ঢাকার গুলশান ২ এলাকায়
একটা এপার্টমেন্ট ছিল।।
কোনও ফ্যামিলিই ঐ এপার্টমেন্টে বেশি দিন
থাকতে পারতো না।। তারা নানা ধরনের প্রবলেম
ফেস করতো।। সবই আধিভৌতিক।। যেমন, রুমের দেয়াল
থেকে রক্ত পড়তে দেখা, ঘুমানোর সময় রুমের ভেতর
বাচ্চা কণ্ঠের কান্নার আওয়াজ
শুনতে পাওয়া ইত্যাদি।। এছাড়াও প্রতি রুমের
মধ্যে ভ্যাপসা একটা ভাব লক্ষ্য করা যেতো।।
এপার্টমেন্টটিতে কেউ
থাকতে পারে না দেখে ডেভেলপাররা ঐ
এপার্টমেন্টটি ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়।।
এপার্টমেন্ট ভাঙার সময় শ্রমিকরা স্টোর
রুমে একটি সিল করা কফিন খুঁজে পায়।। কফিনের
ভেতরটি মাটি দিয়ে ভরা ছিল।। মাটি সরানোর পর
একটি ৬-৭ বছরের বাচ্চার ডেড বডি পাওয়া যায়।।
বাচ্চাটার লাশ এতই জীবন্ত ছিল
যে দেখে মনে হচ্ছিল বাচ্চাটাকে মাত্রই
কফিনে রাখা হয়েছে।। এছাড়া কফিনটির ভেতর
একটি কাগজ ছিল, যেখানে পবিত্র কুরআন শরীফের
কিছু আয়াত উল্টা করে লেখা ছিল।। ধারণা করা হয়,
লাশটাকে শয়তানের
উদ্দেশ্যে বলি দেয়া হয়েছিলো।। গুলশান ২ এর
মতো জায়গাতেও এই ধরনের ঘটনা আসলেই
অনাকাঙ্ক্ষিত।। তবে, জানা যায়, যেইসব
ঘরে শয়তানের পূজা করা হয়, সেখানে কেই
শান্তিতে বাস করতে পারে না।।
....Collected....
কোনও ফ্যামিলিই ঐ এপার্টমেন্টে বেশি দিন
থাকতে পারতো না।। তারা নানা ধরনের প্রবলেম
ফেস করতো।। সবই আধিভৌতিক।। যেমন, রুমের দেয়াল
থেকে রক্ত পড়তে দেখা, ঘুমানোর সময় রুমের ভেতর
বাচ্চা কণ্ঠের কান্নার আওয়াজ
শুনতে পাওয়া ইত্যাদি।। এছাড়াও প্রতি রুমের
মধ্যে ভ্যাপসা একটা ভাব লক্ষ্য করা যেতো।।
এপার্টমেন্টটিতে কেউ
থাকতে পারে না দেখে ডেভেলপাররা ঐ
এপার্টমেন্টটি ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়।।
এপার্টমেন্ট ভাঙার সময় শ্রমিকরা স্টোর
রুমে একটি সিল করা কফিন খুঁজে পায়।। কফিনের
ভেতরটি মাটি দিয়ে ভরা ছিল।। মাটি সরানোর পর
একটি ৬-৭ বছরের বাচ্চার ডেড বডি পাওয়া যায়।।
বাচ্চাটার লাশ এতই জীবন্ত ছিল
যে দেখে মনে হচ্ছিল বাচ্চাটাকে মাত্রই
কফিনে রাখা হয়েছে।। এছাড়া কফিনটির ভেতর
একটি কাগজ ছিল, যেখানে পবিত্র কুরআন শরীফের
কিছু আয়াত উল্টা করে লেখা ছিল।। ধারণা করা হয়,
লাশটাকে শয়তানের
উদ্দেশ্যে বলি দেয়া হয়েছিলো।। গুলশান ২ এর
মতো জায়গাতেও এই ধরনের ঘটনা আসলেই
অনাকাঙ্ক্ষিত।। তবে, জানা যায়, যেইসব
ঘরে শয়তানের পূজা করা হয়, সেখানে কেই
শান্তিতে বাস করতে পারে না।।
....Collected....