ডেভেলপমেন্ট কোর্সে বাংলাদেশের এনথ্রোপলজিক ইতিহাস স্যার পড়িয়েছিলেন ভূগোলের সাথে রিলেইট করে, কারণ ভুগোল বা পরিবেশ অনেক সময় একটা রেইসের স্বভাব, চরিত্র ডিফাইন করে। হিমালয়ের পানি বাহিত পলি দিয়ে গঠিত এই ব-দ্বীপে মানুষ আসা শুরুই করেছিল উর্বর জমির কারণে, মানে আরামের জন্য।
এখানে গোলাভরা ধানছিল, পুকুরভর্তি মাছ ছিল। শীতে তুষার জমে বাড়ি ডুবে যায় না, গরমে চামড়া পুড়ে না। কিন্তু এদের আমিষের ঘাটতি আছে। বহু বছর ধরে আরামের জন্য এখানকার পুরুষদের টেস্টোস্টোরন কম। হতাশা বেশী, কবিদের বেশিরভাগই সিম্প ও মেয়েদের মত ট্যান্ট্রাম থ্রো করার প্রবনতা বেশী।
পান্তা খেয়ে দুপুরে ঘুমানো দূর্বল বাঙালির লিনিএজে কোন আলেক্সান্ডার, হালাকু খা বা মোহাম্মদ ঘুড়ি নাই (তবে কলিকাতা হারবাল আছে)। বহুবছর সুদূর সেন্ট্রাল এশিয়া, তুর্কি, বিলাত থেকে এদের প্রধান শাসক আউটসোর্স করা লেগেছে।
এর একটা কারণ হতে পারে হুটহাট রক্ত গরম হলেও এদের স্থির বুদ্ধি কম। যুদ্ধের স্ট্র্যাটেজি বানাতে দরকার লং ট্রার্ম প্রিপারেশন ও সুক্ষ্ণ স্থিতপ্রজ্ঞা। বাংলাদেশের চেয়ে আফঘানদের গড় আইকিউ কিন্তু ৮ পয়েন্ট বেশী (৮২.১২)
বাঙালির ফোক গানে যুদ্ধ-বিগ্রহ, সংগ্রাম, বীরত্ব এর বদলে দেবর-ভাবীর অরুচিকর ইনসিনুয়েশন বা এক্সট্রিম সিম্পিং থাকবে না তো কাদের থাকবে?
[ সচেতন বাঙালি পুরুষদের উচিত টাকা পয়সা কামায়ে প্রোটিন ডমিনেটেড ডায়েটে অভ্যস্ত হওয়া আর পূর্বপুরুষের সিম্পিং অভিশাপ থেকে বের হয়ে আসা ]
ওমর বিন মাহতাব
No comments:
Post a Comment