তার বক্তব্য থেকে বুঝা যায়, সে কোকাকোলাকে প্রমোট করা ও মুসলিম সমাজের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালানোকে কোন দোষনীয় বিষয় মনে করে না। কারণ সে বলেছে, তার টীমের লোকেরা নাকি বয়কট করার মত কোন অপরাধ করেনি। অথচ তার টীমের জীবন ও শিমুল দুজন লোক কোকাকোলার প্রচারমূলক একটি প্রোপাগান্ডাময় এড করেছে। তার মানে কি অমির কাছে এটা কোন অপরাধ নয়?
এটা হল একটি দিক। আরেকটি দিক হল, ইসলামের দৃষ্টিতে তারা সকলে কোকাকোলার ইস্যু ছাড়াই বয়কটযোগ্য। কারণ এরা সকলেই প্রচলিত নাটক নির্মাণ ও সেগুলোতে অভিনয়ের মাধ্যমে সমাজে অশ্লিলতা, বেহায়াপনা ও দ্বীনহীনতার প্রচার করছে। ইসলামের দৃষ্টিতে তারা অশ্লিলতার প্রচারক। আর অশ্লিলতার প্রচারকদের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া ও আখেরাতে শাস্তির হুশিয়ারি দিয়েছেন।
মূলত কাজল আরেফিন অমি ও তার টিমের মত লোকেরা আজ যেই কাজ করছে, এক সময় তারা বুঝতে পারবে তারা কতটা ভয়াবহ কাজ করছে এবং তাদের এই কাজ যে কোনভাবেই সঠিক ছিল না। এই বুঝতে পারাটা যদি মৃত্যুর আগেই ঘটে, তাহলে তারা সৌভাগ্যমান। ( দোয়া করি, দুনিয়াতেই তারা এটা বুঝতে পেরে ফিরে আসুক)
কিন্তু বুঝতে পারাটা যদি মৃত্যুর পরে হয়, তাহলে তাদের আফসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।
ইফতেখার সিফাত (হাফি.)