দ যাতে ৪টি ক্রমিক অক্ষর rstu আছে।

 ৩৮। Queue একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষের ৪ অক্ষর বাদ দিলেও একই উচ্চারণ হয়।

 ৩৯। It is raining বা Bristi is reading বাক্য দুইটির অর্থ কিন্ত একটাই, বৃষ্টি পড়ছে !!!






হাসি ধরে রাখুন……..কারণ হাসির মূল্য অনেক…….. [ Laugh & Live ]


হাসি ধরে রাখুন……..কারণ হাসির মূল্য অনেক……..

 একটা (চমৎকার) হাসি হচ্ছে ঠিক সেটাই যেটা তোমার জানালা দিয়ে চলে আসা এক টুকরো আলোর মতো
 যেটা সবাইকে বলছে যে একজন ভালোবাসার মানুষ এখানে আছে......

 - ক্ষনস্থায়ী জীবনে একটা সুন্দর হাসি সময় নেয় মাত্র এক সেকেন্ড........

 - চোখের জলের পিছনে হাসি লুকিয়ে থাকে.............

 - হাসি হলো সব কিছু সহজ ও সরল ভাবে দেখা .............

 - সেই উত্তম প্রতিবেশী যে আপনার সাথে হাসিমুখে কথা বলে, কিন্তু তা অতিক্রম করে না..............

 - আপনি যদি হাসি ছাড়া একজন বন্ধুকে দেখেন তাকে একটা হাসি উপহার দিন...............



 - হাসি শুরু হয় ঠোঁটের উপর হতে তা ক্রমান্বয়ে ছড়িয়ে পড়ে চোখে ,মৃদুহাস্য শুরু হয় শরীরের অভ্যন্তর হতে কিন্তু একটি উত্তম হাসি আসে আত্মা হতে, যা চারপাশে উপচে পড়ে...........

 - আপনার হাসির কারণে আপনার জীবন আরো সুন্দর.............

 - আমরা প্রায়ই বুঝতে পারি না যে হাসির কি ক্ষমতা । একটি সুন্দর হাসি আপনার পুরো জীবন বদলে দিতে পারে........

 - হাসি হলো প্রেমের ভাষা..............

 - সত্যিকারের মানুষ দু;খে হাসে, মর্মপীড়া থেকে শক্তি সঞ্চয় করে............

 - বিনা খরচে চেহারা পরির্বতন করার একমাত্র উপায় হলো একটি সুন্দর হাসি..........

 - সব মানুষ একই ভাষায় হাসে...........

 - শিশুরা গড়ে ৪০০ বার হাসে যা কিনা বয়স্কদের ১৫ গুন । আশ্চর্য তাই নয় কি ?.........

 - উষ্ণ হাস্য হলো উদারতা সার্বজনীন ভাষা.............

 - ঈশ্বর মানব জাতিকে একটা সুন্দর উপহার দিয়েছেন তা হলো হাসি । প্রায়ই চিন্তা করি প্রাণীদেরকে কি এই স্মিত সুন্দর উপহার আছে?..............

 - হাসুন, না এতে আপনার খরচ হবে না কিন্তু আপনিই পারেন কাউকে হাসিয়ে একটা সুন্দর দিন উপহার দিতে..............

 - সুতরাং হাসুন দয়া করে,,,,,,,হুম ...... খুব ভাল লাগছে দেখতে । দেখুন হাসিতে কেমন মানাচ্ছে আপনাকে .........
 নিজে হাসুন অন্যকেও হাসান........হাসতেই থাকুন হাসতেই থাকুন
 (সংগ্রহ)





এলো কেমন করে : বলপয়েন্ট কলম [ how we got ballpen ]


আমরা বলপেন বলে যে কলমকে চিনি, ওটার প্রকৃত নাম বলপয়েন্ট পেন (Ballpoint pen)আজকাল যে মানের বলপেন ব্যবহার করছি সে পর্যন্ত আসার জন্য বলপেনকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। এই কলমের যাত্রা শুরু ১৮৮৮ সালে। সে সময় জন লাউড নামে আমেরিকার এক চামড়া ব্যবসায়ী প্রথম এক ধরনের বলপয়েন্ট কলম উদ্ভাবন করে প্যাটেম্লট নেন। সেই কলমের একটি ছোট খোপে তরল কালি রাখা হতো। সেখান থেকে কালি কলমের মাথায় নেমে আসত। মাথায় লাগানো ছিল রোলার বল টিপ। ওটা কালি সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করত। দুঃখের ব্যাপার হলো, আবিষ্কারের প্যাটেম্লট নিলেও জন লাউড কখনো তার কলমের উত্পাদনে যাননি।

 জন লাউডের পরবর্তী ত্রিশ বছরে আরো ৩৫০টি বলপয়েন্ট কলমের প্যাটেম্লট গ্রহণ করেন নানা দেশের আবিষ্কারকরা। কিন্তু তাদের কলমগুলো খুব একটা কার্যকর ছিল না। প্রতিটি কলমের জন্যই প্রধান সমস্যা হয়ে দেখা দিত কালি। কারণ কালি বেশি তরল হলে বলের ফাঁক দিয়ে তা চুঁইয়ে বেরিয়ে আসত। আবার কালি ঘন হলে লেখার সময় প্রয়োজনীয় পরিমাণে কালি নেমে আসত না। আবহাওয়ার তারতম্যের কারণেও কালির ঘনত্ব বেড়ে বা কমে যেত। তাই সে সব কলম কখনো ব্যাপকভাবে উত্পাদিত হয়নি।

 হাঙ্গেরিতে লেডিসলাস বিরো ও জর্জ নামে দুই ভাই বাস করতেন। ১৯৩৫ সালে তারা সত্যিকার অর্থে একটি উন্নতমানের বলপয়েন্ট কলম আবিষ্কার করেন। এর কিছুদিন পর এ দুভাই এক সমুদ্র সৈকতে অবসর কাটানোর জন্য যান। সঙ্গে নিয়ে যান তাদের আবিষ্কৃত কলম। সেখানে দুভাইয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট অগাস্টিন জাস্টোর সঙ্গে। বলপয়েন্ট কলম দেখে জাস্টো চমত্কৃত হন। তিনি দুভাইকে আমন্ত্রণ জানান আর্জেন্টিনায় এই কলম উত্পাদনের কারখানা প্রতিষ্ঠার জন্য। ১৯৪৩ সালে তারা আর্জেন্টিনায় বিশ্বের প্রথম বলপয়েন্ট কলমের কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন। তবে তাদের আবিষ্কৃত কলমে কিছু কিছু ত্রুটি দেখা দেয়। যে কারণে বিরো ভাইদের বলপয়েন্ট কলম খুব একটা জনপ্রিয়তা পায়নি।




 বলপয়েন্ট কলমের সত্যিকার সফলতা আসে আমেরিকায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যেসব পাইলট আর্জেন্টিনায় কাজ করেছেন বিরো ভাইদের কলম তাদের আকৃষ্ট করে। তারা অনুভব করেন এই কলম দিয়ে ফাউনটেন পেনের চেয়ে ভালো লেখা যায়। বিমান অত্যধিক উচ্চতায় উঠলে ফাউনটেন পেনের কালি বাতাসের চাপে বাইরে বেরিয়ে আসে। কিন্তু বলপয়েন্ট কলমে তা হয় না। পাইলটদের জন্য বলপয়েন্ট কলম সবচেয়ে উপযোগী। তবে এর কিছু সমস্যা রয়েছে যা সংশোধন করা প্রয়োজন।

 এ সময় আমেরিকার এবারহার্ড ফ্যাবার কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান পাঁচ লাখ ডলার দিয়ে বিরো ভাইদের কাছ থেকে বলপয়েন্ট কলম উত্পাদনের স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর এভারসার্প কোম্পানি এই স্বত্ব কিনে নেয় ফ্যাবার কোম্পানির কাছ থেকে। কিন্তু তখনো পর্যন্ত সত্যিকার অর্থে চমত্কার একটি বলপয়েন্ট কলম উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়নি।
 সিকাগোর অধিবাসী নাবিক মিল্টন রেনল্ডস আর্জেন্টিনা থেকে কয়েক ধরনের বিরো বলপয়েন্ট কলম আমেরিকায় নিয়ে আসেন। তিনি এই কলম উত্পাদন ও উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দেন। এভাবে বিভিন্ন ব্যক্তির চেষ্টায় সবদিক দিয়ে ত্রুটিমুক্ত একটি কলম প্রথম বাজারে আসে ১৯৪৫ সালে। সে বছর অক্টোবর মাসের এক সকালে নিউ ইয়র্কের জিম্বেলস ডিপার্টমেন্ট স্টোরে একটি কলম প্রথম সাড়ে বারো ডলারে বিক্রি হয়। প্রথম দিনই ১০ হাজার বলপয়েন্ট কলম বিক্রি হয়।

 সংগৃহীত




বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ -- Some unknown Fact


বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ
 গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ

 বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ৩০০ সদস্য বিশিষ্ট সবোর্চ্চ আইন পরিষদ। প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারের সরাসরি ভোটের ভিত্তিতে প্রতি আসন থেকে একজন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সাধারণত প্রতি ৫ বছর অন্তর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পূর্বে নারীদের জন্য ৩০ টি আসন বরাদ্দ ছিল যারা মূলত নির্বাচিত সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হতেন। নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত আসনের এই বিধান স্বল্প সময়ের জন্য সংবিধানে ছিল। সপ্তম সংসদে শেষ বারের মতো এই বিধান চালু ছিল। অষ্টম সংসদের পূর্বের সকল সংসদেই ৩০ টি নারী আসনের ব্যবস্থা ছিল। শুধুমাত্র প্রথম সংসদে ১৫ টি এবং চতুর্থ সংসদে কোন সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা ছিল না।

 ২০০৪ সালের মে মাসে অষ্টম সংসদ সংসদীয় আসন অধ্যাদেশ (চতুর্দশ সংশোধনী), ২০০৪ পাশ করে বাংলাদেশের সংবিধানে নিম্নোক্ত ধারা সংযুক্ত করা হয়:
 অধ্যাদেশ ৬৫(৩) তে উল্লেখ করা হয়-
 সংবিধানের (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অব্যবহিত পরবর্তী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে শুরু করে দশ বৎসরকাল অতিবাহিত হইবার অব্যবহিত পরবর্তীকালে সংসদ ভাঙ্গিয়া না যাওয়া পর্যন্ত পঁয়তাল্লিশটি আসন কেবল মহিলা-সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে এবং সংসদ কর্তৃক পাশকৃত আইনের সাপেক্ষে সংসদে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে সংরক্ষিত আসনে মহিলারা নির্বাচিত হইবেন।

 সংরক্ষিত নারী আসনের এই ব্যবস্থা থাকলেও নারীরা সাধারণ নির্বাচনেও প্রার্থী হতে পারবেন। বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বোচ্চ আইন পরিষদকে বাংলায় জাতীয় সংসদএবং ইংরেজীতে হাউজ অব্ দ্য নেশনবলা হয়েছে। যদিও হাউজ অব্ দ্য নেশনখুব কমই ব্যবহার হয়। বরং একশব্দে পার্লামেন্টবলে এটি বেশী পরিচিতি লাভ করেছে। একটি কারণ হতে পারে, হাউজ অব্ দ্য নেশন শব্দটি সংবিধানে মাত্র একবার ব্যবহার করা হয়েছে। সংবিধানে ইংরেজীতে পার্লামেন্টকে হাউজ অব্ দ্য নেশনবলে উল্লেখ করা হয়েছে এটি অনেকের কাছে অজানা।


মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন [ Write Bengali From Mobile ]


মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন  



 এই এপ্লিকেশান টি দিয়ে মোবাইল থেকে বাংলায় ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখুন ...
http://m.websolutionbd.net/
 For more info see this:
http://m.websolutionbd.net/help.php
 ....................................
 আর “UC”ব্রাউজার এর "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে।।
 ....................................

 কিভেবে বাংলা লিখবেন?
 স্টেপ ১ :
http://m.websolutionbd.net/
 এই এপ্প্লিকেশন এ যান...

 স্টেপ ২ :
 তারপর ফেসবুক পারমিশন দিতে বলবে...
 দুই বার (বেসিক ইনফো এবং ওয়াল পোষ্ট) পারমিশন "এলাউ" দিতে বলবে ফেসবুক...
 এলাউ করুন....
 (***এই স্টেপ টি শুধুমাত্র প্রথম বার ব্যাবহার করার সময় লাগবে,"এলাউ" হয়ে গেলে পরবর্তীতে আর এই স্টেপ টা রিপিট করতে হবে না।***)

 স্টেপ ৩ :
 তারপর "Banglish Input Box" এ যা লিখার লিখে...
 "Convert Banglish To Bangla" তে ক্লিক করে লেখা টি কে বাংলায় রুপান্তর করুন...
 (**এখন “UC”ব্রাউজার এর "কপি পেস্ট" অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে।।**)

 তারপর "Post Status To Your Wall" এ ক্লিক করুন...
 ব্যাস হয়ে গেল...


 --------------------------------------------সংগৃহীতঃ------------------------------------------



অনলাইনে ইংলিশ থেকে বাংলা শব্দ জানা যায় সহজেই [ Know Eng-Beng meaning online ]



বিজ্ঞানী.org সাইট যারা ভিজিট করেন তাদেরকে প্রথমে শুভেচ্ছা। বাংলা এই সাইট-এ অনেক কিছু জানা যায়। বলাযায় তথ্যে ভরপুর একটি ওয়েব সাইট। যে কথা বলতে চাচ্ছিলাম ধরুন আপনার কাছে কনো ডিকশ্নারী নেই, আপনি কোথাও বসে ব্রাউজ করছেন এই সময় আপনার দরকার হলো একটি ইংলিশ ওয়ার্ডের বাংলা জানার, আপনি কি করবেন? না চিন্তার কোন কারন নেই আমি তার একটি সমাধান দিব।
 অনলাইনে বসে আপনি ইংলিশ থেকে বাংলা ওয়ার্ড জানতে পারবেন এ জন্য কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল বা ডাউনলোড করতে হবেনা। আর একটি ইংলিশ ওয়ার্ডের অনেক গুলো বাংলা শব্দ পাবেন। যা কোন ডিকশ্নারীতে আপনি পাবেন না। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ একটু কম্পিউটার নলেজ থাকলে আপনি অনায়াসে পারবেন। এখন এই ওয়েব সাইটটির ঠিকানাঃhttp://www.bdwebguide.com/bengalidictionary.php এখানে ঢোকার পর দেখবেন লেখা আসছে Type English Word Here: এই ঘরটির মধ্যে আপনার প্রয়োজনিয় ইংলিশ শব্দটা লিখে Get Meaning লিখার উপর ক্লিক করবেন দেখবেন নিচে বাংলা এসে হাজির বাঃ আর কি। বেশ মজা পাবেন আপনি এখনি ব্যবহার করে দেখবেন, আর মন্তব্য আশা করছি।





লিখেছেন Md. Jewel Hasan Friday, 05 August 2011

ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা: [ Ensure Facebook Security]


আপনার ফেসবুকের ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এ জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন বাঁ পাশ থেকে security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Login Notifications-এর ডান পাশে Edit-এ ক্লিক করুন। Email-এর পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন Login Approvals-এর ডান পাশে Edit-এ ক্লিক করে Require me to enter a security code sent to my phone বক্সে টিক চিহ্ন দেওয়ার সময় নতুন বার্তা এলে Set Up Now-এ ক্লিক করুন। এখন Phone number : বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Continue-তে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue-তে ক্লিক করুন। তারপর Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগআউট করে পুনরায় ফেসবুকে লগইন করুন। দেখবেন, Name New Computer নামের একটি পেজ এসেছে। সেখানে Computer name বক্সে কোনো নাম লিখে Add to your list of recognized devices বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue-তে ক্লিক করুন।
 এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ব্যতীত অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue-তে ক্লিক করলেই কেবল আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। কাজেই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সবাই জানলেও কেউ আপনার ফেসবুকে লগইন করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার মোবাইলে আসা কোড নম্বরটি কোড বক্সে প্রবেশ করানো হবে। আপনার ই-মেইলে একটি মেইল যাবে, যেটাতে লেখা থাকবে কে, কখন, কী নাম দিয়ে, কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার ফেসবুকে প্রবেশ করেছিল।
 (সংগ্রহ)

(টাইটানিকের গোপন রহস্য ফাঁস : বরফের দিকেই নাক ঘোরানো হয়েছিল ) [ Titanic Sanked for Carelessness ]


সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, অসাবধানতাবশতঃ নয়, বরং নাবিকের ভুলের কারণেই ডুবতে হয়েছে টাইটানিককে। আর গোপন বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিশ্ববাসীর কাছে আসল ঘটনা চেপে গেছেন টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার। এই সেকেন্ড অফিসারের আত্মীয়ের লেখা এই বইটিতে তিনি দাবি করেছেন, এতোদিন পর্যন্ত এটি ফ্যামিলি সিক্রেট হিসেবেই সবার মাঝে গোপন ছিল। খবর টাইম, বিবিসি ও হাফিংটন পোস্ট-এর।

 বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।

 লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।

 সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

 সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।

 বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।

 অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
 .....................................................সংগ্রহ...........................................

আপনি জানেন কি... [ Do you Know? }]


আপনি জানেন কি...





...সদ্যপ্রয়াত কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ছিলেন ভারতের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী?
 ... অন্তরঙ্গ সম্পর্কের খাতিরে মহাত্মা গান্ধীকে "মিকি মাউস" বলে ডাকতেন সরোজিনী নাইডু?
 ...বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাঙালি জাতি সম্পর্কে গোপালকৃষ্ণ গোখলে বলেছিলেন "বাঙালি আজ যা ভাবে, ভারত ভাবে আগামীকাল"?
 ...জয় বাংলা স্লোগানটি জনসম্মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ জুনের পূর্বে কখনোও ব্যবহার করেন নি?
 ...বাঙালি বিপ্লবী বাঘা যতীন সরকারী নথিপত্রে রাজনৈতিক নেতা অরবিন্দ ঘোষের দক্ষিণহস্ত হিসেবে পরিচিত ছিলেন?
 ...১৯৪২ সালে মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী যখন মেজর পদে উন্নীত হন, তখন তিনিই ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ মেজর?
 ...রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে বিজয়া সম্বোধন করে তাঁর রচিত পূরবী কাব্যগ্রন্থটি উৎসর্গ করেছিলেন?
 প্রস্তাবনাসংগ্রহশালাপ্রধান সংগ্রহশালা



বাগেরহাট জেলায় দর্শনীয় স্থান [ Watchworthy Place of Bagherhat ]


বাগেরহাট জেলায় দর্শনীয় স্থান

 বাগেরহাট জেলায় এক সঙ্গে দুইটি ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ রয়েছে যা পৃথিবীর কোথাও নেই। এখানে রয়েছে অসংখ্য পুরাকীর্তি আর ঘন শ্যামল বনানী। পীর খানজাহানের স্মৃতি বিজড়িত সাগর কন্যা সুন্দরবনের আঁচলে ঢাকা বাগেরহাট পযর্টকদের জন্য অন্যতম আর্কষণীয় স্থান।
 দর্শনীয় স্থানের তালিকাঃ
 ১. ষাট গম্বুজ মসজিদ

 ২. খানজাহান আলী (রঃ) এর মাজার

 ৩. সিংগাইর মসজিদ

 ৪. বিবি বেগনী মসজিদ

 ৫. চুনখোলা মসজিদ

 ৬. পীর আলী মোহাম্মদ তাহের এর সমাধী

 ৭. এক গম্বুজ মসজিদ

 ৮. নয় এক গম্বুজ মসজিদ

 ৯. সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি

 ১০. রণবিজয়পুর মসজিদ

 ১১. জিন্দাপীর মসজিদ

 ১২. রেজা খোদা মসজিদ

 ১৩. খানজাহানের বসত ভিটা ঢিবি

 ১৪. কোদলা মঠ

 ১৫. ইংরেজ শাসনের বিরম্নদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুলস্নবহর বাড়ি

 ১৬. মোড়েলের স্মৃতি সৌধ

 ১৭. ১৮৬৩ সালে তৎকালীন এস ডি ও গেরৈ চন্দ্র বসাক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাগেরহাট নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল, যা ১৮৮৯ সালে পুর্নাঙ্গ স্কুলে রুপান্তরিত হয় ।

 ১৮. ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত খড়ড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল, মুলঘর, ফকিরহাট যা ১৮৮৯ সালে পুর্নাঙ্গ স্কুলে রুপান্তরিত হয় ।

 ১৯. মোংলাপোর্ট

 ২০. চিলা চার্চ

 ২১. কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধী

 ২২. শ্রী প্রফুল্ল ঘোষের বসতবাটি (জমিদার বংশীয়)

 ২৩. নীল সরোবর

 ২৪. জমিদার শ্রী ক্ষীতিষ চন্দ্রের বসতবাটির ধ্বংসাবশেষ

 ২৫. শাহ আউলিয়াবাগ মাজার। হযরত খানজাহান আলী (রহঃ) এর এক সহচর পীর শাহআউলিয়ার মাজার

 ২৬. নাট মন্দির। জমিদার শৈলেন্দ্রনাথ ঘোষের বসতবাটির আঙ্গিনায় অবস্থিত

 ২৭. জমিদার শ্রী রামজয়দত্তের কাছারি বাড়ি।

 ২৮. বৃটিশ সেনাদের পযবেক্ষণ টাওয়ার।

 ২৯. ডক্টর নীলিমা ইব্রাহীমের পিত্রালয়ের বাটি।

 ৩০. জোড়া শিব মন্দির। জমিদার শ্রী কাশিনাথ দত্তের পরিবার ইহা প্রতিষ্ঠা করেন।

 ৩১. স্বর্নে নির্মিত প্রায় ৩০০ বছরের পুরাতন কৃষ্ণ মূর্তি, গোপাল জিউর মন্দিও, লাউপালা, যাত্রাপুর

 ৩২. দুবলার চর, কটকা, কচিখালি

 ৩৩. বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন



সিলেটের নামকরণ [ Naming of Sylhet ]


প্রাচীন গ্রন্থাদিতে এ অঞ্চলের (সিলেট বিভাগ) বিভিন্ন নামের উল্লেখ আছে। হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে শিবের স্ত্রী সতি দেবির কাটা হস্ত (হাত) এই অঞ্চলে পড়েছিল, যার ফলে 'শ্রী হস্ত' হতে শ্রীহট্ট নামের উৎপত্তি বলে হিন্দু সম্প্রদায় বিশ্বাস করেন। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের ঐতিহাসিক এরিয়ান লিখিত বিবরণীতে এই অঞ্চলের নাম "সিরিওট" বলে উল্লেখ আছে। এছাড়া, খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতকে এলিয়েনের (Ailien) বিবরণে "সিরটে", এবং পেরিপ্লাস অব দ্যা এরিথ্রিয়ান সী নামক গ্রন্থে এ অঞ্চলের নাম "সিরটে" এবং "সিসটে" এই দুইভাবে লিখিত হয়েছে। অতঃপর ৬৪০ খ্রিস্টাব্দে যখন চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং এই অঞ্চল ভ্রমণ করেন। তিনি তাঁর ভ্রমণ কাহিনীতে এ অঞ্চলের নাম "শিলিচতল" উল্লেখ করেছেন[১২]। তুর্কি সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দীন বিন বখতিয়ার খলজি দ্বারা বঙ্গবিজয়ের মধ্য দিয়ে এদেশে মুসলিম সমাজব্যবস্থার সূত্রপাত ঘটলে মুসলিম শাসকগণ তাঁদের দলিলপত্রে "শ্রীহট্ট" নামের পরিবর্তে "সিলাহেট", "সিলহেট" ইত্যাদি নাম লিখেছেন বলে ইতিহাসে প্রমাণ মিলে। আর এভাবেই শ্রীহট্ট থেকে রূপান্তর হতে হতে একসময় সিলেট নামটি প্রসিদ্ধ হয়ে উঠেছে বলে ঐতিহাসিকরা ধারণা করেন । 




মেয়েরা দিনে ৫ ঘণ্টা গালগল্প করে কাটায় [ Females waste 5 Hours in gossiping ]


যে কোন পুরুষের পক্ষেই এ কথা বলা কঠিন যে তার স্ত্রী বা প্রেমিকা কতক্ষণ কথা বলেন। এ প্রশ্নেরই সুরাহা করেছেন ব্রিটেনের একদল গবেষক। তাদের মতে, মেয়েরা প্রতিদিন গড়ে ৫ ঘন্টা গল্পগুজব করে বা বকবক করে কাটায়।গবেষণায় দেখা গেছে, মেয়েরা বাসায় বা অফিসে যেখানেই থাকুক দিনে তারা প্রায় ২৯৮ মিনিট খোশগল্প করে- যা তাদের কর্মঘন্টার এক তৃতীয়াংশেরও বেশি।গবেষণার ফল নিয়ে দ্য ডেইলি মেইলএর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খোশগল্পে মেয়েরা সাধারণত পরচর্চা, পরনিন্দাই বেশি করে।




একজনের সঙ্গে আরেকজনের ডেটিং এবং অন্যের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে তারা কথা বলে। এছাড়াও মেয়েরা গল্প করে যৌনতা, কেনাকাটা ও টিভি সিরিয়ালগুলো নিয়ে।ওজন, খাদ্যাভ্যাস ও পোশাক সংক্রান্ত আলোচনায় মেয়েরা দিনে সময় ব্যয় করে ২৪ মিনিট।
 জরিপে এক-তৃতীয়াংশ নারী বলেছেন, দিনের একটা সময় দুপুরে তারা কী খাবেন এ নিয়ে কথা বলে সময় কাটান।অন্যান্য আরো বিষয়ের মধ্যে আছে কসমেটিক সার্জারি, শ্বশুরবাড়ি এবং তারকা জগৎ।গবেষণাটি পরিচালনা করেছে যুক্তরাজ্যের সুরা কোম্পানি ফার্স্টকেপ ক্যাফে কালেকশন। ব্রিটেনের কুইন অব চ্যাটবা কথার রানিকে খুঁজে বের করতেই তাদের এ প্রয়াস।
 কোম্পানির মুখপাত্র স্টিভ বার্টন বলেছেন, “বকবক করায় মেয়েদের জুড়ি নেই। আর কয়েকজন মেয়ে এক জায়গায় হলে তারা কী নিয়ে কথা বলে তা জানতে ছেলেদেরও আগ্রহের অন্ত নেই।এ কৌতুহলের অনেকটাই নিবৃত্তি ঘটিয়েছে এ গবেষণা।এতে দেখা গেছে, বেশিরভাগ মেয়েই অন্য যে কারো চেয়ে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে বলতে বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করে। জীবনসঙ্গী, মা ছাড়াও সবচেয়ে ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে পুরোপুরি ভিন্ন ব্যাপার নিয়ে তারা কথা বলে।গবেষণায় আরো দেখা গেছে, মেয়েরা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বেশির ভাগ সময় কাজের কথাই বলে । অন্যদিকে, সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে গালগল্প করে সবচেয়ে বেশি।এছাড়া ৩৬ শতাংশ নারী গোপন কথা চাপা রাখে না। বিশ্বাস করে যারা তাদেরকে গোপন কথা কলে তা তারা প্রায়ই তাদের জীবনসঙ্গীকে বলে দেয়।


[ source- internet ]

জাতীয় পতাকা ব্যবহারের সুনির্দিষ্ট বিধানমালা.... [ Proper Usage way of National Flag]



আমাদের জাতীয় পতাকার যত্রতত্র ব্যবহার রোধ করি। আসুন, জেনে নিই জাতীয় পতাকা ব্যবহারের সুনির্দিষ্ট বিধানমালা....
 by জবরুল আলম সুমন on Sunday, December 11, 2011 at 9:58pm







আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি... সম্ভবত বিশ্বে যত জাতী গোষ্ঠি আছে তাদের মধ্যে বাংগালী জাতিকেই কেবল হুজুগে বলা হয়ে থাকে। অবশ্য বাংগালীকে হুজুগে বলার পেছনে কিছু কারণও আছে। আমরা যে কোন ঘটনার কারণ না খতিয়েই সে ঘটনা নিয়ে কাঁদা ছুঁড়া ছুঁড়ি করতে পছন্দ করি যা অন্য কোন জাতি গোষ্ঠির মধ্যে বিরল বলেই আমাদেরকে হুজুগে বলা হয়ে থাকে। বাংগালী জাতি খুবই আবেগপ্রবণ জাতি। আবেগ এক সংক্রামক ব্যধি যা খুব সহজেই পাশের জনকে সংক্রমিত করে ফেলে। কিন্তু সব কিছুতে আবেগ চলেনা। আবেগ প্রকাশের আগে আমাদেরকে প্রকৃত ঘটনা বুঝতে হবে। বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শহীদ দিবস বা বিভিন্ন জাতীয় দিবস এলে আমরা বাংলাদেশের পতাকা ব্যবহার করে দেশের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা প্রকাশের চেষ্টা থাকে। অনেকেই অধিক উচ্ছসিত হয়ে বা আবেগের বশবর্ত্তী হয়ে পতাকার উপর বিভিন্ন ধরনের ছবি কিংবা নিজের বা অন্যের প্রতিকৃতি অংকন করে থাকেন। কেউ কেউ পতাকার প্রকৃত রূপ বিকৃত করে বিভিন্ন ফুল, বা প্রাণীর রূপদান করে থাকেন যা বাংলাদেশ দন্ড বিধি অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধের একটি। জাতীয় পতাকা ব্যবহারের সুনির্দিষ্ট বিধিমালা না জানার কারণে অনেকেই জাতীয় পতাকা যত্রতত্র ব্যবহার করে পতাকাকে অসম্মান করে থাকে নিজের ভুলেই অথচ এর ব্যবহারের জন্য রয়েছে সুস্পষ্ট বিধিমালা। জাতীয় পতাকা একটি রাষ্ট্রের পরিচয়, জাতীয়তা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রতীক হচ্ছে আমাদের প্রিয় লাল সবুজ পতাকা। আসুন আজকে আমরা জেনে নিই জাতীয় পতাকা ব্যবহারের সংশোধিত বিধিমালা। এবং সেই সাথে জাতীয় পতাকার যত্রতত্র ব্যবহার থেকে বিরত থাকি।



 জাতীয় পতাকা বিধিমালা-১৯৭২ (সংশোধিত ২০১০)-এ জাতীয় পতাকা ব্যবহারের বিভিন্ন বিধি-বিধান বর্ণিত হয়েছে। জাতীয় পতাকা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের নিদর্শন। তাই সব সরকারি ভবন, অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভবনে সব কর্মদিবসে পতাকা উত্তোলনের বিধান রয়েছে। এ ছাড়া কিছু কিছু অনুষ্ঠান উপলক্ষে যেমনঃ ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও সরকার প্রজ্ঞাপিত অন্য যেকোনো দিবসে বাংলাদেশের সরকারি, বেসরকারি ভবন ও বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনের প্রাঙ্গণে এবং কনসুলার কেন্দ্রগুলোয় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা বাধ্যতামূলক। তা ছাড়া শহীদ দিবস ও জাতীয় শোক দিবসে বা সরকার প্রজ্ঞাপিত অন্যান্য দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকার বিধান করা হয়েছে। অর্ধনমিত রাখতে হলে পতাকা উত্তোলনের নিয়ম হলো, অর্ধনমিত অবস্থায় উত্তোলনের প্রাক্কালে পতাকাটি পুরোপুরি উত্তোলন করে অর্ধনমিত অবস্থানে আনতে হবে এবং পতাকা নামানোর প্রাক্কালে পতাকাটি শীর্ষে উত্তোলন করে নামাতে হবে। পতাকার মাপ সম্পর্কে ধারণা না থাকায় দেশে বিভিন্ন মাপের পতাকা দেখা যায়। জাতীয় পতাকার মাপ হবে ১০:৬ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের আয়তাকার ক্ষেত্রের গাঢ় সবুজ রঙের মাঝে লাল বৃত্ত এবং বৃত্তটি দৈর্ঘ্যের এক-পঞ্চমাংশ ব্যসার্ধবিশিষ্ট হবে। ভবনে ব্যবহারের তিন ধরনের মাপ হচ্ছে ১০ : ৬, ৫ : ৩ ও ২.৫ : ১.৫। তবে অনুমতি সাপেক্ষে ভবনের আয়তন অনুযায়ী এবং দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শন করা যাবে। গাড়িতে ব্যবহারের জন্য মাপ হচ্ছে ১৫:৯ (বড় গাড়ি) এবং ১০:৬ (ছোট ও মাঝারি গাড়ির জন্য)। তবে ইচ্ছে করলেই যে কেউ গাড়িতে পতাকা ব্যবহার করতে পারে না। কেননা আইনে বলা হয়েছে, কোনো অবস্থায়ই গাড়ি কিংবা কোনো যান, রেল কিংবা নৌকার খোলে, ওপরিভাগে বা পেছনে পতাকা ওড়ানো যাবে না। তবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মোটরগাড়ি, নৌযানে ও বিমানে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের অধিকারী। তা ছাড়া আইনানুযায়ী জাতীয় সংসদের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার, কেবিনেট মন্ত্রী, কেবিনেট মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি, চিপ হুইপ, সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, প্রধান বিচারপতি, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন বা কনসুলার মিশনের প্রধান তাঁদের মোটরগাড়ি ও নৌযানে পতাকা উত্তোলনের অধিকারী। প্রতিমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং উপমন্ত্রী রাজধানীর বাইরে ভ্রমণকালে কিংবা বর্হিবিশ্বে মোটরগাড়ি অথবা জলযানে পতাকা ব্যবহার করার অধিকারী হবেন। উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট মর্যাদাবান ব্যক্তি মোটরগাড়ি অথবা জলযানে থাকলেই কেবল পতাকা উত্তোলিত হবে। তবে শর্ত হচ্ছে, কোনো মোটরগাড়িতে পতাকা প্রদর্শিত হলে পতাকার দণ্ড অবশ্যই দৃঢ়ভাবে গাড়ির চেসিস কিংবা রেডিয়েটার কেনের ক্ল্যাম্পের সঙ্গে দৃঢ়াবদ্ধ করতে হবে। বিদেশি পতাকা বা রঙিন পতাকার সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনকালে বাংলাদেশের পতাকাকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য স্থান সংরক্ষিত থাকবে। যে ক্ষেত্রে শুধু দুটি ভিন্ন পতাকা থাকবে, সে ক্ষেত্রে ভবনের ডানপাশে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করতে হবে এবং দুয়ের অধিক পতাকার সঙ্গে উত্তোলনকালে পতাকার সংখ্যা বিজোড় হলে বাংলাদেশের পতাকা ঠিক মধ্যে থাকবে। তবে জোড়সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা কেন্দ্র থেকে ডান দিকের প্রথমে উত্তোলন করতে হবে। অন্য কোনো দেশের পতাকার সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলিত হবে এবং সর্বশেষে নামানো হবে। দুই বা ততোধিক দেশের পতাকা হলে ভিন্ন ভিন্ন দণ্ডে উত্তোলন করতে হবে এবং পতাকাগুলোর পরিমাপ প্রায় একই হবে।



 আজকাল খেলার সময়, বিশেষ করে বিশ্বকাপ ফুটবল, বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রেমীরা বাসভবনে নিজ সমর্থনীয় দেশের পতাকা এমনভাবে ওড়ান, যাতে দেশের জাতীয় পতাকা নিচে পড়ে থাকে। কিন্তু কাজটি বেআইনি। কেননা আইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পতাকার ওপরে অন্য কোনো পতাকা বা রঙিন পতাকা ওড়ানো যাবে না। মিছিলে পতাকা বহনের বিধান হচ্ছে, পতাকা মিছিলের কেন্দ্রে অথবা মিছিলের অগ্রগমন পথের ডান দিকে বহন করতে হবে। অনেকেই জাতীয় পতাকায় নকশা করে ফ্যাশন হিসেবে ব্যবহার করেন। কিন্তু জাতীয় পতাকার ওপর কোনো কিছু লেখা বা মুদ্রিত করা যাবে না অথবা কোনো অনুষ্ঠান বা উপলক্ষে কোনো চিহ্ন অঙ্কন করা যাবে না; এমনকি জাতীয় পতাকাকে পোশাক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না এবং গায়ে জড়িয়ে রাখা যাবে না। তবে পূর্ণ সামরিক মর্যাদা বা পূর্ণ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ব্যক্তিকে সমাধিস্থ করা হলে তাঁর শবযাত্রায় জাতীয় পতাকা আচ্ছাদন হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। অনুমতি ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্য বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে জাতীয় পতাকাকে ট্রেডমার্ক, ডিজাইন বা পেটেন্ট হিসেবে ব্যবহার করাও অপরাধ। কোনো অবস্থায়ই পতাকা নিচে অবস্থিত কোনো বস্তু যেমনমেঝে, পানি ও পণ্যদ্রব্য স্পর্শ করবে না এবং কবরের ওপরে স্থাপন করার সময় পতাকাটি কবরে নামানো যাবে না কিংবা মাটি স্পর্শ করবে না। এ ছাড়া কোনো কিছু গ্রহণ, ধারণ বা বিলি করার জন্য পতাকাকে ব্যবহার করা যাবে না। পতাকা এমনভাবে উত্তোলন, প্রদর্শন বা মজুদ করা যাবে না, যাতে এটি সহজেই ছিঁড়ে যেতে পারে, মাটি লাগতে পারে বা নষ্ট হতে পারে। কোনো দেয়ালে দণ্ডবিহীন পতাকা প্রদর্শিত হলে তা দেয়ালের সমতলে এবং রাস্তায় প্রদর্শিত হলে উলম্বভাবে দেখাতে হবে। গণমিলনায়তন কিংবা সভায় পতাকা প্রদর্শন করা হলে বক্তার পেছনে ও ঊর্ধ্বে স্থাপন করতে হবে।



 জাতীয় পতাকা কোনো অবস্থায়ই সমতল বা সমান্তরালভাবে বহন করা যাবে না এবং উত্তোলনের সময় সুষ্ঠু ও দ্রুতলয়ে উত্তোলন করতে হবে এবং সসম্মানে অবনমিত করতে হবে। আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের সময় জাতীয় সংগীত গাইতে হবে এবং যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয় এবং প্রদর্শিত হয়, তখন উপস্থিত সবাইকে পতাকার দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হবে। মোটরগাড়ি, নৌযান, উড়োজাহাজ ও বিশেষ অনুষ্ঠান ব্যতীত অন্যান্য সময় পতাকা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উত্তোলিত থাকবে এবং সূর্যাস্তের পর কোনো মতেই পতাকা উড্ডীয়ন অবস্থায় থাকবে না।



 জাতীয় পতাকা শুধু একটি কাপড় নয়, এটি দেশের স্বাধীনতার প্রতীক। তাই পতাকার অবস্থা ব্যবহারযোগ্য না হলে তা মর্যাদাপূর্ণভাবে সমাধিস্থ করতে হবে। জাতীয় পতাকা ব্যবহারের এসব বিধি ভঙ্গ করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং কেউ ভঙ্গ করলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।



 আসুন আমরা জাতীয় পতাকাকে প্রকৃত অর্থে সম্মান করি। আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে অনেকের প্রোফাইলেই জাতীয় পতাকাকে আইন লংগন করতঃ বিকৃত করে ব্যবহার করা হচ্ছে তা থেকে যেন আমরা বিরত থাকি। ভালোবাসা, শ্রদ্ধা বা সম্মান আসে ভেতর থেকে, অন্তর থেকে। সম্মান প্রকাশ করতে গিয়ে যেন অসম্মান করা না হয় সেদিকে যেন আমরা লক্ষ্য রাখি। পরিশেষে আমার সকল বন্ধু বান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাই আসন্ন বিজয় দিবসের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। আসুন, আমরা দেশকে প্রকৃত অর্থেই ভালোবাসি। দেশপ্রেম, সততা, নিষ্ঠা আর শ্রম দিয়ে দেশকে নিয়ে যাই সমৃদ্ধির পথে।



 জবরুল আলম সুমন

 সিলেট।

 ১২ই ডিসেম্বর ২০১১ খৃষ্টাব্দ।

 সংগৃহীত