"অনন্ত প্রেমগাঁথা"
তোমার মনে আছে অনন্ত, দীর্ঘ ১৫ টি বছর পর যেদিন তোমার খোঁজ পেলেম আমি ...!
This is not a blog only-you will get almost everything helpful, educational materials and so on here with the passage of time.
Tuesday, December 13, 2011
Collection of Stories - 06
জোনাকি পোকাঃ
অনেক দিন হল আমি জোনাকী পোকা দেখিনি।প্রবাসী হয়ার পর আমিমনে হয় যন্ত্র হয়ে গেছি। খাওয়া,ঘুম আর কাজ এই-সবের মাঝেই মিশে আছি বলা যেতে পারে। জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলামের একটা কথা বার বার মনে পরে,
"হে দারিদ্র তুমি মহান,
তুমি মোরে দানিয়েছ খৃষ্টের সম্মান"
তুমি মোরে দানিয়েছ খৃষ্টের সম্মান"
আমি মহান নই,মহান হয়ার ইচ্ছেও নেই।"দারিদ্র" শব্দের সাথে "ক্ষুধার্থ"
র্শব্দটার খুব মিল আছে। প্রচন্ড ক্ষুধায় যখন কষ্ট পেতাম, তখন "মহান" বলে যে
একটা শব্দ আছে,সেটার কথা আমার মনে
থাকতনা। আমার প্রিয় কবিকে বলতে ইচ্ছে করত,"হে মহামান্ন্য কবি,আপনি কি ভেবে
দারিদ্রকে এত্তো উপরে তুলে ধরেছেন?", আমার বিদেশ আসার সুযোগ হয়।আমি হয়ে যাই
প্রবাসি.....।
প্রবাসি হয়ার পর থেকেই আমার মাঝে দেশপ্রেম সৃষ্টি
হয়।আমার হৃদয় দর্পনে প্রতিনিয়ত ভেসে উঠে আবহমান বাংলার নানান
রূপ।একাকিত্তের আগুনে আমি দাও-দাও করে জ্বলতে থাকি।
জোনাকি পোকার কথা বলছিলাম।কিছুদিন ধরে জোনাকিপোকার কথা বারবার মনে পড়ছে.......
ছোট বেলায় বাবার সাথে একবার গভীর রাতে গ্রামের বাড়ি রওনা হয়েছিলাম।আমরা
যেখানে থাকতাম সেখান থেকে আমাডের গ্রামের বাড়ি তেমন একটা দূরে না।তার পরও
আমার ভয় ভয় করছিল (ভূতের ভয়), জোছনা ছিলনা,কিন্তু তারপরও চাঁদেরসামান্য
আলোয় রাস্তায় আমাদের ছায়া পড়েছিল।আমার মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল,আমাদের এই
ছায়াটাই হয়ত ভূত। আমাদের গ্রামের বাড়িতে বিদ্যুতের আলো সেই সময়
পৌঁছায়নি,তাই বাড়ি গুলোকেও ভূতের বাড়ি মনে হচ্ছিল। আমি আব্বুর হাতের দিকে
চেয়ে চেয়ে পথ চলতে থাকলাম।এই অন্ধকার ভূতের বাড়িতে আমি থাকব কিভাবে,সেটা
ভেবে আমার রক্ত শীতল হতেহতে হয়ত জমতে শুরু করেছিল।আব্বু হঠাৎ বললেন,"চেয়ে
দেখ কত্তো জোনাকি"।
জোনাকি পোকা দেখার শখ আমার নেই,তারপরো দৃষ্টি দিলাম
বাড়ির পাশের ঝোপের দিকে।ছোটছোট পোকা গায়ে মিটিমিটি সবুজ আলো নিয়ে ঘুরছে,সে
আলোতে তীব্রতা নেই।জোনাকি পোকা নিয়ে কয়েকটা গল্প-কবিতা পড়েছি,কিন্তু আমি
কখনো ভাবিনি এই পোকা এতোসুন্দর হবে।আমার শিশু মনের সব ভয় ক্ষনিকেই দূর হয়ে
যায়।আমার তখন মনে হচ্ছিল,হাজার হাজার প্রহরী প্রদ্বীপ নিয়ে আমাদের
গ্রামটাকে পাহারা দিচ্ছে।আব্বু একটু পরেই ভেজা গলায় আমাকে ফিসফিস করে
বললেন,"অনেক বছর পর আজ আবার একসাথে এতো জোনাকি পোকা দেখলাম"
বাবার কথা
শুনে আমি চমকে উঠলাম,জোলাকি পোকা বাবার খুবি ভালো লাগে,সেটা বুঝলাম,কিন্তু
চোখে জল আনার কারণ বুঝতে পারিনি সেই সময়।আমার মনে আছে সেই আলো বিহীন রাত-ও
আমার বাবার চোখের জলকে আড়াল করে রাখটে পারেনি।
আমার অবচেতন মন,ছোটবেলার সেই মধুময় স্মৃতি আমার নিউরনের মাঝে যতলে তুলে রেখেছিল।সে রাত এখনো আমার হৃদয় দর্পনে ছবির মত ভেসে উঠে।
দারিদ্রের শক্ত শিকল আমার পায়ে বাঁধা।আমি এখন আশায় প্রহর গুনছি,একদিন আমার
পায়ে বাধাঁ এই শক্ত শিকল ছিড়ে যাবে।আমি তখন ছোটবেলারসেই রাতের মত আরেকটা
রাত বেচে নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাব।আমি একসাথে অনেক জোনাকিপোকা দেখে কিছুক্ষণ
কাঁদব।
গল্পটি নেয়া : https://www.facebook.com/Golpo143
লিখেছেন "মীর ইমাম"
Collection of Stories - 05
রাতের
খালি রাস্তায় দ্রুত গতিতে মোটর সাইকেল চালাচ্ছে নিরব। পেছনে বসা অনিমা।
তারা ভাল বন্ধু এবং একে অপরকে অনেক ভালবাসে কিন্তু একথাটা কেউ কাউকে বলেনি
কখনো।
অনিমা- একটু আস্তে চালাবে? আমার ভয় করছে।
নিরব- না । আমার খুব ভাল লাগছে।
অনিমা- প্লীস । এটা খুবই বিপদজনক।
নিরব- ঠিক আছে। আগে বল তুমি আমাকে ভালবাস?
অনিমা- আচ্ছা আমি তোমাকে ভালবাসি।
এখন একটু আস্তে চালাও।
নিরব- এখন আমাকে একটু জড়িয়ে ধরো।
অনিমা নিরবকে জড়িয়ে ধরলো।
অনিমা- এখন আস্তে চালাও।
নিরব- তুমি আমার হেলমেট খুলে নিজে পড়।
এটা পড়ে আমি বাইক চালাতে সাছন্দ্য বোধ করিনা। এটা একটা বিরক্তি কর জিনিস।
পরের দিন ।
আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপা একটি ঘটনা। একটি মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ
হারিয়ে বিল্ডিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে বিদস্ত হয়েছে। জানা গেছে মোটর
সাইকেলের ব্রেক এর তার ছিড়ে গিয়েছিল। যাত্রীদের দুজনের একজন সাথেসাথেই মারা
যায়, অপর জন মারাত্তক আহত হয়ে হাসপাতালে আছে। ছেলেটা বুঝতে পারে যে বাইকের
ব্রেক কাজ করছে না, কিন্তু মেয়েটিকে কিছু বুঝতে দেয়নি। সে জানত যে এতে করে
অনিমা আরও ঘাবড়ে যাবে। শেষ মূহুর্তে ছেলেটি মেয়েটাকে বলেছিল আমি তোমাকে
ভালবাসি এবং তার কাছ থেকে ভালবাসার উপহার সরুপ শেষ মুহূর্তের জন্য একটু আদর
জড়ানো ভালবাসা নিয়েছিল।
[একেই বলে সত্যিকারের ভালোবাসা]
গল্পটি নেয়া : https://www.facebook.com/Golpo143
Collection of Stories - 04
সত্য ঘটনাঃ { A true FACT }
আমাদের বাসা আর মিষ্টিদের বাসা যেন হাউস ফুলের ইকরামুল হক সাহবের বাসার মতো। আমি তখন নাইনে পড়ি।
আমাদের ফ্যমিলির সাথে মিষ্টিদের ফ্যামিলির ভাল সম্পর্ক ছিল। আম্মু প্রায়ই ওদের বাসায় যেত। ওরা আমাদের বাসায় আসতো।
মিষ্টি মেয়ে মিষ্টিও তখন ক্লাস সেভেনে পড়ে। মিষ্টি দেখতে অনেক সুইট। ওর সুন্দর করে কথা বলার জন্য সবাই ওকে অনেক ভালবাসাতো।
আমাদের বাসা থেকে গোলাপ চারা নিয়ে যেতো প্রায়, আর আমি জিঞ্জাসা করলেই বলতো , গোলাপ হলে আমি তা তোমাকেই দিবো।
আর তখনই আমি মনে মনে বলতাম মিষ্টি যে কবে বড় হবে, বড় হলে ও দেখতে অনেক সুন্দর হবে।
ইতালী আসার কয়েকদির পরই মিষ্টির আব্বুর চাকরী বদলি হবার পড় ওরা চলে যায় উত্তরায়।
মিষ্টিরা এখন আবার মোহাম্মদপুর এসেছে, এক কাজিনের সাথে কথা হবার পড়া জানতে পারলাম।
মিষ্টির কথা আমি না বলতেই ও বলে দিল, মিষ্টি নাকি অনেক সুন্দর হয়েছে। নেক্সট ইয়ার নাকি পরিক্ষা দিবে।
মিষ্টি কে অনেক মনে পড়ছে, দেখতে ইচ্ছে করছে।
[জানি লেখাটা পড়ে কারও ভালো লাগবে না কারন আমি গুছিয়ে লিখপে পারি না তবুও যারা পড়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ]
গল্পটি নেয়া : https://www.facebook.com/Golpo143
Collection of Stories - 03
এটাই ভালবাসা . .. . .
দিন টা ছিল বুধবার ;
ক্যালেন্ডার এর হিসেব মতো ২০০৮ সালের এপ্রিল
মাসের ৮ তারিখ । ঢাকা মেডিক্যাল
কলেজ ছুটি হয়ে গেছে ।
আমি ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাব।
আকাশে মেঘ ছিল । মহাখালির
কাছে আসতেই টিপটিপ বৃষ্টি পরতে শুরু
করল । এরই
মধ্যে তাড়াহুড়া করে ময়মনসিংহ
গামী সৌখিন এক্সপ্রেস বাস এ
উঠে পড়লাম । আমি ও বাস উঠলাম আর
মুষলধারে বৃষ্টি ও শুরু হল।
আমার আজীবনের অভ্যাস হল বাসের
জানালা খুলে হাওয়া খাওয়া । মিনিট
পনের পরে বৃষ্টিটা একটু
ধরে এলে আমি জানালা টা খুলেদিলাম ।
বৃষ্টিভেজা বাতাস আমার চুল
ছুঁয়ে যাচ্ছিল । হোটেল র্যাডিসনের পাশ
দিয়ে যাবার সময় কি একটা অচেনা ফুলের
ঘ্রাণ আমার মন টা মাতাল
করে তুলছিল। কি হয়েছিল
জানি না কিন্তু কেন জানি আমার
চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা হচ্ছিল ‘ হৃদি ই
ই...... আমি তোমাকে ভা... লো... বা...
সি...।’
পাশের সিট টা খালি ছিল। মনেহল
হৃদিতা যদি পাশে বসে আমার
কাঁধে মাথা রাখত, স্রষ্টার কাছে আর
কিছু চাইবার থাকতো না। ভালোবাসার
আবেশে মগ্ন আমি ভুলেই গিয়েছিলাম,
হৃদিতা আমার জীবনে একই সাথেআনন্দ
আর বেদনার আশ্চর্য সংমিশ্রণ ;
স্বপ্ন আর স্বপ্নভঙ্গের যৌথ
যুগলবন্দী।
আমি তখন ক্লাস এইটে পড়ি।
ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের ছাত্র।
বৃত্তি কোচিং করতাম স্থানীয়
একটি কোচিং সেন্টারে। যথাসাধ্য
চেষ্টা ছিল স্কুলের সুনাম ধরে রাখার।
ক্লাস টেস্টগুলোতে ভাল ফলাফলই
করতাম। অগোছালো পোশাক,
এলোমেলো চুল, চোখে ভারী পাওয়ার এর
চশমা – সব মিলিয়ে আঁতেল সমাজের
আদর্শ প্রতিনিধি বলতে যা বঝায়,
আমি ছিলাম ঠিক তাই। সব টিচারের
ক্লাসেই একান্ত মনযোগী ছাত্র ছিলাম।
বিশেষ করে ইংলিশ ক্লাসে মামুন স্যারের
লেকচারগুলো গোগ্রাসে গিলতাম আমি।
আমার জীবনের রঙ্গিনতম স্বপ্নটির
সুচনা ও মামুন স্যারের ক্লাসেই।
জানুয়ারী মাসের কোন এক
তারিখে বিকেলে স্বয়ং পরিচালক ক্লাস
এ নিয়ে এলেন একটি মেয়েকে।মামুন স্যার
কে বলে গেলেন, ‘ মামুন, মেয়েটা গাজীপুর
থেকে নতুন এসেছে। ওর দিকে খেয়াল
রেখো। ’’ ক্লাসের এর সবার মতআমি ও
মেয়েটাকে দেখলাম। শ্যামলা,
মোটামুটি লম্বা, কাঁধ পর্যন্ত
খোলা চুল। এক নজর দেখেই ক্লাস এ মন
দিলাম আমি।
মামুন স্যার ক্লাসে অসম্ভব
মজা করতেন। মাঝে মাঝে ক্লাসে হাসির
রোল পড়ে যেত তার কথা শুনে।
হাসতে হাসতে কতবার
যে চোখাচোখি হয়েছিল আমার আর
হৃদিতার মাঝখানে।
কখনো কখনো আড়চোখেও
ওকে দেখতাম। আসলে ওকে নয়, ওর
মায়াবী চোখজোড়া দেখতাম, ওর নিষ্পাপ
হাসিটাকে দেখতাম। অই হাসি দেখেই
সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম – আমিকেবল
ওকেই ভালবাসবো। আত্মার সবটুকু
পবিত্রতা উজাড় করেই ভালবাসবো।
ওকে বহুবার বলতে চেয়েছি বহুব্যবহত
কিন্তু চিরনতুন কথাটা – ‘
আমি তোমাকে ভালবাসি।’কিন্তু
বলা হয়নি। বলা হয়নি কারণ,
আমি জানতাম না আমি আদৌ তার
উপযুক্ত হতে পারব কিনা।
ওকে পেলে ধরে রাখতে পারব কিনা।
কিন্তু ওর প্রতি আমার আকর্ষণটাই
আমাকে প্রতিনিয়ত ভাল
করতে উৎসাহিত করল।
যে বয়সে ছেলেরা সিগারেট এ স্মার্টনেস
খোঁজে, আনন্দের সন্ধান
করে পর্ণোমুভিতে,
সে বয়সটাতে আমি আশ্চর্য রকমশান্ত
থেকেছি। বারবার নিজেকে বুঝিয়েছি,
আমাকে প্রস্তুত হতে হবে। আমার
ভালবাসাকে জয়ী করার
জন্যে তৈরি থাকতে হবে সবসময়। হ্যাঁ,
আমি পেরেছি। এখন আমি ঢাকা মেডিকেল
এর ছাত্র। অ্যানাটমি, প্যাথলজি,
বায়োকেমিস্ট্রি, হিসটোলজি এ রকম
অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আমি ব্যস্ত।
পড়াশোনা আর পরীক্ষার চাপে হৃদিতার
স্মৃতিতে খানিকটা ধুলো জমেছিল
বোধহয়। তারপর.........
তারপরের কাহিনী তো আগেই
বলেছি.........
পরিশেষ: এই ফেসবুক জমানায় পরিচিত
একজনকে খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন কিছু
না। হৃদিতাকেও আমি খুঁজে পেয়েছি। ও
ঢাকা ইউনিভার্সিটির
মাইক্রোবায়োলজি তে পড়ছে। ওর
সাথে দেখাও হয়েছে। ও নিজেই
আমাকে ওর মনের মানুষের সাথেপরিচয়
করিয়ে দিয়েছে। ছেলেটা ভাল, বুয়েটের
EEE তে আছে। পরশুদিন
দেখা হয়েছে আমার সাথে। ওর চাচার
এবি পজিটিভ রক্তের দরকার ছিল।
আমিই রক্ত দিয়েছি।।
গল্পটি নেয়া : https://www.facebook.com/Golpo143/posts/217050395036859
লিখেছেন : Mridul Kanti Ghosh
Collection of Stories - 02
আমি আজ দীর্ঘ সাত বছর পর আমার এক মাত্র বান্ধবী কে অনেক মিস করছি । সে আমার অনেক ভাল একজন বন্ধু ছিল । আমরা দুজন দুজন কে সব কিছু সেয়ার করতাম । সুখ দুঃখ তে পাশাপাশি থাকতাম । আমরা তখন এইচ এস সি পরীহ্মার্থী । ও অংকে আর আমি ইংরেজীতে অনেক কাচাঁ ছিলাম । তাই আমিওকে অংকে সাহায্য করতাম আর ও আমাকে ইংরেজীতে সাহায্য করত । কিন্তু আমি ওকে মনে মনে অনেক পছন্দ করতাম । জীবনের প্রথম ভাললাগা ।
দীর্ঘ এক মাস পর আমার মনের কথা ওকে খুলে বললাম , কিন্তু ঐ বলাটাই আমার জীবনের সবচাইতে বড় ভুল ছিল । ও অনেক কষ্ট পেয়েছিল তাই আজ পর্যন্ত ও আমার সাথে রাগকরে আছে । কিন্তু আমি ওকে কখনোই কষ্ট দিতে চাই নি , কারণ আমার ভালবাসার মাঝে ছিল অনেক শ্রদ্ধা , যে শ্রদ্ধা আজো তাকে মনে করিয়ে দেয় ।
------ ও হয়তো আজ সুখে আছে , আমাকে ও ভুলে গেছে [ :( ] , কিন্তু দীর্ঘ সাত বছর পরো আমি তাকে ভুলতে পারি নি , তাকে যতোটুকু কষ্ট দিয়েছিলাম সেই কষ্ট আজ আমি বয়ে বেরাচ্ছি । ও এখন অস্ট্রোলিয়াতে ওর স্বামীর সাথে খুব সুখেই আছে , আমিও চাই ও অনেক সুখে থাকুক । ও আজ অনেক দুরে , হয়তো দেখা হবে না কখন ও । তবে সত্যি যদি জানতাম ভালবাসার কথা জানালে এত ভাল একজন বন্ধুকে হারাতে হবে তবে কখনোই তোমাকে বলতাম না আমি তোমাকে ভালবাসি । আজ তোমাকে অনেক বেশি মনে পরছে, এখন ও তোমায় অনেক ভালবাসি অনেক শ্রদ্ধা করি আমার প্রখম ও শেষ বান্ধবী হিসেবে । আমি জানি তুমি আজোআমায় হ্মমা করোনি , যদি করতে আমাকে একবার হলেও মনে করতে । সৃষ্টিকর্তা তোমার কাছে একটিই আবদার যেনো ওর সাথে মৃত্যুর আগে একবার দেখা হয় আর সেইদিন যেনো আমি ওর হ্মমা টা নিতে পারি ।
গল্পটি নেয়া : https://www.facebook.com/Golpo143
Written by : Empty Cartridge
Subscribe to:
Posts (Atom)