Friday, May 14, 2021

যারা সন্তানকে দ্বীনদার হিসেবে দেখতে চান,,,তারা অবশ্যই লিখা টা পড়ে দেখবেন।।

 

যারা সন্তানকে দ্বীনদার হিসেবে দেখতে চান,,,তারা অবশ্যই লিখা টা পড়ে দেখবেন।।

 

তবে যারা হুজুগে মুসলিমদের মতো দ্বীনদার বলতে শুধু নামাজ পড়া,,অথবা এতকিছু করাটা ইসলাম নিয়ে বাড়াবাড়ি বুঝান,,বা ইমান শুধু মনের বিষয় এসব ফালতু আর মূর্খের মতো মেন্টালিটি,,তারা এই পোস্ট থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন)।।।

 

মুসলিম বাবা-মা হিসেবে কখন থেকে বাচ্চাকে ইসলাম সম্পর্কে ধারনা দিবো? এজ আর্লি এজ পসিবল। মনে হতে পারে বাচ্চা বুঝবে না, কিন্তু ব্রেইন ঠিকই ক্যাচ করে নিবে। একটা রাফ গাইডলাইন আছে এখানে বাচ্চার ১৮-৩৬ মাস বয়সী হ লেই এই কাজ গুলি শুরু করে দিবেন ইনশাআল্লাহ 

 

আকিদাহ্‌ঃ 

- আল্লাহ কোথায় আছেন? তোমার রব কে? কে তোমাকে বানিয়েছেন?

- বাচ্চার সাথে কথা বলুন আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে (আকাশ, গাছ-পালা, ফুল প্রজাপতি কে বানিয়েছেন?)

 

আযকার/ ডেইলি দুআঃ 

- ঘুম থেকে উঠার দু, ঘুমাতে যাওয়ার আগের দুআ।

- খাওয়ার আগের দু, খাওয়ার পরের দুআ।

- হাঁচি দিলে কি বলতে বলতে হয় ( ফর প্যারেন্টসঃ আলহামদুলিল্লাহ, নট এক্সকিউজ মি)

- সালামের প্রচার শেখানো, ছোট-বড় সবাইকে সালাম দেয়া। 

- বাথরুমে যাওয়ার দু, বের হওয়ার দুআ।

- বাসা থেকে বের হওয়ার দুআ। 

- সব কাজ করার আগে বিসমিল্লাহ বলা।

- যে কোন কাজ করবো বলার আগে ইনশাআল্লাহ বলা, সুন্দর কিছু দেখলে মাশাআল্লাহ বলা, কোন কিছু গিফট পেলে জাযাকাল্লাহু খায়ির বলা।

 

কুরআনঃ 

- রেগুলার কুরআন বাচ্চাকে সাথে নিয়ে পড়ুন। বাচ্চা পাশে বসে থাকতে পারে।

- ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসী, সূরা ফাতিহা, কূল যুক্ত সূরা বাচ্চাকে সাথে নিয়ে পড়েন। খুব দ্রুত দেখবেন বাচ্চা আপনার সাথে পড়ছে।

 

আখলাকঃ 

- খাবার এবং পানি ডান হাতে খাওয়া, বসে খাওয়া এবং বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া।

- যে কোন কাজ করার আগে বাবা-মায়ের পারমিশন নেয়া, প্লিজ বলতে শেখানো। ভুল হলে সরি 

- যত ছোট বয়সই হোক, পোশাক বদলানোর সময় লজ্জ্বার ধারনা দেয়া। অন্যদের সামনে বাচ্চার ডায়াপার চেইঞ্জ করবেন না। আড়াল রাখুন।

- শেয়ারিং শেখান। যে কোন কিছু অন্যদের সাথে শেয়ার করলে প্রশংসা করুন। ভালো কাজগুলোকে এপ্রিশিয়েট করুন এবং এভাবে রিলেট করুন, আল্লাহ্‌ এটা পছন্দ করেন... , রসূল (সাঃ) এভাবে বলেছেন...

 

সিরাহ্‌ঃ 

- রসূল (সাঃ) এবং সাহাবীদের গল্প বলুন।

- ছোট হাদীসগুলো গল্পের মতো করে বলুন।

- কুরআনের ঘটনাগুলো নিজের ভাষায় গুছিয়ে বলুন।

 

ইবাদাহ্‌ঃ 

- নামায বাচ্চাকে সাথে নিয়ে পড়ুন। না দাঁড়ালেও খেলার এরিয়া যাতে আশেপাশে থাকে। 

 

(সূত্র কৃতজ্ঞতাঃ কনফেশন অফ মুসলিম মামাহোলিক ডট কম।)

 

বাবা-মায়েদের জন্য টিপসঃ

- এই বয়সী বাচ্চাদের ধরে-বেঁধে শেখানোর কিছু নেই। নিজেদের লাইফে প্র্যাকটিস করলে, বাচ্চারা দেখেই শিখবে। নিজের লাইফে নাই কিন্তু আশা করি, বাচ্চাকে শেখাতে পারবো- এই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসুন। আমি যদি চাই বাচ্চা ইসলামিক মাইন্ডের হবে, তাহলে আগে নিজেকেই সেই ছাঁচে গড়ে নিতে হবে।

- বাড়িতে নামায পড়ার ক্ষেত্রে, সূরা জোরে পড়তে পারেন যাতে বাচ্চা শুনতে পায়। মাসনূন দুআ গুলো বাচ্চাকে সাথে নিয়ে পড়ুন। বাচ্চারা শুনতে শুনতেই শেখে। আলাদা করে শেখানোর দরকার নেই।

- বাচ্চাকে আগে আল্লাহ্‌কে ভালোবাসতে শেখান। যেমনঃ আল্লাহ্‌ রাগ করবেন, এটা বলার বদলে আল্লাহ্‌ এভাবে এভাবে করলে খুশি হবেন- এরকম বলতে পারেন। তাকে জানান, আল্লাহ্‌ই সবচাইতে বেশী ভালোবাসে তাকে, এমনকি বাবা-মায়ের চাইতেও!

- রসূল (সাঃ) এর সুন্নাহ্‌র প্রতি ভালোবাসা গড়ে তুলুন। যে কোন ব্যাপারে উনাকেই রোল মডেল করুন। 

- সুস্থতা- অসুস্থতা আল্লাহ্‌র কাছ থেকে আসে, ধারনা দিন। যে কোন 

ধরনের ব্যাথা পাওয়ায় বা অসুস্থতায় একমাত্রই আল্লাহ্‌ই তাকে সুস্থ করবে এটা বোঝান।

- জান্নাত সম্পর্কে ধারনা দিন। সেটা কত চমৎকার জায়গা সময়ে সময়ে বর্ননা করুন। যাতে এই জায়গায় যাওয়ার ব্যাপারে বাচ্চার আগ্রহ মাথায় গেঁথে যায়। 

- মসজিদের সাথে এটাচমেন্ট তৈরী করে দিন। সম্ভব হলে বাচ্চাকে জামাতে নামায পড়ার সময় সাথে রাখুন। সে কোন মসজিদ ভিত্তিক হালাকায় সাথে রাখুন। 

- বাচ্চাকে ভালো মুসলিম হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করুন, বাই প্রোডাক্ট হিসেবে ভালো মানুষ সে এমনিতেই হবে। 

ইনশাআল্লাহ.........❤❤

পাত্রী বাছাই ও ইসলামিক নীতিমালা ও আমাদের করণীয়।

 

পাত্রী বাছাই ও ইসলামিক নীতিমালা ও আমাদের করণীয়।

পাত্র বাছাই এর ক্ষেত্রে অধিক সতর্ক থাকতে হলেও পাত্রীর ক্ষেত্রেও বলতে গেলে একই ব্যাপার ।মানে,সতর্ক থাকা প্রয়োজন ।

হাদিস মোতাবেক আমরা পাত্রী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ৪ টা জিনিস পাইঃ

০১.দ্বীনদারিতা

০২.সৌন্দর্য্য

০৩.বংশ

০৪.সম্পত্তি

এর মধ্যে দ্বীনদারিতাকে অধিক গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে।

বিভিন্ন পুস্তকাদি ও ভাইদের অভিজ্ঞতার আলোকে একটা ব্যাপার বেশ উল্লেখ করার মতো মনে হলো। আর তা হলো ,সৌন্দর্য্য।

আমাদের মূখ্য সমস্যা হলো ,সৌন্দর্য্য মানেই অনেকে চামড়ার গুরুত্বই বুঝি।মাআযাল্লাহ।

আসলে সৌন্দর্য্য চামড়া বা গড়নে সুনির্দিষ্ট নয়।মোদ্দাকথা আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালা সকলকেই সুন্দর আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন।

তাহলে সৌন্দর্য্যটা কিসের উপর নির্ভরশীল?ব্যক্তিবিশেষে সৌন্দর্য্যের ভিন্নতা বিদ্যমান।

মানে একেকজনের কাছে সৌন্দর্য্যের সংজ্ঞা একেকরকম ।সুতরাং এতে হতাশ হওয়া যাবে না যে ,ওরে আল্লাহ রে!আমি তো কালো বা শ্যামলা বা ফর্সা তাইলে কি আমার বিয়ে হবে না ?এরকম ভাবার কোন কারণ নেই।

সৌন্দর্য্যকে সংজ্ঞা বুঝার জন্য  কোরানের একটা আয়াতই যথেষ্ট মনে হয় ।তা হলো সূরা ফুরক্বানের ৭৪ নং আয়াত।এখানে খেয়াল করলে দেখবেন আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালা আমাদের চক্ষুশীতলকারীনি চাইতে বলেছেন ।

দ্বীনদার ভাইয়েরা যারা চোখের হেফাজত করেন নিয়মিত তাদের কাছে তাদের স্ত্রীর চাইতে অধিক রূপসী এ দুনিয়ায় আছে কিনা জানা নেই ।অন্তত কিছু ভাইয়ের বাস্তব অভিজ্ঞতার বর্ণনা শুনে তাই মনে হয়।

এক্ষেত্রে আমাদের উচিত চোখের হেফাজত করা।এটা তো আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালারই নির্দেশ।

এক ভাই বলছিলো  ,উনার উয়াইফকে নাকি অন্য মেয়েরা তেমন সুন্দর বলে না ।এখানে অন্য মেয়ে বলতে সম্ভবত মাহরাম মানে,মা-বোনদের কথা বলছিলেন সম্ভবত।অথচ ওই ভাইয়ের কাছে উনার উয়াইফকে রাণী মনে হয়।

সুবহানাল্লাহ।

কত্ত চমকপ্রদ ঘটনা।কারণ ?কারণ হলো ভাইটি আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালার নির্দেশ মেনে চোখের হেফাজত করেছিলেন এবং করেই  যাচ্ছেন ।মাশা আল্লাহ।

তাহলে এ কথা আমরা বলতে পারি যে ,২ নং ক্রাইটেরিয়ার ক্ষেত্রে কোন মেয়ের সুন্দরের যাচাইয়ের পূর্বে নিজের চোখের হেফাজতকে অধিক গুরুত্ব দিতে হবে।এটি তো আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালারই নির্দেশ ।

যার মাঝে দ্বীনদারিতা পাওয়া যাবে তাকে নিকাহ করার ব্যাপারে অধিক তাগিদ দেয়া হয়েছে।

সাধারণ  দৃষ্টিতে একটা কথা বলা যায় যে ,স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর দ্বারা স্ত্রী দ্বীনি ক্ষেত্রে অনেক প্রভাবিত হয়।তাই স্ত্রীকে স্বামী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অধিক সতর্ক থাকতে হবে।ব্যতিক্রম সবক্ষেত্রেই কখনোই উদাহরণ নয়।

কোন মেয়ের মাঝে দ্বীনি বিষয়ে আগ্রহ থাকলেই তাকে দ্বীনদার হিসেবে অভিহিত করা যায় সাধারণভাবে ।এক্ষেত্রে অনেকেই আছেন যারা দ্বীনের পথে ফিরেছেন জেনারেল লাইন থেকে।যারা দ্বীনের ব্যাপারে আক্বীদাগতভাবে বিশুদ্ধ সেসব ভাইদের উচিত তাদের নিকাহ করার ব্যাপারে অধিক গুরুত্ব দেয়া।

স্বামী স্ত্রীর চেয়ে অধিক জ্ঞানী হলে তা বেশ উত্তমই হবে ইনশা আল্লাহ।

এতে স্ত্রী দ্বীনের ব্যাপারে অধিক জানতে পারবে ইনশা আল্লাহ।

কোন মহিলা আক্বীদাগতভাবে অশুদ্ধ বা জেনারেল লাইন থেকে ফিরে আসার ফলে দ্বীনের ব্যাপারে তেমন জানা নেই তবে উনাদের জানার আগ্রহ অত্যধিক সেক্ষেত্রে আমার মনে হয় ভাইদের ইনাদের গুরুতে দেয়া উচিত ইনশা আল্লাহ ।

আর একটা প্রশ্ন থাকতে পারে তা হলো ,পাত্র বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এত্ত এত্ত এত্ত প্রশ্ন উল্লেখ করলেও পাত্রী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছুই তেমন উল্লেখ করা হয় নি কেন?

উত্তর সোজা।

কারণ ,বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা কখনোই চাইবো না আমাদের উম্মাহর মেয়েরা বেনামাজী ,গণতন্ত্রপূজারি,হারাম চাকুরিজীবি কাউকে বিয়ে করে কাফেরের সাথে সংসার করুক।

মেয়েরা আক্বীদাগতভাবে বিভ্রান্ত থাকলেও দ্বীন মানার ইচ্ছে থাকলে ইজিলি স্বামীর দ্বারা চেঞ্জ হবে আক্বীদা ইনশা আল্লাহ।

কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী ব্যাপার থাকায় ভ্রষ্ট আক্বীদার কাউকে নিকাহ করতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে কোরান হাদিস অনুসারে।

(আবারো উল্লেখ্য ব্যতিক্রম গ্রহণযোগ্য নয় এক্ষেত্রে।)

নিম্নোক্ত ব্যাপারে প্রশ্নাবলী করা যায় বলে মনে হয় পাত্রীকেঃ

০১. স্বলাতের ব্যাপারে

০২.পর্দার ব্যাপারে

০৩.স্বামীর আনুগত্যের গুরুত্বের ব্যাপারে

০৪.দ্বীনের জন্য নিজেকে ইসলাহ করার ব্যাপারে বা সত্য জানার পর নিজেকে সংশোধন  করার ইচ্ছার ব্যাপারে।

০৫. অন্যান্য ফরজ বিধানসমূহের ব্যাপারে

***ফেমিনিজমের ব্যাপারে।

(((উল্লেখ্যঃআরেকটা ব্যাপার কুমারি মেয়েদের গুরুত্ব দেয়া হয়েছে মানে এমন না যে ,ধর্ষণের স্বীকার দ্বীনি কাউকে আপনি নিকাহ করবেন না।আমাদের উচিত এই মেয়েদেরকেও প্রাধান্য দেয়া নিকাহ এর ব্যাপারে তারা যদি দ্বীনদার হয়।)))

আর বয়সের ব্যাপারে বিভিন্ন অভিমত ও শরঈ অভিমত থেকে এটাই সংক্ষেপে বলতে পারি যে,আপনি আপনার ইচ্ছেমতো বালেগা মেয়েকে বিয়ে করতে পারেন এতে অসুবিধা নেই বা শরঈ বাঁধা নেই।

কারো ইচ্ছা ১৫-১৬  বছর বয়সী কুমারি ,কেউ বা সমবয়সী কেউবা সিনিয়র ।ইসলাম এতে আপত্তি করে নি ।কেবল ক্রাইটেরিয়া অনুযায়ী হলেই হলো ইনশা আল্লাহ।

আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালা আমাদের সহায় হোক।

নিম্নোক্ত বইসমুহ পড়তে পারেনঃ

০১.ভালোবাসার চাদর=বিলাল ফিলিপ্স

০২.বিয়েঃস্বপ্ন থেকে অষ্টপ্রহর= মির্জা ইয়ারওয়ার বেগ

০৩.ভালোবাসার বন্ধন= বিয়ে অর্ধেক দ্বীন

(বিয়ে নিয়ে বইসমূহের পোষ্ট এর লিংক কমেন্টে)

 

Collected

 

বিয়ে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বইঃ

 

০১.বিয়ে-রেহনুমা বিনতে আনিস(***)

০২.ভালোবাসার চাদর-বিলাল ফিলিপ্স(***)

০৩.ওগো শুনছো-আতিক উল্লাহ(***)

 

০৪.লাভ ক্যান্ডি-জাফর বিপি(***)

০৫.যেভাবে স্ত্রীর হৃদয় জয় করবেন-শায়খ ইব্রাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ।(***)

 

০৬.যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন-শায়খ ইব্রাহিম ইবনু সালেহ আল আল মাহমুদ(***)

০৭.কুররাতু আইয়্যুন(০১,০২)-শামসুল আরেফিন(***)

 

০৮.আই লাভ ইউ-আতিক উল্লাহ(***)

০৯.বিয়েঃস্বপ্ন থেকে অষ্টপ্রহর-মির্জা ইয়াওয়ার বেগ(***) সবার আগে পড়বেন

১০.বিয়ে নিয়ে কিছু কথা-ড.আলী তানতাবী

 

১১.বিয়ের উপকারিতা ও শরয়ী রূপ রেখা-মুহাম্মদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ(***)

১২.নবীজির সংসার-মুহাম্মদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ[নবীজি(সাঃ)]

১৩.লাভ ম্যারেজ-ড.আলী তানতাবী

 

১৪.কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক একান্ত মূহূর্ত(সিস্টার্স অনলি)-সাওদা ইব্রাহীম বিনতে আদম(***)

১৫.লেট ম্যারেজ-ড.আলী তানতাবী

১৬.দুই তিন চার এক-ড.বিলাল ফিলিপ্স

 

১৭.বাতিঘর-মাসুদা সুলতানা রুমী(***)

১৮.মুহাম্মদ(সাঃ) একজন আদর্শ স্বামী-আব্দুল্লাহ ইউসুফ(***)

১৯.পারিবারিক বিপর্যয়ের কারণ-মুহাম্মদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ(***)

 

২০.আদর্শ পরিবার গঠনে ৪০ টি উপদেশ-মুহাম্মদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ(***)

২১.বিয়ে করিয়ে দিন-হোসাইন শাকিল

২২.ভালোবাসা কারে কয়-শায়খ ইয়াসের বিরজাস

 

২৩.ইয়া আবি জাওয়্যিজনি-শায়খ আব্দুল মালিক আল কাসিম(***)

২৪.দুজন দুজনার-আতিক উল্লাহ

২৫.তোমার পরশে -মেহজাবিন মুন(***)

২৬.ভালোবাসার বন্ধন-বিয়েঃঅর্ধেক দ্বীন টীম

(এছাড়াও আরো আছে।আপাতত এসবই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ লেগেছে)

 

ভালোলাগার বইগুলো পড়া উচিত বইপড়ুয়া অবিবাহিত ভাইদের!

বিয়ের আগে একবার নিয়্যত করুন,বিয়ের পরে আরেকবার পড়ার নিয়্যত করুন!

বেশি পড়লে তো ভালোই হবে ইনশাআল্লাহ!

 

আমাদের উচিত বিয়ে নিয়ে ফ্যান্টাসিতে না ভুগে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া যেমন জ্ঞানের দিকে,আর্থিক,শারীরিক ইত্যাদি!

 

তবেই না প্রিয়তমাকে চমকে দেয়া যাবে (ইনশাআল্লাহ)

বই দিয়ে চমকান প্রিয়তমাকে!সেই সাথে প্রিয়তমকেও!....

 

বইপড়ুয়া সঙ্গীর প্রত্যাশা থাকুক সকলের....