Saturday, January 13, 2024

Cabinet 2024

Ministers
AKM Mojammel Haque (Ministry of Liberation War Affairs)
Obaidul Quader (Ministry of Road Transport and Bridges)
Nurul Majid Mahmud Humayun (Ministry of Industries)
Asaduzzaman Khan (Ministry of Home Affairs)
Dr Dipu Moni (Ministry of Social Welfare)
Md Tajul Islam (Ministry of Local Government, Rural Development & Co-operatives)
Lt Col Muhammad Faruk Khan (Ministry of Civil Aviation and Tourism)
Abul Hasan Mahmud Ali (Ministry of Finance)
Anisul Huq (Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs)
Hasan Mahmud (Ministry of Foreign Affairs)
Md Abdus Shahid (Ministry of Agriculture)
Sadhan Chandra Majumdar (Ministry of Food)
Ubaidul Muktadir Chowdhury (Ministry of Housing and Public Works)
Md Abdur Rahman (Ministry of Fisheries and Livestock)
Narayan Chandra (Ministry of Land)
Abdus Salam (Ministry of Planning)
Mohibul Hasan Chowdhury (Ministry of Education)
Forhad Hossain (Ministry of Public Administration)
Faridul Haque Khan (Ministry of Religious Affairs)
Md Jillul Hakim (Ministry of Railways)
Saber Hossain Chowdhury (Ministry of Environment, Forest and Climate Change)
Jahangir Kabir Nanak (Ministry of Textiles and Jute)
Nazmul Hasan Papon (Ministry of Youth and Sports)
Architect Yeafesh Osman (Ministry of Science and Technology)
Dr Samanta Lal Sen (Ministry of Health and Family Welfare)

State Ministers
Simeen Hussain Rimi (Ministry of Women and Children Affairs)
Nasrul Hamid (Ministry of Power, Energy and Mineral Resources)
Zunaid Ahmed Palak (Ministry of Posts, Telecommunications and Information Technology)
Mohammad A Arafat (Ministry of Information and Broadcasting)
Md Mohibur Rahman (Ministry of Disaster Management and Relief)
Khalid Mahmud Chowdhury (Ministry of Shipping)
Zahid Faruk (Ministry of Water resources)
Kujendra Lal Tripura (Ministry of Chittagong Hill Tracts Affairs)
Rumana Ali (Ministry of Primary and Mass Education
Shafiqur Rahman Chowdhury (Ministry of Expatriates' Welfare and Overseas Employment)
Ahsanul Islam Titu (Ministry of Commerce)

Friday, January 12, 2024

জানার আছে অনেক কিছু

জানার আছে অনেক কিছু

অ্যাটেনশন এবং ভ্যালিডেশন মেয়েদের জন্য নিশ্বাসের মত। এবং বর্তমান বিশ্বের সবথেকে মূল্যবান কারেন্সি হচ্ছে এই অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন। পুরুষদের অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন যে কতটা মূল্যবান এবং এটার শক্তি যে কত বড়, সেটা পুরুষরা বুঝতে পারলে কখনোই ফ্রি ফ্রি এগুলো মেয়েদেরকে দিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের ইগো বুস্ট করে তাদেরকে আরও অহংকারী হওয়ার সুযোগ দিত না। নির্বোধ পুরুষরা মনে করে সে কোনো মেয়েকে যত বেশি অ্যাটেনশান আর ভ্যালিডেশন দিবে, সে বোধহয় তত ঐ মেয়ের মনের ভিতর জায়গা করে নিতে পারবে। আপনাদেরকে একটা গল্প শোনাই। আপনারা কি ইলেভেন মেন্স বা এগারজন পুরুষের থিওরি সম্পর্কে জানেন? 

একটা রুমে খুবই অনিন্দ্য সুন্দরী একজন মেয়েকে বিভিন্ন অলংকার ও গহনা দিয়ে সাজিয়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে। সেই রুমে প্রথমে একেক করে ১০ জন পুরুষ প্রবেশ করল। প্রত্যেকেই প্রবেশ করে মেয়েটির রুপের, পোষাকের ও অলংকারের যারপরনাই সুনাম ও প্রশংসা করল। প্রত্যেকেই বলল, তুমি দেখতে খুবই সুন্দর। তোমার পোষাকটা খুবই মানিয়েছে। গহনাগুলোতে দেখতে তোমাকে যা লাগছে না। প্রথম ১০ জন এভাবেই বিভিন্নভাবে মেয়েটার প্রশংসা করল। সর্বশেষ ১১তম ব্যক্তিটি রুমে প্রবেশ করল। রুমে প্রবেশ করে মেয়েটার সাথে খুবই যতসামান্য হাই, হ্যালো জিজ্ঞাসা করে বাকি ছেলেদের সাথে কথা বলা শুরু করল। সে মেয়েটার দিকে আর একপ্রকার ঘুরেও তাকাল না বলা চলে। সবশেষে সকলে চলে যাওয়ার সময় মেয়েটার ঐ ১১তম ব্যক্তির কথাই মনে আছে। বাকি ‌১০ জনের কথা সে বেমালুম ভুলে গেছে। কারণ সবাই ঘুরেফিরে একই কথা বলেছে। যেটা মেয়েটা ছোট থেকে শুনতে শুনতে ক্লান্ত। আর ঐ ১১তম ব্যক্তি মেয়ের মনে জায়গা করে নিতে পেরেছে কারণ সে বাকি সব পুরুষ যা করে তা করেনি এবং মেয়ের ইগোতে হার্ট করতে পেরেছে। 

অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশনের সাইকোলজি এভাবেই কাজ করে। যেসব পুরুষ মনে করে মেয়েদেরকে প্রশংসা করে তাদের মনে জায়গা করে নিবে তারা মূলত একটা ভ্রমের মধ্যে বাস করে। মেয়েরা অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারলেও অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন ছাড়া বাঁচতে পারবে না। এবং অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন সহজে না পেলে বিভিন্ন ধরণের ম্যানিপুলেটিভ পন্থা অবলম্বন করবে। বিভিন্ন ধরণের Bait বা টোপ দিবে এবং নাদান পুরুষগুলো মনে করবে, মেয়েটার বোধহয় আমার প্রতি ফিলিংস আছে না হলে সে নির্দিষ্ট ঐ কাজটা কেন করল আমার সাথে। মেয়েরা কোনো ছেলের কাছ থেকে সহজে অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন না পেলে টোপ হিসেবে ঐ ছেলের কোনো একটা কিছুর প্রশংসা করবে, কিন্তু আদতে ঐ ছেলের ঐ জিনিসটা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য না। 

বিপরীতে ছেলে মনে করবে আসলেই বোধহয় ঐ মেয়ের আমার প্রতি ফিলিংস আছে। না হলে আমার প্রশংসা কেন করল, আমার ঐ ছোট বিষয়টাও কিভাবে তার নজর এড়াল না। বাট মেয়েটা ছেলের প্রতি কোনো ফিলিংস থেকে ছেলেটার প্রশংসা করেনি। ছেলেটার থেকে সে যেকোনো মূল্যে অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন চায় এবং এটা পাওয়াই তার আসল উদ্দেশ্য। এবং ছেলে ছোট্ট একটা মিথ্যা প্রশংসা পেয়ে তখন রাজ্যের প্রশংসার ডালা মেলে বসবে এবং একটা প্রশংসার বিপরীতে একশটা প্রশংসা মেয়েকে ফেরত দেবে। মেয়েরা তাদের উদ্দেশ্যে সফল। 

এরপর মেয়েরা অনেক ছেলের ইনবক্সে তাদের ছবি পাঠাবে, অযথাই ছবি পাঠাবে, কোনো আগ পিছের কথার ধারাবাহিকতা ছাড়াই, কোনো কারণ ছাড়াই। কিছু পুরুষ মনে করবে মেয়ের যদি আমার প্রতি কোনো ফিলিংস না থাকে তাহলে সে আমাকে ছবি কেন পাঠায় প্রতিনিয়ত। আসল সত্য হলো সে আপনার মনোরঞ্জনের জন্য ছবি পাঠাচ্ছে না। সে শুধুই আপনার অ্যাটেনশান আর ভ্যালিডেশন পাওয়ার জন্য ছবি পাঠাচ্ছে। নাথিং এলস। এর সাথে আপনার প্রতি তার ফিলিংস কিংবা অনুভূতির কোনো সম্পর্কই নেই। এবং একই ছবি যে আরও কতজন পুরুষকে পাঠাচ্ছে সেটা হিসেব করার জন্য আপনাকে ক্যালকুলেটর নিয়ে বসতে হবে। একই ভাবে তারা স্টোরিতে ছবি আপলোড করবে, যখন তাদের ম্যাস লেভেলের অ্যাটেনশন আর ভ্যালিডেশনের দরকার হবে। 

Low value beta simp পুরুষগুলো তখন সুন্দর করে তাদের ইনবক্সে স্লাইড করে চলে যাবে এবং রাজ্যের কথা এবং যুক্তি দ্বারা বোঝাবে আসলে মেয়েটা মোনালিসা কিংবা অড্রে হেপবার্নের থেকেও কেন বেশি সুন্দর। এবং এই প্রক্রিয়া চলতেই থাকবে। Trust me brothers, the more beautiful a girl is, the more insecure she is. আবারও বলছি, একজন মেয়ে যত বেশি সুন্দর, সেই মেয়ে তত বেশি ইনসিকিউর। সে যে সুন্দর সেটা ছেলেদের কাছ থেকে বারবার, প্রতিনিয়ত তাকে শুনতে হবে। কোনোরকম বিরতি পড়লেই তার মনে হবে তার সৌন্দর্য বুঝি কমে গেল। এজন্যই বলছি, বর্তমান বিশ্বের সবথেকে মূল্যবান কারেন্সি হলো অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন। এগুলো একজন পুরুষ হয়ে ফ্রিতে কাউকে কোনো অবস্থাতেই দিবেন না। 

আপনাদের কোনো আইডিয়াই নেই একজন এভারেজ মেয়েও বেইটা সিম্প পুরুষদের থেকে প্রতিনিয়ত কত কত ফ্রি অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন পায়। সুতারাং, আপনি যদি মনে করেন আপনি কোনো মেয়েকে প্রশংসা করে, তাকে অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন দিয়ে তার মনে জায়গা করে নিবেন, তাহলে আপনাকে বলি আপনি ঐ বাকি বেইটা সিম্প পুরুষদের একজনই এবং মেয়েদের মনে আপনার জন্য কোনো জায়গা নেই। আপনি বাকি সবাই যা বলে বা যা করে তা করতে বা বলতে পারবেন না যদি তাদের চোখে আলাদা কেউ হতে চান। এবং একজন পুরুষ, যে জানে How the game works, যে নিজের ভ্যালু জানে সে কখনোই তার অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন ফ্রিতে কাউকে দেয় না। 
আপনি অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন একান্তই আপনার পার্টনারকে দিতে পারেন তাও খুব পরিমিত ভাবে এবং তার করা কোনো ভালো কাজের পুরুস্কার হিসেবে। আপনি আপনার পার্টনারকে পৃথিবীর সবথেকে, এমনকি আপনার নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসেন, কিন্তু আপনি সেটার ভ্যালিডেশন তাকে সরাসরি কখনোই দেবেন না। আপনি যত বেশি অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন দিবেন ফ্রিতে, তত আপনি সম্পর্কের ক্যামিস্ট্রিকে সহজ করে দিচ্ছেন। 

You are making the game easier for her. এবং ইজি গেম মেয়েরা খেলে না, তারা অল্পতেই বোরড হয়ে যায়। এবং বিরক্ত হয়ে একসময় আপনাকে ছুড়ে ফেলবে। কারণ আপনি ঐ পাঁচ-সাতটা সাধারণ পুরুষের মতই। যে সবসময় কারণে অকারণে তোষামদি ও চাটুকারিতায় ব্যস্ত। Keep the game hard for her, make her earn your attention and validation. আপনার অ্যাটেনশান এবং ভ্যালিডেশন ফ্রিতে দিয়েন না, তাকে সেটা অর্জন করে নিতে বাধ্য করুন। তাহলে আল্টিমেট বিজয়ী আপনিই হবেন।