Tuesday, November 26, 2024

সচল হন

পর্দার ভেতর থাকার অর্থ অলস ও অকর্মণ্য থাকা নয়। বোনদের বলব, প্লিজ কাজবাজে থাকুন। শুয়ে-বসে থাকলে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। বয়সের আগেই শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমে গেলে পর্দাও করতে পারবেন না। বোরকা পরে লাভ কী, যদি দৈহিক গঠন লুকোতে না পারেন? এজন্য শতভাগ পর্দার স্বার্থে হলেও আপনাদের বাসার কাজবাজ করা দরকার। ঠিক এ-কারণে আমি মেয়েদের চার-‍দেয়ালবন্দি মহিলা মাদরাসায় থাকার পক্ষে না। 

তাদের জন্য গভীর ইলমের চেয়ে আমলের উদ্দীপনা এবং বাসাবাড়ির কাজে সক্রিয় থাকা জরুরি। বেইসিক তো শিখতেই হবে, তারপর শিখতে হবে সংসার। স্বামীর পরিবারকে মুঠোয় পুরা নয়, আপন করা জানতে হবে। এসবের শিক্ষা আসে মায়ের কাছ থেকে, আসে ঘনিষ্ঠ নারী আত্মীয়াদের সাথে মিলেমিশে। তাই, তাদের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি পরিবারে সময় দেয়ার সুযোগ থাকতে হবে। দরকারে সিলেবাস ঢেলে সাজাতে হবে। 

আপনি শরীরের যত্ন না নিলে পরবর্তীতে নরমালে সন্তান জন্ম দিতে পারবেন না। দৈহিক যে ফিটনেস আপনার থাকতেই হবে, তার ব্যাপারে যত্নশীল হোন। সত্য করে বললে, একজন পুরুষ নারীর ঠোঁটের লিপস্টিকের চেয়ে তার দৈহিক কাঠামোয় বেশি আকর্ষিত হয়। তাই স্বামী সামলাতে ঝগড়া না করে ফিট ও পরিপাটি থাকুন। শুকিয়ে কাঠও হবেন না, মুটিয়ে মাঠও হবেন না। সাজগোজের পাশাপাশি কাজবাজ করুন। সুস্থ থাকুন। 

বিয়ের পর পুরুষের কাজ অনেক সময় সহজ হয়। সে দোকানে বসে থাকে, মাদরাসায় জমে থাকে বা এসির বাতাসে বসে কারবার সামলায়। কিন্তু ঘরের মহিলাকে ঠিকই কষ্টের কাজগুলো করতে হয়। বাচ্চা সামলানো, কিচেন ও ঘরদোর গোছানো নিশ্চয়ই অলস কোনো কাজ নয়। তাই নিশ্চিত করুন আপনার বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়ায় পরবর্তী জীবনের যোগ্য হয়ে গড়ে ওঠার ব্যাপার আছে কি না। নতুবা সব দিক থেকে পস্তাবেন। না পারবেন ঠিকভাবে পর্দা করতে, না নিরাপদে সন্তান জন্ম দিতে পারবেন, না স্বামীর চোখে সোহাগী হতে পারবেন। 

আল্লাহ জানে কথাগুলো কতজন বুঝবে...

-সাদিক ফারহান

Friday, November 22, 2024

রুকইয়ার গোসল

রুকইয়ার গোসল


রুকইয়ার সাপ্লিমেন্টগুলোর মাঝে শুরুর দিকেই রয়েছে রুকইয়ার গোসল। খুবই উপকারী বিষয়। এর একটা বিশেষ ফায়দা হচ্ছে, অন্যান্য পদ্ধতিতে রুকইয়ার করার পর রুকইয়ার গোসল করলে অনেক আরাম পাওয়া যায়। এছাড়া জিনের রুগীর জন্য যদি কয়েকদিন রুকইয়া করা লাগে, তাহলে প্রতিদিনের রুকইয়ার করা শেষে রুকইয়ার গোসল করিয়ে দিলে তাৎক্ষনিক ভাবে জিন ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এছাড়া সিহর এবং নজরের রুকইয়া তো রুকইয়ার গোসল ছাড়া অপূর্ণই মনে হয়!

রুকইয়ার গোসলের অনেক অনেক পদ্ধতি আছে, আমরাও আজ বেশ কিছু রুকইয়ার গোসলের সাথে পরিচয় হব।

রাসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময় থেকেই বেশ কয়েক ধরণের রুকইয়ার গোসল প্রচলিত রয়েছে।
যেমন, বদনজর বিষয়ে রাসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ভাগ্যের চেয়েও আগে বেড়ে যায় এমন কিছু যদি থাকতো, তবে সেটা হতো বদনজর। যদি (নজরের জন্য) তোমাদের গোসল করতে বলা হয়, তবে এজন্য গোসল করো।” (মুসলিম)

নজরের গোসল বলতে যেটা পাওয়া যায়, আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত রয়েছে, তিনি বলেন: যে ব্যক্তির বদ-নজর অন্যের উপর লাগতো, তাকে ওযু করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হতো। এরপর ঐ পানি দিয়ে তাকে গোসল করানো হতো, যার উপর বদ-নজর লাগতো। (মুসলিম) এভাবে একবার গোসল করলেই সাধারণত বদনজর ভালো হয়ে যায়।


এছাড়া অন্য দোয়া পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে সেটা দিয়ে গোসল করার উদাহরণও রাসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কিরাম থেকে রয়েছে।

সাবিত ইবনু কাইস ইবনু শামমাস রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার অসুস্থ ছিলেন, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কাছে যান এবং এই দোয়াটি পড়েন:

اكْشِفِ الْبَاسَ رَبَّ النَّاسِ (হে মানুষের প্রভু রোগমুক্ত করুন)

এরপর তিনি বাতহান প্রান্তরের এক মুঠ মাটি নিয়ে একটি পাত্রে রাখেন এবং পানিতে ফুঁ দিয়ে পানিটা ঐ পাত্রে ঢেলে দেন। পরে সে পানি তার সমস্ত শরীরে ছিটিয়ে দেওয়া হয়। (সুনান আবি দাউদ)

বিন বায রহিমাহুল্লাহ. রুকইয়ার গোসলের নিয়ম বর্ণনা করার সময় উপরোক্ত হাদিস উল্লেখ করেছেন দলিল হিসেবে। এখানে শরীরে ছিটিয়ে দেয়া কারণ হয়তো, এমনিতেই অসুস্থ, আবার গোসল করালে তো কষ্ট হতো। তাই শুধু পানি ছিটিয়ে দিয়েছেন।

এছাড়া বিন বায রহ. বিষয়টা আরও সহজ করে বলেছেন, তা হচ্ছে –

যাদুতে আক্রান্ত রোগীর উপর অথবা কোন একটি পাত্রে পানি নিয়ে “নিচে উল্লেখিত” (১১টা) আয়াত এবং দোয়াসমূহ পড়ে পানিতে ফুঁ দিবে। এরপর যাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তি সে পানি পান করবে। আর অবশিষ্ট পানি দিয়ে প্রয়োজনমত একবার বা একাধিক বার গোসল করবে। তাহলে আল্লাহর ইচ্ছায় রোগী আরোগ্য লাভ করবে।

এই গোসলের নিয়মটাই, এটা আমরা সিহরের কমন রুকইয়ায় বলে থাকি। তবে একটু সংক্ষেপে –

“একটি বোতলে পানি নিন, এরপর- ক. সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২ খ. ইউনুস ৮১-৮২ গ. সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত ঘ. এরপর সুরা ফালাক, সুরা নাস – সব ৩বার করে পড়ুন আর ফুঁ দিন। এই পানি থেকে দুই বেলা আধা-গ্লাস করে খাবেন, আর প্রতিদিন গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করবেন।”

তবে এভাবে বোতলে না রেখে, যদি প্রতিদিন পানি খাওয়া বা গোসলের আগে আয়াতগুলো পড়ে ফুঁ দেন, এরপর সেটা খান বা ব্যবহার করেন তাহলে আরও উত্তম হয়।

যাদুর চিকিৎসায় বিখ্যাত রুকইয়ার গোসল হচ্ছে বরই পাতা বেটে কিছু দোয়া পড়ে পানিটা খাওয়া এবং গোসল করা। তবে এই গোসলের সময় পড়ার দোয়াগুলো কেউ অল্প কয়েকটা বলেছেন, কেউ বেশি বলেছেন।

ইমাম কুরতুবি রহ. সুরা বাক্বারা ১০২ আয়াতের আলোচনা করতে গিয়ে এই গোসলটার কথা বলেছেন, তবে উনি শুধু আয়াতুল কুরসি পড়তে বলেছিলেন। ইবনে কাসির রহ. সেটা উদ্ধৃত করে আয়াতুল কুরসির সাথে সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়ার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এই দুজনের কথার সারাংশ হচ্ছে শাইখ ওয়াহিদ বিন আব্দুস সালামের বলা নিয়মটা। আমরা এখন সেটাই জানবো –

বরইয়ের সাতটি সবুজ পাতা পিষে পানিতে ঢেলে নাড়তে থাকুন এবং নিম্নের আয়াতসমূহ পড়ে ফুঁ দিতে থাকুন।
১. আয়াতুল কুরসি 
২. সুরা ফালাক
৩. সুরা নাস
এরপর সেই পানি রোগী তিন ঢোক পান করবেন এবং বাকিটা দিয়ে গোসল করবেন। সে পানিতে অন্য পানি মেশাবে না ও উক্ত পানি গরমও করবে না।

আর এভাবে কয়েকদিন গোসল করবেন, তাহলে ইনশাআল্লাহ রুগী সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে আশা করা যায় প্রথম গোসলেই যাদু নষ্ট হয়ে যাবে। (আস সরিমুল বাত্তার, ২২তম সংস্করণ, ২১৪পৃষ্ঠা)

বিন বায রহিমাহুল্লাহ এই গোসলের নিয়ম বর্ণনা করেছেন শাইখ আব্দুররহমান বিন হাসানের ফাতহুল মাজিদ (সালাফি ভাইদের একটি আকিদার কিতাব) থেকে, তবে সেখানে অনেক কিছু পড়তে বলেছেন। তাঁর লিস্ট হচ্ছে –

1. সূরা ফাতিহা।
2. আয়াতুল কুরসি।
3. সূরা আরাফের যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (১০৬-১২২নং আয়াত)
4. সূরা ইউনুসের যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (৭৯-৮২নং আয়াত)
5. সূরা ত্বহা এর যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো। (৬৫-৬৯নং আয়াত)
6. সূরা কাফিরুন।
7. সূরা ইখলাস – ৩বার
8. সূরা ফালাক – ৩বার
9. সূরা নাস – ৩বার

সাথে কিছু দোয়া পড়া। যেমন-

10. “আল্লাহুম্মা রাব্বান নাস! আযহিবিল বা’স। ওয়াশফি, আনতাশ শাফী। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউক। শিফাআন লা ইয়ুগা-দিরু সাকামা।” [৩ বার]
11. “বিসমিল্লাহি আরক্বীক মিন কুল্লি শাইয়িন ইয়ু’যীক। মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন; আল্লাহু ইয়াশফীক। বিসমিল্লাহি আরক্বীক।” [৩ বার]
(মাজমুউল ফাতওয়া ওয়া মাক্বালাত, শাইখ বিন বায- ৮ম খণ্ড, ১৪৪পৃষ্ঠা)

এটাকে মিনিফাইড করার জন্য এক কাজ করা যেতে পারে, লিস্টটা এরকম হতে পারে।

১. ফাতিহা
২. আয়াতুল কুরসি
৩. সিহরের আয়াতগুলো, অর্থাৎ

 সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২
 সুরা ইউনুস ৮১-৮২
সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত
 ৪. সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস

পানিতে বরই পাতা গুলিয়ে আমরা এগুলো একবার করে পড়ব! তাহলে খুব বেশি দীর্ঘ হল না, আবার মোটামুটি সবকিছুই পড়া হয়ে গেল। ইনশাআল্লাহ এতে আমাদের জন্য যথেষ্ট হবে।

আর আমরা (রুকইয়াহ সাপোর্ট বিডি) রুকইয়ার গোসল বলতে স্বাভাবিকভাবে যেটা বুঝিয়ে থাকি তা হচ্ছে,

“একটা বালতিতে পানি নিবেন। তারপর পানিতে দুই হাত ডুবিয়ে যেকোনো দরুদ শরিফ, সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সুরা কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক, নাস, শেষে আবার কোনো দরুদ শরিফ-সব ৭বার করে পড়বেন। পড়ার পর হাত উঠাবেন এবং এই পানি দিয়ে গোসল করবেন।”

(প্রথমে এই পানি দিয়ে গোসল করবেন, তারপর চাইলে অন্য পানি দিয়ে ইচ্ছামত গোসল করতে পারেন। যার সমস্যা সে পড়তে না পারলে অন্য কেউ তার জন্য পড়বে, এবং অসুস্থ ব্যক্তি শুধু গোসল করবে।)

এই গোসলের নিয়মটা আমি জেনেছিলাম, মুম্বাইয়ের মুফতি জুনাইদ সাহেবের কাছে। এই গোসলটা সচরাচর আমরা বদনজরের রোগীকে করতে বলি, তবে যাদু এবং জিনের রোগীর জন্যেও এটা আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকারী।

পরের কথা হচ্ছে, যেহেতু এই গোসলের হুবহু নিয়ম হাদিস থেকে নেয়া না, বরং হাদিস থেকে মূলনীতি গ্রহণ করে উলামাদের ইজতিহাদ থেকে উদ্ধৃত। তাই আমি এখানেও ফাঁকি দিতে চেষ্টা করি! কখনও কখন সব তিনবার করে পড়ি, কখনও শুরু শেষের দরুদ শরিফ এক-দুইবার পড়ি। আর সুরা কাফিরুন যে শেষ কবে পড়েছিলাম আল্লাহ মালুম! তো আমি রুকইয়ার গোসল করলে সাধারণত যেভাবে করি-

“কয়েকবার দরুদ শরিফ পড়ি। এরপর সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, ইখলাস, ফালাক, নাস – এগুলো সাধারণত ৩বার, সময় থাকলে ৭বার পড়ি। সাথে কিছু রুকইয়ার দোয়া পড়ি।” এরপর এটা দিয়ে গোসল করি।
যেদিন পানিতে হাত ডুবিয়ে বসে থাকা হয় না, সেদিন এসব তিনবার করে পড়ি আর বালতির পানিতে ফুঁ দেই। সব পড়া শেষে গায়ে পানি ঢালি…।


ব্যাস হয়ে গেল রুকইয়ার গোসল!

এখানে মূলনীতি হচ্ছে, যা সরাসরি সুন্নাহ থেকে নেয়া হবে, সেটা হুবহু ওই সংখ্যাতেই বা ওই পরিমাণেই করবেন। আর যদি এটা ইজতিহাদ হয়, তবে অভিজ্ঞ কাউকে জিজ্ঞেস করে সুন্নাহ সংখ্যা (তিন, সাত, তেত্রিশ, সত্তর, একশ) এরকম কমবেশি করতে পারেন। এক্ষেত্রে বেশি পড়লে বেশি ফায়দা, কম পড়লে কম। তবে আপনার জন্য কতটুকু পড়লে ভালো হবে, এবিষয়ে অভিজ্ঞ কারও সাথে কথা বলে নিলে ভালো হয়। অথবা প্রয়োজনে রুকইয়া সাপোর্ট গ্রুপ তো আছেই।

বারাকাল্লাহু ফিকুম, সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহ।

Monday, November 18, 2024

How wives become sluts!

বউকে বেশি বেশি চাকরি করতে দিন ভাইয়েরা!

আসসালামু আলাইকুম 

আমি একজন সরকারী চাকুরীজীবী ( ব্যাংকার)। চাকরির সুবাদে আমি কুষ্টিয়া আছি । আমার স্বামী থাকে ঢাকায় । সে ইলেকট্রনিক্স কোম্পানিতে চাকুরী করে । আমাদের বিয়ের বয়স ৮ বছর। এই ৮ বছরে আমার টাকায় আমি চলছি, তার টাকায় সে নিজে চলছে, দুজনের সেভিংস আছে। আমাদের ৭ বছর বয়সী এক সন্তান আছে। ওর জন্মের পর আমার কাছেই ছিলো, বয়স তিন হলে ওর দাদা দাদীর কাছে থাকে। সারাদিন অফিস করে বাচ্চাকে মেইনটেইন করা যায় না। তাই আমার শশুড় শাশুড়ী বাচ্চাকে তাদের কাছে রাখছে, শশুর শাশুড়ী এখনও যথেষ্ট ইয়ং আছে, আর আমার সন্তানকেও অনেক ভালোবাসে।  

এখন আমাদের জীবন হয়ছে একাকীত্বে ভরপুর। সেও চাকুরী বাদ দিয়ে আমার কাছে আসতে চায়না, আর আমিও চাকুরী বাদ দিয়ে ওর উপর নির্ভরশীল হতে চাইনা। 
আমার এক বান্ধবীর ছোট ভাইয়ের সঙ্গে আমি এটাচ্ড হইছি। আমি চাচ্ছি ওকে বিয়ে করতে। 
কারণ আমার বরের তেমন কোন আগ্রহই নেই আমার প্রতি, একজন পুরুষ মানুষের আর কিছু না হোক শারীরিক ব্যাপারগুলো থাকবে, কিন্তু ওর সেটাও নেই। আমার ধারণা, সে ঢাকাতেই তার চাহিদা মেটায়। তাহলে আমি কেন মিছেমিছি ওর জন্য নিজের জীবন অপচয় করবো।
কিন্তু সমস্যা এখানে দুটা, 
এক, যাকে বিয়ে করতে চাই সে আমার জুনিয়র, তার পরিবার আমাকে কখনই মানবে না
আর দুই, আমার বাচ্চাকে আমার শশুড় শাশুড়ী আর দিবে না। 

আমার বর আমাকে স্লাট বলে, কিন্তু এই স্লাট হওয়ার পিছনে তার দায়ভার বেশী। সে যদি আমার কাছে আসতো, আমার প্রয়োজন মিটাতো, তাহলে তো আমাকে এই রাস্তায় নামতে হতো না।

আমার কী করা উচিত প্লিজ বলুন।


।।।।

আপনার স্বামী সত্য বলেছে। আর দায়ী মূলত আপনি।
নারীর অভ্যাস সে নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপাবে।
ধিক্কার আপনার জন্য।

Saturday, October 19, 2024

ভুলে গেলেই চরম বিপদ

বিয়ের প্রথম বছর পুরুষেরা এই কাজগুলি করতে ভুলে গেলেই চরম বিপদ! জেনে আগে থাকতেই সাবধান হন।

বিয়ে করার পরই শুরু হয় পুরুষের দ্বিতীয় জীবন। তাঁদের নতুন করে সব হিসেবনিকেশ চালু করতে হয়। সেক্ষেত্রে বিয়ের প্রথম বছর এই ৫টি কাজ না করলে জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। আসুন জানা যাক।

বিয়ের পর পুরুষের মনে একরাশ ঠান্ডা বাতাস খেলে যায়। মনে হয় স্ত্রীকে ছাড়া যেন জীবন কাটানোই অসম্ভব। ভালোবাসার উথালপাতাল ঢেউ বয়ে যায় হৃদয়ের সমুদ্রে। তবে প্রেমের রূপসাগরে দাঁড়িয়েও পুরুষেরা কিছু অতি প্রয়োজনীয় কাজ করতে ভুলে যান। আর এর থেকেই দাম্পত্যে জন্ম নেয় নিম্নচাপ।

অনেকেই ভীষণ ভুলো স্বভাবের হয়ে থাকেন। তাঁরা নানা কাজের মধ্যে ডুবে থাকেন। ফলে স্ত্রীকে ভালোবাসলেও, কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করার কথা মাথা থেকে উড়িয়ে ফেলেন। আর সেই কারণেই সমস্যা তৈরি হয় দাম্পত্যে। এমনকী এই জটিলতা অনেক ক্ষেত্রে বিচ্ছেদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

স্বামীদের মনে রাখতে হবে যে মহিলারা খুব চাপা স্বভাবের হন। তাঁদের মুখ থেকে আপনি সমস্যার কথা সহজে বের করে আনতে পারবেন না। কিন্তু ভিতরে একটা চাপা হতাশা তাঁদের গ্রাস করে নেয়। তাই এই বিষয়ে প্রথম থেকেই সতর্ক থাকা দরকার।

মুশকিল হল, বেশিরভাগ পুরুষেরাই জানেন না যে বিয়ের প্রথম বছর কোন কাজগুলি করা আবশ্যক? 

এই পোস্টে সেই উত্তরই দেওয়া হল। আপনি এই তালিকা মিলিয়ে চলতে পারলেই আগামীদিন হবে সুখের।

১. সময় কথা বলে...
-------------------------
আপনাকে অবশ্যই স্ত্রীকে সময় দিতে হবে। সময়ের ঘাত-প্রতিঘাতেই একটি সম্পর্ক সম্পূর্ণ রূপ পায়। এমনকী গড়ে ওঠে ভরসা, ভালোবাসার বন্ধন। তাই বিবাহের পরবর্তী একবছর স্ত্রীকে যেন তেন প্রকারেণ সময় দিন। চেষ্টা করুন এই বছরটায় অফিসে কম সময় কাটানোর। তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে আসুন। আপনি স্ত্রীকে সময় দিলেই তিনি খুশি থাকবেন। দাম্পত্য রসায়ন হবে জমে ক্ষীর।

২. ভালোবাসার বার্তা…
-------------------------
অনেকেই স্ত্রীকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসেন। তবে তাঁরা মুখে এই কথাটা আনতে চান না। এমনকী কোনওদিনই মুখ ফুটে ভালোবাসার কথা বলেন না। এই কারণে স্ত্রীর মনে জমে কুয়াশা। তাঁরা বুঝতে পারেন না স্বামীর মনে কী চলছে! এর ফলে সম্পর্ক খারাপ হতে পারে। তাই চেষ্টা করুন প্রায়শই স্ত্রীকে ভালোবাসার কথা বলার। রোজ সকালে উঠে একবার 'তোমায় ভালোবাসি' বললে আপনার টাকা খরচ হবে না নিশ্চয়ই।

৩. ঘনিষ্ঠতা থাকা চাই
-------------------------
বিয়ের প্রথম বছরেই দাম্পত্যে সুখী হওয়ার বীজ বপন করতে হয়। সেক্ষেত্রে নিয়মিত ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন। শারীরিক ঘনিষ্ঠতা যে কোনও সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। বিজ্ঞান জানাচ্ছে, শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সময় মস্তিষ্কে ফিল গুড হরমোন বের হয়। ফলে সম্পর্ক মজবুত হয়। তাই নিয়মিত ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠুক আপনাদের মধ্যে।

৪. শুধু দুজনে…
-------------------------
প্রথম বছরেই একটু ঘোরাঘুরির দিকে মন দিন। চলে যান দূরে কোথাও। পাহাড়, সমুদ্র যা পছন্দ হয়- একবার বেরিয়ে পড়ুন। বিয়ের প্রথম বছর বহু মহিলাই দূরে বেড়াতে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। আর আপনাকে সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে। অপরদিকে বিয়ের প্রারম্ভিক বছরে বাড়ির বাইরে পা না রাখলে আগামীদিনে একঘেয়েমি গ্রাস করবে সম্পর্ককে। তখন স্ত্রীকে দোষ দিয়ে লাভ নেই।

৫. পরিবারের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া
-------------------------
এই পয়েন্টটা শেষে বললেও, এর গুরুত্ব কিন্তু কম নয়। আসলে এখনও ভারতীয় সমাজে মহিলারা বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে এসে ওঠেন। এই বাড়িতে সবাই নতুন। এই পরিস্থিতিতে স্বামীর উচিত দায়িত্ব নিয়ে পরিবারের সকলের সঙ্গে স্ত্রীকে মিলিয়ে দেওয়া। তবেই সুখে সংসার করতে পারবেন। আর এই কাজটা গুরুত্ব দিয়ে না করতে পারলে আগামীদিনে দুঃখ রয়েছে কপালে।

Wednesday, October 2, 2024

Who can attend an AGM in Bangladeshi Companies?

Secretarial Tips: 161/2024 
Subject: Who can attend an AGM?

Annual General Meetings (AGMs) are primarily attended by the shareholders of the company, who have the right to be present, speak, and vote on resolutions. Each shareholder typically receives a notice of the AGM 21 days before the meeting, which includes details about the location, agenda, and resolutions to be discussed.

In addition to shareholders, the following person(s) shall attend the AGM:

1. Directors: The members of the Board of Directors of the company shall attend all Meetings of the company, particularly the Annual General Meeting, and shall be seated with the Chairman. If any Director is unable to attend the Meeting for reasons beyond his control, the Chairman shall explain such absence at the Meeting [Provision 4.1 of the Bangladesh Secretarial Standard-2 on general meeting adopted by the Institute of Chartered Secretaries of Bangladesh (ICSB)]. Directors present reports and answer shareholders' questions.

2. Chairman of the Board of Directors:

i. The Board of Directors shall select one of their members as its Chairman who shall preside at every general meeting of the company. Provided that the Chairman and the Managing Director shall not be the same person [Regulation 54 of the Schedule I of the Companies Act, 1994]

ii. If at any meeting the Chairman is not present within thirty minutes after the time appointed for holding the meeting, the members present shall choose someone of their number to be the Chairman.[Regulation 55 of the Schedule I of the Companies Act, 1994 and provision 2(ii) of the BSEC Notification No. BSEC/ICAD/SRIC/ 2024/318/09 dated January 16, 2024].

3. Chairman of the Audit Committee: The Chairman of the Audit Committee, where such a Committee exists, shall attend the Annual General Meeting. In absence of Chairperson of the Audit Committee, any other member from the Audit Committee shall be selected to be present in the Annual General Meeting (AGM) and reason for absence of the Chairperson of the Audit Committee shall be recorded in the minutes of the AGM. [Condition No. 5(3)(c) of the BSEC Corporate Governance Code under Notification No. BSEC/CMRRCD/2006-158/207/ Admin/80, dated 03 June 2018 published in the official gazette on 10 June 2018 & Provision 4.2 of the Bangladesh Secretarial Standard-2 on general meeting adopted by the Institute of Chartered Secretaries of Bangladesh (ICSB)].

4. Chairman of the Nomination and Remuneration Committee (NRC): The Chairperson of the NRC, where such a Committee exists, shall attend the Annual General Meeting (AGM) to answer the queries of the shareholders. In absence of Chairperson of the NRC, any other member from the NRC shall be selected to be present in the Annual General Meeting (AGM) for answering the shareholder’s queries and reason for absence of the Chairperson of the NRC shall be recorded in the minutes of the AGM [Condition No. 6(3)(c) of the BSEC Corporate Governance Code under Notification No. BSEC/CMRRCD/2006-158/207/ Admin/80, dated 03 June 2018 published in the official gazette on 10 June 2018]

5. Managing Director/Chief Executive Officer and Company Secretary: Managing Director/Chief Executive Officer and Company Secretary of the listed company are instructed by the BSEC to present physically at the meeting place [Provision 2 (ii) of the BSEC Notification No. BSEC/ICAD/SRIC/2024/318/09 dated January 16, 2024].

6. Auditors: The Auditors of the company are entitled to attend the Annual General Meeting. The Auditors, represented by the proprietor or a partner as the case may be, should attend the Meeting to involve in discussions regarding financial statements and audit reports, particularly, if there are any reservations, qualifications or adverse remarks in the Auditor's Report [Provision 4.3 of the Bangladesh Secretarial Standard-2 on general meeting adopted by the Institute of Chartered Secretaries of Bangladesh (ICSB)].

7. Chartered Secretary in Practice: The Chartered Secretary in Practice who has given the Compliance Certificate to a company shall be entitled to attend the Annual General Meeting of that company [Section 217 of the Companies Act, 1994 & Provision 4.4 of the Bangladesh Secretarial Standard-2 on general meeting adopted by the Institute of Chartered Secretaries of Bangladesh (ICSB)].

8. Stock Exchange(s) representatives: Dhaka Stock Exchange PLC (DSE) and Chittagong Stock Exchange PLC (CSE) shall nominate at least 2 (two) senior officials (from each exchange) as observer to observe the whole process of the voting system of the AGM and also authenticated the detailed information of the voting results by the stock exchange(s) [Provision 2 (iii & iv) of the BSEC Notification No. BSEC/ICAD/SRIC/2024/318/09 dated January 16, 2024].

9. Independent Scrutinizer: The Independent Scrutinizer to observe the due process of election and authenticate the detailed information of voting results for passing all the Agendas of the Annual General Meeting and such authentication report shall be submitted to the commission within 48 (forth eight) hours of conclusion of general meeting. [Provision 9 of the BSEC Notification No. BSEC/CMRRCD/2009-193/08 dated March 10, 2021 and provision 2(iv)of the subsequent BSEC Notification No. BSEC/ICAD/SRIC/2024/318/09 dated January 16, 2024]

In some cases, non-shareholder attendees such as potential investors, company employees, or members of the media may attend, but they do not have voting rights. Proxy attendance is also common, where shareholders who cannot attend in person can appoint someone else to attend and vote on their behalf.

Friday, August 2, 2024

10 ChatGPT prompts to extract everything from a book

 10 ChatGPT prompts to extract everything from a book:


1. Executive Summary Generation

Prompt: “Provide an executive summary of [Book Title] by [Author], focusing on its main arguments, key findings, and the implications for [specific field or industry].”

2. Thematic Analysis

Prompt: “Analyze the primary themes in [Book Title] by [Author] and discuss how they relate to current trends in [specific field or context].”

3. Comparative Analysis

Prompt: “Compare the approaches and conclusions in [Book Title] by [Author] with those in [Another Book Title] in the context of [specific topic or field].”

4. Historical Contextualisation

Prompt: “Explain how [Book Title] by [Author] fits into the historical context of its publication, particularly in relation to [specific event, era, or trend].”

5. Critical Review Synthesis

Prompt: “Summarise the critical reception of [Book Title] by [Author], incorporating reviews from [list of sources or critics] and highlighting the main points of agreement and contention.”

6. Character Analysis (for Fiction)

Prompt: “Analyze the development and role of the main characters in [Book Title] by [Author], and how they contribute to the book’s overall message or theme.”

7. Methodology Assessment (for Non-Fiction)

Prompt: “Evaluate the research methodology used in [Book Title] by [Author], discussing its strengths, weaknesses, and impact on the book’s conclusions.”

8. Key Quotes Extraction

Prompt: “Identify and explain the significance of key quotes from [Book Title] by [Author] that encapsulate its main ideas or themes.”

9. Application to Real-World Scenarios

Prompt: “Discuss how the ideas or findings in [Book Title] by [Author] can be applied to real-world scenarios, particularly in [specific industry, field, or situation].”

10. Future Implications and Predictions

Prompt: “Analyse [Book Title] by [Author] in terms of its predictions or implications for the future of [specific field, technology, trend, or societal change].”

Friday, July 12, 2024

Top Ten Things NEVER To Do in Your Marriage

Top Ten Things NEVER To Do in Your Marriage 

People usually tell newlyweds what to do in marriage, when giving marriage advice. But sometimes, it's about what you DON'T do. 

1. Don't ever call your spouse names, even in a fight. After the fight ends, he/ she will usually remember the names you called them and internally hold on to that hurt, which will damage the relationship.

2. Don't ever swear or use cuss words or foul language. (In marriage or in general. A Muslim is one who does not use filthy language, as we learn in the hadith.) This deteriorates the quality of your relationship. 

3. Don't ever act in a way that gives your spouse reason to doubt your fidelity or loyalty. It creates doubt in the mind that chips away at the trust that is the basis of the relationship. (Islamic rules, followed well, take care of this point: lower the gaze غض البصر, no khalwa خلوة, no tabarruj تبرج, no ikhtilat اختلاط, no zina زنى.)

4. Don't show your spouse flagrant disrespect, even in the height of anger. Especially for a wife: always remember that the #1 thing your husband needs from you, above all else, is respect. Have enough self-control to restrain yourself from showing disrespect to him to show your anger. 

5. Don't ever betray your spouse's trust by blabbing his/ her secrets to others. Don't disclose private information in the marriage to anyone else. Your spouse trusts you and you don't want to do anything to break that trust. Once gone, it's gone. 

6. Don't complain to others about your marital problems or fights, unless it's a VERY trusted wise person who can help you address a specific problem. Within the range of normal, marriage problems are just a part of any healthy marriage. Fights, spats, arguments, disagreements are all a normal part of marriage. Don't go running to your parents or your sister or your friends every time you have conflict with your spouse. Once you and your spouse make up and patch things up, you'll forget the fight and just move on. But your relatives and friends won't. This will bias these people in your life against your spouse and cause deep rifts. 

7. Don't embarrass your spouse publicly. Don't make jokes at his/ her expense in a social setting, to make others laugh and then say "I was just kidding lol." Don't make your spouse feel humiliated or look foolish in front of others. The pain of being publicly shamed is one that is usually hard to forgive or get over in a marriage. 

8. Don't share too many of the cute things your spouse said or did all the time with others, even your friends. Don't share too many details of the romance, the love-dovey gestures, the adorable compliments or the expensive gifts he or she gives you. Not everyone is your friend or wishes you well. Jealousy is a real thing, and you don't know the reality of what's in people's hearts. Protect your happy marriage from envy and recite Surat Al-Falaq and Surat An-Nas to guard against hasad, الحسد. The evil eye exists, so don't be naive. 

9. Don't hang out too much with single friends if they aren't understanding or considerate of your married status. As a married person, your first commitment is to your spouse. Sometimes your single friends may not understand that, and may get mad at you any time you don't go somewhere with them or can't attend a social event or decline some party invitation because your spouse wants/ needs you home. The single friends may start resenting you for it, making passive aggressive remarks or saying rude or unkind things to you. Lose this pettiness and tension. You don't need this kind of stress on your marriage. 

10. For the wives: be very careful about having divorced friends. This may sound like a controversial point, but I've seen this happen too many times: a married woman has a best friend who's divorced. Or worse, an entire social circle of divorcees. Not always, but sometimes, these divorced women will be bitter about their divorce, annoyed with the idea of a husband, and negative about marriage in general. They also, on top of this, may even harbor private feelings of jealousy or rancor in their heart about your smooth marriage or your kind husband, so different from their own experience. After years of interaction and close friendship, some married women get so heavily influenced by their bitter divorced friends that it starts affecting the quality of the marriage or how they treat their husband. This, in the end, may lead to your own divorce, and you may end up joining those same divorced friends as a bitter divorcee yourself. (Note: not every divorced person feels or acts this way, just some.)

Bonus #11: Don't go a day without connecting genuinely with your spouse, even if it's brief and short. But make effort, make time, make a commitment to bond with your spouse every single day, with just a real smile, sustained eye contact, a non-auopilot conversation even if it's short and you're both tired. When life hits, and the kids are young and clingy, and work is hectic and stressful, and someone has an illness, and the bills and expenses pile up, and relatives need help, and friends cause drama, it's very easy to lose track of your spouse. It's easy for your marriage to be on the back burner and just stay there indefinitely, neglected and abandoned. You both feel busy and exhausted, stretched to the max. But even despite all of life's obligations and responsibilities, find a moment after the kids are in bed and work is done and people are away, to connect with your equally tired spouse. You are both starved for comfort, connection, solace. Give a genuine smile, a long hug, a soft comforting touch. Talk about your day, or just sit together in companionable silence at the end of the day. You need to nurture the bond between you and your spouse daily, like watering a plant.

May Allah grant us all happy, harmonious marriages with beautiful, caring spouses, ameen!

Umm Khalid

Monday, July 8, 2024

নারীর করণীয় হলো

From Abdullah Mojumder 

নারীর করণীয় হলো
- এটা জানা যে সে তার স্বামীর সেবিকাতুল্য; তাই তার অনুমতি ছাড়া নিজের বিষয়ে বা স্বামীর সম্পদে কোনো হস্তক্ষেপ সে করবে না।
- নিজের অধিকারের উপর স্বামীর অধিকারকে প্রাধান্য দিবে।
- নিজের আত্মীয়দের অধিকারের উপর স্বামীর আত্মীয়দের অধিকারকে প্রাধান্য দিবে।
- স্বামী যাতে তাকে উপভোগ করতে পারে সে জন্য সবসময় পরিষ্কার রাখার মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত রাখবে।
- নিজের সৌন্দর্য নিয়ে স্বামীর উপর গর্ব করবে না।
- স্বামী সুন্দর না হলে তাকে দোষী করবে না। 
.
- ইমাম যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ)
[কিতাবুল কাবায়ের: পৃ. ১৭৪]

Wednesday, July 3, 2024

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের জাদু করা হলে করণীয়ঃ

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের জাদু করা হলে করণীয়ঃ 

 একটা বোতলে পানি নিয়ে সূরা বাকারাঃ ১০২, সূরা আ'রাফ ১১৭-১২২, সূরা ইউনুস ৮১-৮২, সূরা ত হা ৬৯ নম্বর আয়াত এবং সূরা ফালাক, নাস পড়ে ফুঁ দিন। 

১। এই পানি প্রতিদিন দুইবেলা খাবেন। 
২। প্রতিদিন গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করবেন। প্রতিদিন না পারলে অন্তত ২-৩ দিনে ১ দিন করবেন। 
৩। সূরা ইয়াসিন, সফফাত, দুখান, জিন প্রতিদিন তিনবার করে তিলাওয়াত করবেন অথবা শুনবেন। কোন দিন সময় কম থাকলে একবার হলেও শুনবেন। 
৪। আয়াতুল কুরসির রুকিয়া ( আয়াতুল কুরসির বারবার তিলাওয়াত করা অডিও) প্রতিদিন আধা ঘন্টা বা এর বেশি শুনবেন। 
৫। প্রতিদিন কমপক্ষে ৭০ থেকে ১০০ বার ইস্তিগফার এবং লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়বেন, আরো বেশি পড়তে পারলে আরো ভালো। 
৬। রুকইয়াহ থেকে সম্পূর্ণ ফায়দা পেতে গান বাজনা সহ অন্যান্য কবিরা গুনাহ থেকে দূরে থাকবেন। নামাজ ওয়াক্তমতো আদায় করবেন। ফরজ ওয়াজিব ইবাদাতে যেন ত্রুটি না হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখবেন। 
৭। ঘুমের আগে আয়াতুল কুরসি ও ঘুমের আগের অন্যান্য আমল, সকাল সন্ধ্যার মাসনুন দুয়া, সূরা ইখলাস, ফালাক , নাস নিয়মিত আমল করবেন। 

---- আব্দুল্লাহ আলমাহমুদ ভাই এর "রুকইয়াহ" বই থেকে
নতুন সংস্করণ - ১৯০-১৯১ পৃষ্ঠা

Saturday, June 29, 2024

বিয়ে নিয়ে কথা

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

না, ব্যাপারটা সেরকম না।

ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।


করিম শাওন




Thursday, June 20, 2024

কাবিন ব্যবসায়ী


এক ভদ্রলোক বললেন আমি একটা দরকারি কাজেই ব্যাঙ্কে গিয়েছিলাম। ম্যানেজার প্রবলেমটা শুনে বললেন, এক কাজ করুন একটা অ্যাপ্লিকেশন লিখে আজই জমা দিন। আশাকরি দু একদিনের মধ্যেই আপনার প্রবলেম সলভ হয়ে যাবে। ম্যানেজারের রুম থেকে বেরিয়ে এসে আমি তখন অ্যাপ্লিকেশনটা লিখছি। কানে এলো,

"দরকার কি! এই বয়সে জেল খাটতে পারব না। সবই তো জানো, আগের মতো সেই দিন কাল আর নেই।" 

কথাটা কানে আসতেই পিছনের দিকে তাকিয়ে দেখি এক বয়স্ক ভদ্রমহিলা আর এক বয়স্ক ভদ্রমহিলাকে উদ্দেশ্য করে কথা গুলো বলছেন। কথাটা শুনে অপর ভদ্রমহিলা তখন বললেন,

-আমার ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না। বেলা এগারোটা পর্যন্ত কেউ ঘুমোয়? তা তুমি কিছু বলো না? 

-প্রথম প্রথম বলতাম, দেখলাম তাতে অশান্তি বাড়ে।

-তা অতো বেলায় ঘুম থেকে উঠে কাজ কর্ম কিছু তো করে!

কথাটা শুনে ভদ্রমহিলা হাসলেন। তারপর বললেন,

-কাজ করে তো! মোবাইল নিয়ে ভিডিও বানায়, রিল মিল কি আজকাল হয়েছে ওসব বানায়। তার ওপর নিজের রূপ চর্চা, সাজগোজ, এগুলোই তো কাজ। এর বাইরে আর কোনো কাজ নেই।

-রান্না টান্না? তুমিই করো?

-ওটা আবার কাজ নাকি? ছেলে একদিন বৌমাকে বলল, মাকে তুমি একটু হেল্প করতে পারো তো। মুখের ওপর বলল, আমি রান্না করব না। আমি রাঁধুনি না তোমার মায়ের হেল্পার? ছেলে বলল, তাহলে মা-ই বা রান্না করবে কেন? বৌমা মুখের ওপর বলে দিল, যার যেটা যোগ্যতা সে সেটাই করবে। তারপর সে কি অশান্তি। আমাকে মেজাজ দেখিয়ে বলল, আপনি আমাকে মেন্টালি টর্চার করছেন। পথের ভিখিরি করে ছেড়ে দেব। পাশের বাড়িতে দেখেছেন তো, কি অবস্থা হয়েছে? আমি সারাদিন ভয়ে থাকি। তুমি বলো তো ছেলের বিয়ে দিয়ে কি ভুল করেছি? নাকি ভয়ে থাকব বলে? আগে আমার এত রোগ টোগ ছিল না। সুগার, প্রেসার সব কিছুতে আক্রান্ত। আতঙ্কে থাকি সব সময়।  

অ্যাপ্লিকেশন লিখতে লিখতে কলম থেমে যাচ্ছিল আমার। ভদ্রমহিলা কথা গুলো যে একদম সত্যি বলছেন, সে কথা বুঝতে অসুবিধা রইল না। আমার নিজের চোখে দেখা এমন দু তিনটে পরিবারকে দেখেছি, ছেলের বিয়ের দিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে। বিয়ের সাত মাসের মাথায় ডিভোর্স। মোটা অঙ্কের দাবী করে টাকা গুছিয়েই শুধু নেয়নি, মিথ্যে ফোর নাইন্টি এইটের ফাঁদে ফেলে জেল জরিমানা হয়েছে বয়স্ক শ্বশুর শাশুড়ির। আবার এমন বৌমাকেও দেখেছি, সকাল এগারোটায় ঘুম থেকে ওঠে, রিল বানায়, আর শাশুড়িকে গাধার মতো খাটিয়ে তার ঘাড়ে বসে খায়। অ্যাপ্লিকেশন লিখতে লিখতে ভাবছি তখন, কি দিন কাল এলো সত্যি! ভদ্রমহিলার মুখের দিকে তাকিয়ে ভালো করে আরো একবার ওনাকে দেখলাম। দেখেই মনে হল, অমায়িক শান্ত স্বভাবের মানুষ। অথচ তাঁর কপালেই এমন?

সে যাইহোক, আমি অ্যাপ্লিকেশনটা লিখে ম্যানেজারের রুমে ঢুকলাম। ম্যানেজারের অ্যাপ্লিকেশনটা নিয়ে বললেন, আপনি বাইরে অপেক্ষা করুন। আমি মিনিট দশেকের মধ্যে আপনাকে ডেকে নিচ্ছি।

ম্যানেজারের কথা মতো যথারীতি বাইরে এসে অপেক্ষা করতেই হলো। বাইরে বেরিয়ে দেখি, ওই দুই ভদ্রমহিলা তখনো নিজেদের মধ্যে কথা বলছেন। অপর ওই ভদ্রমহিলা তখন এই ভদ্রমহিলাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলছেন,

-কি আর করবে বলো, সব কিছুই কপাল। কার মনে কি আছে, কি করে বুঝবে বলো তো। আজকাল অনেক মেয়েই বিয়ের পর ইচ্ছা করে ডিভোর্স নিয়ে এক রকমের ব্যবসা খুলে ফেলেছে। মান সম্মান নষ্ট করে দিয়ে ছেলের বাড়ির পরিবারকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। যাকগে, মণিকা দি , বড় বৌ খারাপ হয়েছে, কি আর করবে বলো, ছোটো ছেলের বিয়েটা অন্তত দেখে শুনে দিও। এর মতো খারাপ যেন না হয়।

ভদ্রমহিলা বললেন, 

-দিতে তো চাইছি, ছোটো ছেলে আর বিয়ে করতেই রাজী হচ্ছে না। আমাকে বলে দিল, এই বেশ ভালো আছি। চারিদিকে যা দেখছি, তাতে আমি বিয়ে করে ওই ফাঁদে পা দিচ্ছি না। এই বুড়ো বয়সে আমার বাবা মা মিথ্যে কেসের আসামী হয়ে উঠবে, আর আমি চোখে দেখেও কিছু করতে পারব না, এর থেকে বড়ো যন্ত্রণার আর কি হতে পারে‌। মা তুমি আমাকে আর বিয়ে করার জন্য চাপ দিও না। 

ভদ্রমহিলার ছেলের কথা গুলো শুনে আমি তাই ভাবছিলাম, এ কথা গুলো একেবারেই উড়িয়ে দেবার নয়। আমার পরিচিত এক ভাই, সেদিন তাকে বিয়ের কথা বলতেই, সেম কথা গুলো ও আমাকে শোনালো। আজকাল বহু ছেলেই দেখছি বিয়ে করতেই চাইছে না। এমনটা যদি চলতে থাকে, এ তো আগামী দিনের জন্য এ এক অশনি সংকেত। বিয়ের মতো এক পবিত্র সামাজিক বন্ধন কলুষিত হয়ে উঠছে কিছু নোংরা মানসিকতার মানুষের জন্য, যারা ডিভোর্সটাকে হাতিয়ার করে মোটা টাকা ইনকামের ফায়দা তুলছে। সেই সঙ্গে আইনের গেরোয় পড়ে জেলের আসামি সাজতে হচ্ছে ছেলেটিকে,ও তার পরিবারকে। এবার বোধহয় ভাববার সময় এসেছে। আইনের একপাক্ষিক বৈষম্য আর নয়, আইন বোধহয় সবার জন্য সমান হওয়া দরকার। ফোর নাইন্টি এইট শুধু নারীর জন্য কেন, পুরুষদেরও থাকুক। সত্য মিথ্যা যাচাই হোক। প্রকৃত দোষী শাস্তি পাক, সে পুরুষ হোক বা নারী। আইনের ফা়ঁদটা কারো যেন হাতিয়ার না হয় অন্যকে জব্দ করার জন্য, অন্তত যারা মিথ্যে কেস সাজিয়ে ডিভোর্সের গল্প তৈরি করছে, তাদের টাকা আদায়ের ধান্দা বন্ধ হোক।


এদের কিভাবে আগে থেকেই চিনবেন সেটার উপর জানতে চান কি?