Thursday, August 11, 2011

পেনড্রাইভ থেকে পিসিতে ভাইরাস ঢোকবার পথটাই বন্ধ করে দিন


পেনড্রাইভ থেকে পিসিতে ভাইরাস ঢোকবার ব্যাপারটি নতুন কোন সমস্যা নয় এই ভাইরাসগুলোর যন্ত্রনায় অনেকেই প্রচন্ড বিরক্ত পেনড্রাইভের মাধ্যমে যে ভাইরাসগুলো ছড়ায় সেগুলো বেশিরভাগই ট্রোজান জেনারেশনের এগুলোকে সাধারনত ওয়ার্ম বলা হয় এই ওয়ার্মগুলোর মধ্যে কোন কোনটি আপনার পিসির উপর একসেসকে ইন্টারনেটে উন্মুক্ত করে দেয় এছাড়া ফোল্ডার অপশন গায়েব হওয়া, হিডেন ফাইল শো না করা অথবা কোন নির্দিষ্ট সিস্টেম ফোল্ডার একসেস করতে না দেওয়া কিংবা রেজিষ্ট্রি এডিটর বা সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি খুলতে না দেয়া এই ভাইরাসগুলোর খুব সাধারন লীলা অনেকেই অনেক এন্টিভাইরাস ব্যবহার করেও মাঝে মাঝে এই সমস্যা সমাধান করতে পারেন না এই ভাইরাসগুলো কখন ঢুকলো তাও বুঝতে পারেন না অনেকে


উইন্ডোজে বাই ডিফল্ট অটোরান সার্ভিস চালু করা থাকে
ফলে সিডিরোম বা ডিভিডিরোম ড্রাইভে ডিস্ক ঢোকালে বা পিসিতে পেনড্রাইভ ঢোকালে সেগুলো নিজে নিজেই চালু হয়ে যায় বা কিভাবে আপনি তা চালু করবেন তা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে প্রথমত এই অটোরানের সুযোগ নেয় ভাইরাসগুলো আপনি যদি এইসব ড্রাইভগুলোর প্রপার্টিতে গিয়ে অটোরান ট্যাব থেকে অটোরান বন্ধ করে দেন; এর পরও ভাইরাসগুলো ঢোকে তখন যখন আপনি মাই কম্পিউটারে গিয়ে সেই ড্রাইভ খোলার জন্য তার উপর ডাবল ক্লিক করেন এর কারন হলো পেনড্রাইভের ভেতরে যদি কোন ভাইরাস থাকে তাহলে সে পেন ড্রাইভের ভেতরে (রুটে) একটি অটোরান নামের আই.এন.এফ ফাইল তৈরী করে রাখে এই ফাইলে পেন ড্রাইভটি ওপেন করা মাত্রই যাতে ভাইরাসটি পিসিতে ঢুকে যায় সেই নির্দেশ দেয়া থাকে


পেনড্রাইভের মাধ্যমে ছাড়ানো ভাইরাসগুলোর থেকে আপনার পিসিকে যদি মুক্ত রাখতে চান তাহলে নিচের নিয়মগুলো অনুসরন করুন
:


() ড্রাইভের প্রপার্টিতে গিয়ে সেই ড্রাইভের আটোরান বন্ধ করলেই এটি পুরোপুরি বন্ধ হয় না ফলে উইন্ডোজের আটোরান  

সার্ভিস পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়ার জন্য 


Start > Settings > Control panel > Administrative tools > Services 


-এ যান সেখানে লিস্ট থেকে Shell Hardware Detection খুঁজে বের করে এর উপর ডাবল ক্লিক করে তার প্রপার্টিজে যান সেখানে প্রথমে Startup type এর কম্বোবক্স এর লিস্ট থেকে Disabled সিলেক্ট করুন এর পর Stop বাটনে ক্লিক করে Ok করুন এর ফলে উইন্ডোজের অটোরান সার্ভিসটি পুরোপুরি বন্ধ হবে এই কাজটি বার বার করতে হবে না, একবার করলেই হবে

() কোন পেন ড্রাইভ পিসিতে ঢোকাবার আগে তার ভেতরে ভাইরাস আছে কিনা সে সম্পর্কে আপনি যদি নিশ্চিত না
থাকেন তাহলে কখনই মাই কম্পিউটারে গিয়ে ডাবল ক্লিক করে সেটি ওপেন করবেন না

সেটা ওপেন করতে

 Start > Programs > Accessories-গিয়ে Windows Explorer ওপেন করুন
সেখানে দেখুন বামে একটি লিস্ট রয়েছে এবং ডানে একটি লিস্ট রয়েছে বাম পার্শ্বের এরকম লিস্টকে ট্রি-ভিউ লিস্ট বলা হয় ট্রি-ভিউ লিস্টে মাই কম্পিউটারের উপর সিঙ্গেল ক্লিক করলে তা এক্সপ্যান্ড হবে এই ভাবে ট্রি-ভিউ লিস্টে যেই ফোল্ডার বা ড্রাইভের উপর ক্লিক করা হবে সেই ফোল্ডার/ড্রাইভের ভেতরে যেই ফোল্ডারসমূহ রয়েছে তা তার নিচেই খুলে যাবে আর ডানের লিস্টে খুলবে তার ভেতরের ফাইল এবং ফোল্ডারসমূহ দুটোই পেনড্রাইভের ক্ষেত্রে ফোল্ডর খুলতে অবশ্যই ট্রি-ভিউ লিস্ট ব্যাবহার করুন আর ফাইল খুলতে ডান পার্শ্বের লিস্ট ব্যবহার করুন ভুল করেও ডান পার্শ্বের লিস্ট থেকে কোন ফোল্ডারের উপর ডাবল ক্লিক কলে ফোল্ডার ওপেন করবেনা তাহলে সেই ফোল্ডারে ভাইরাস থাকলে সেটা অটোরান হয়ে আপনার পিসিকে আক্রমন করবে

() পিসিতে পেনড্রাইভ ঢোকানের পর প্রথমেই এক্সপ্লোরার -এ গিয়ে ট্রি-ভিউ লিস্ট থেকে পেনড্রাইভের উপর ডান ক্লিক করে
এন্টিভাইরাস দিয়ে তা চেক করে নিন
এন্টিভাইরাস দ্বারা যদি কোন ভাইরাস ধরা না পড়ে তাহলেও নিশ্চিন্ত হবেন না
ওপরে বলে দেয়া নিয়মের মত করে পেনড্রাইভ একসেস করুন
(ইচ্ছে করলে এক্সপ্লোরারের একটি শর্টকাট ডেক্সটপে তৈরী করে নিতে পারেন)

() কোন বন্ধুকে যদি শুধুমাত্র কোন ফাইল/ফোল্ডার পেনড্রাইভে কপি করে দেয়ার থাকে তাহলে তার পেনড্রাইভ লাগানোর
পর সেই ফাইল/ফোল্ডারের উপর ডান ক্লিক(Right Click) করে মেনু থেকে সেন্ড টু এর মাধ্যমে পেনড্রাইভে সেন্ড করে দিন
প্রয়জনে না থাকলে পেনড্রাইভ ওপেন করবেন না

প্রত্যেকবার পেনড্রাইভ ব্যবহারের সময় উপরের এই বিষয়গুলি ভালোভাবে খেয়াল রাখুন
তেমন কঠিন কিছু কিন্তু নয়, একটু সতর্ক থাকুন - ভাইরাস ঢুকবেনা

বিদ্র: কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে তা উল্লেখ করুন

বারবার windows install করার ঝামেলা থেকে মুক্তি চান?


নানা ধরনের সমস্যার কারনে আমাদেরকে প্রায় সময়ই PC তে নতুন করে Operating System (Windows) Install করতে হ্য় অনেকের কাছেই এটা বিরক্তিকর ব্যাপার কারণ অনেক সময় নষ্ট হয় এবং প্রয়োজনীয় সব Software আবার Install করতে ও Personal Settings, Desktop, Theme ইত্যাদি নতুন করে সেট করতে হ্য়

আমি তো মাশাল্লাহ, পিসিতে কোন সমস্যা হইলেই C Drive format কইরা নতুন করে Windows Install করি সমস্যা নিয়া ঘাটানির টাইম নাই Problem Solved কিন্তু সবকিছু সেটআপ করতে ১-২ ঘন্টা শেষ
একবার HDD এমন সমস্যা দেখা দিসিলো যে দিনে ৩ বার Windows Install করতে হইছিল  তারপর থাইকা এই Windows Install এর হাত থাইকা বাঁচার উপায় খুজতেছিলাম

খুজতে খুজতে পাইয়া গেলাম একটা দারুন উপায় HIREN'S BOOT CD নামে একটা বুটেবল সিডি নেট থাইকা ডাউনলোড করলাম এটাতে অনেকগুলা ছোট কিন্তু কার্যকরী Software আছে 

তার মাঝে Acronis True Image নামের software টা ব্যবহার করে আমি C Drive এর একটা ইমেজ বানায়া রাখছি

যখনই নতুন করে windows install করার দরকার হ্য় তখন জাস্ট ঐ ইমেজটা restore করে দেই
২মিনিটেই কাজ শেষ

চেষ্টা করে দেখতে পারেন HIREN BOOT CD ডাউনলোড করতে চাইলে এই লিংক এ ঢু মারুন
বর্তমানে এর 14.0 version চলছে ।

           Click This Link

Windows Install করে দরকারি সব Software Install করে ড্রাইভের ইমেজ বানানোটা সবচে ভালো
কোন কারনে যদি নতুন করে Windows Install করতে চান তবে ঐ ইমেজটা HIREN BOOT CD এর মাধ্যমে Restore করে দিলেই আগের অবস্হায় ফিরে যাবেন বার বার নতুন করে সবকিছু install করার ঝামেলা নাই


আমার PC তে Windows আর Ubuntu দুটারই ইমেজ তৈরী করা আছে
লাস্ট কবে যে OS install করছিলাম, ভুইলাই গেছি

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড কেন এবং কিভাবে?

বর্তমানে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নিবার্চন
দেখা গেল হ্যাকাররা আপনার রেজিস্ট্রেশন করা একটি সাইট থেকে পাসওয়ার্ড হ্যাস হ্যাক করে নিয়ে গেল
আপনার পাসওয়ার্ডটি যদি শক্তিশালী হয় তাহলে তাকে আসল পাসওয়ার্ড বের করতে বেশ বেগ পেতে হবে

পাসওয়ার্ডের আবার দুর্বল/শক্তিশালী কি?!!

ধরি আপনার পাসওয়ার্ড ১ ডিজিটের এবং আপনি শুধু সংখ্যা ব্যবহার করেন
তাহলে আপনার পাসওয়ার্ড সর্বোচ্চ ১০ চেষ্টাতেই ব্রেক করা সম্ভব [,,২ এভাবে ৯ পর্যন্ত] আর যদি ইংরেজি বর্ণ ব্যবহার করেন তাহলে ২৬X=৫২ দ্বিগুন হবার কারন হচ্ছে ক্যাপিটাল ও স্মল লেটার আর আলফানিউমেরিক [সংখ্যা + বর্ণ] ব্যবহার করলে ৫২+১০=৬২ তাহলে আপনি যত বড় পাসওয়ার্ডই দেন না কেন কয়েকবছর লাগলেও ব্রেক করা সম্ভব!

কিন্তু আমি তো জানিনা আপনার পাসওয়ার্ডের লেন্থ কত, তাহলে? লেন্থ ১ ধরে শুরু করার পর লেন্থ এক এক করে বাড়ালে একসময় না একসময় পাওয়া যাবেই! হাত দিয়ে তো আর পাসওয়ার্ড দিচ্ছেন না, কাজটা হয় সফটওয়্যার দিয়ে তাই যেমন তাড়াতাড়ি হয় তেমনি যত সময় লাগছে সেটা ফ্যাক্টর না! আর দিন দিন কম্পিউটার অনেক দ্রুতগতির হচ্ছে, তাই হ্যাস ক্রাক অনেক সহজ হয়ে যাচ্ছে
এই পদ্ধতির নাম ব্রুটফোর্স এটাক বোঝায় যাচ্ছে এটা অনেক সময় সাপেক্ষ যখন কোন উপায় কাজ করে না তখনই শুধুমাত্র এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় খুব সহজ কথায় বলতে গেলে এই পর্যন্তুই বলতে হয়

আরেকটা খুব কমন এটাক হচ্ছে ডিকশানারি এটাক
ডিকশানীতে যেসব শব্দ আছে সেগুলা একে একে ধরে চেক করা হয় যেমন আপনার পাসওয়ার্ড যদি হয় educated তাহলে আপনি ডিকশানারী এটাকে খুব সহজে ধরা খাবেন

আরো অনেক কমপ্লেক্স এটাক আছে
কোনটা পছন্দ করা হবে তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে যাক এ ব্যাপারে অনেক ত্যানা প্যাচায়ে ফেলেছি

এবার দেখা যাক কিভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচক করা যায়
বুদ্ধিমান পাঠকরা বুঝে গেছেন কয়েকটি জিনিসঃ

ইংরেজি ডিকশানারীর কোন শব্দ ব্যবহার করা যাবেনা
পাসওয়ার্ড লেন্থ যত বড় হয় তত ভাল
লেটার ডিজিটের বাইরে স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে হবে, যেমন !@#$% ইত্যাদি



এখন দেখা যাক কিভাবে শক্তিশালী কিন্তু সহজে মনে রাখা যায় এমন পাসওয়ার্ড তৈরী করা যায়
বুঝতেই পারছেন শক্তিশালী এবং সহজ দুটি জিনিস ব্যাস্তানুপাতিক!

প্রথমে আমরা একটি বাংলা শব্দ নেই এবং সেটাকে বাংরেজিতে লেখি
যেমন, vatkhabo. এবার a কে @, t কে 1 আর o কে 0 [zero] দিয়ে রিপ্লেস করি তাহলে দাড়ালো কি? v@ 1kh@b0. হয়ে গেল শক্তিশালী পাসওয়ার্ড, অনেক সহজেই

এবার চাইলে
এখান থেকে শক্তিপরীক্ষা করে দেখতে পারেন
vatkhabo = 9%
v@1kh@b0 = 71%



ভাল থাকবেন, সতর্ক থাকবেন।
শুভ কামনায় 
সাজ্জাদ হোসেন ।

বিয়ে সম্পর্কে বিখ্যাত মানুষের উক্তি


বিয়ে সম্পর্কে এই উক্তিগুলোর অনেকগুলো করেছেন বিখ্যাত মানুষেরা তাদের নাম এখানে উল্লেখ করা হল না এই কারণে যে এগুলো আসলে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষেরই মনের কথা,প্রাণের কথা

আর এই কথা গুলোকেই আমরা বাণী চিরন্তনী বলে আখ্যায়িত করেছি
। এই পুরো  Post  টি সংগৃহীত । অন্য কোথাও দেখে বা শুনেছেন যারা তাদের জন্য এটি নয়।


বাণীসমূহঃ

-বিয়েঃ একটি বৈধ ও ধর্মসম্মত অনুষ্ঠান যেখানে দুজন বিপরীত (সাধারণত) লিঙ্গের মানুষ পরস্পরকে জ্বালাতন করা এবং পরস্পরের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করার শপথ নেয় ততদিনের জন্য যতদিন না মৃত্যু এসে তাদেরকে আলাদা করে

-সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা,একটু আদর,একটু কোমলতা পাওয়া - একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন


-আমি বহুদিন আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলি নি, আমি আসলে তাকে কথার মাঝখানে থামাতে চাই নি


-সব বিয়েই সুখের
পরবতী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা হয়

-আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২৫টা বছর বড়ো আনন্দে কাটিয়েছি
তারপর আমাদের পরিচয় হল

-সুখি দাম্পত্য জীবনের জন্য একজন পুরুষের উচিত তার মুখ বন্ধ রাখা আর চেকবই খোলা রাখা


-"A man is incomplete until he is married. After that, he is finished."

-মেয়েরা কেমন পুরুষ চায়? সুদর্শন, বিত্তবান এবং নিবোধ


-একজন পুরুষের শেষ কথা কি হওয়া উচিত? “ঠিক আছে, কিনে ফেলো


১০-স্বামী আর স্ত্রী হল একটি মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, একসাথে থাকলেও তারা কখনো মুখোমুখি হতে পারে না


১১-স্বামী হিসেবে প্রত্নতত্ত্ববিদরাই সবচেয়ে আদর্শ
পুরনো জিনিসের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি

১২
-“Three rings of marriage are the engagement ring, the wedding ring, and the suffering.”

১৩-মেয়েরা আশা করে ছেলেরা বিয়ের পরে বদলাবে, কিন্তু তা হয় না
আর ছেলেরা আশা করে মেয়েরা বিয়ের পরেও একইরকম থাকবে, কিন্তু তারা বদলে যায়

১৪-“
The secret of a happy marriage remains a secret.”

১৫-বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরণের দুশ্চিন্তা থাকেনা, সে বিয়ে করে
এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত

১৬-আপনার স্ত্রী আপনার কৌতুক শুনে হাসল, এর অর্থ হচ্ছে হয় কৌতুকটি খুব ভালো, নয় আপনার বউ খুব ভালো


১৭-বিয়ের আগে পযন্ত আমি জানতাম না সত্যিকারের সুখ কাকে বলে
যখন জানলাম তখন বড্ড দেরি হয়ে গেছে

১৮-অনেকেই আমাদের দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের রহস্য নিয়ে প্রশ্ন করে
তাদেরকে বলি, সপ্তাহে দুদিন ভালো রেস্তোঁরায় ডিনার, মৃদু আলোতে সফ্ট মিউজিক, একটুক্ষণ নাচএই তো আমি যাই বিষ্যুদবারে, আমার স্ত্রী সোমবারে

১৯-বিয়ে না করলে ছেলেরা সারাজীবন ধরে ভাবত, তাদের জীবনে কোন ভুল নেই


২০-একজন নববিবাহিত যখন বলে সে সুখি, আমরা জানি, কেন
একজন ১০বছরের বিবাহিত মানুষ যখন বলে সে সুখি, আমরা ভাবি,কেন?

২১-ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে নরক পযন্ত যেতে রাজী
ঈশ্বর তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন তাদের বিয়ে হয়েছে

২২-বিয়ের আগে ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে, সেটি হচ্ছে ভালোবাসা
আর বিয়ের পরে যখন ধরে, সেটি হচ্ছে আত্মরক্ষা

২৩-ভালবাসা হচ্ছে একটি মিষ্টি স্বপ্ন আর বিয়ে হচ্ছে এলার্মক্লক


২৪-এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে


২৫-এটা সত্যি যে ভালোবাসা অন্ধ, তবে বিয়ে চোখ খুলে দেয়


২৬-মেয়েটি তার মাকে গিয়ে বলল, “আমি এমন একটি ছেলেকে খুঁজে পেয়েছি যে ঠিক বাবার মত
Mother said “এখন তুমি আমার কাছে কি চাও? সান্ত্বনা?”

২৭-বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়
আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার বিপক্ষে আশাবাদের জয়

২৮-মেয়েরা সত্যিই  
unpredictable.  বিয়ের আগে তারা একজন পুরুষকে  expect  করে, বিয়ের পরে তাকে  suspect করে, আর তার মৃত্যুর পরে তাকে  respect করে

২৯-
In the beginning, God created earth and rested. Then God created man and rested. Then God created woman. Since then, neither God nor man has rested.

৩০-পত্রিকায় একটি ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপন ছাপা হল, “
Husband Wanted
পরদিন কয়েকশমহিলা যোগাযোগ করলেন, “আমারটি নিতে পারেন

৩১-একটি ছেলে ১টাকার জিনিস ২টাকায় কিনবে যদি এটা তার প্রয়োজনে লাগে
আর একটি মেয়ে ২টাকার জিনিস ১টাকায় পেলেই কিনবে জিনিসটা তার কাজে লাগুক চাই না লাগুক

৩২-একটি মেয়ে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তিত থাকে যতদিন তার বিয়ে না হয়
ছেলেদের চিন্তাটা বিয়ের পরে শুরু হয়

৩৩-একজন সফল পুরুষ সে-ই যে এত টাকা আয় করতে পারে যা তার বউ খরচ করে শেষ করতে পারে না
একজন মেয়ের ক্ষেত্রে সাফল্য হচ্ছে এরকম একজন পুরুষকে খুঁজে বের করতে পারা

৩৪-একজন পুরুষের সাথে সুখে থাকার মন্ত্র কি?
You must understand him a lot and love him a little. একটি মেয়ের সাথে সুখে থাকতে হলে you must love her a lot and not try to understand her at all.

৩৫-বিয়ে করার একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার ভুল-ত্রূটিগুলো আর তোমার কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই
এক কাজ দুজনের করার অর্থ কি?

৩৬-বিবাহিত পুরুষেরা চিরকুমারদের চেয়ে বেশি দিন বাঁচে
মানুষ যা চায় তা কখনোই পায় না

যদি কোনো বিবাহিত পুরুষ থেকে থাকেন তবে তাদের কাছ থেকে আমি অনেক মন্তব্য আশা করছি এই কারনে যে তাদের বিবাহ জীবনের সাথে উপরের এই ৩৬ টি উক্তিগুলোর কয়টি পুরোপুরি মিলে গেছে তা জানার জন্য