Friday, May 14, 2021

অলসতা, ক্লান্তি, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদির জন্য রুকইয়াহ - Ruqyah for removing distress, physical weakness, mental weakness

 No photo description available.

 

 

অলসতা, ক্লান্তি, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদির জন্য রুকইয়াহ

-----------------
প্রথমে আমরা হাদিসটা খেয়াল করি,
আলী রা. থেকে বর্ণিত, ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা একবার খবর পান রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে কয়েকজন বন্দী আনা হয়েছে। তিনি আটা পিষার কষ্টের কথা জানিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসে একজন খাদিম চাওয়ার জন্য গেলেন। (অন্য বর্ণনায় কূপ থেকে পানি তোলার কষ্টের কথাও আছে) কিন্তু তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পেলেন না, তখন বিষয়টা আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার কাছে জানালেন। পরে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এলে আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তাঁকে বললেন।
.
(বর্ণনাকারী বলেন) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে এলেন। তখন আমরা বিছানায় শুয়েছিলাম। আমরা (তাকে দেখে) উঠতে লাগলাম। তিনি বললেন, তোমরা নিজ নিজ জায়গায় থাক। আমি আমার বুকে তাঁর পায়ের স্পর্শ অনুভব করলাম। (অর্থাৎ রাসুলুল্লাহ উনার বুকের কাছে বসলেন) এরপর বললেন, ‘তোমরা যা চেয়েছ, আমি কি তোমাদের তাঁর চাইতে উত্তম বস্তুর সন্ধান দিব? "যখন তোমরা শয্যা গ্রহণ করবে, তখন চৌত্রিশ বার ‘আল্লাহ আকবার’ তেত্রিশবার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং তেত্রিশবার ‘সুবহানাল্লাহ’ বলবে"। এটা তোমরা যা চেয়েছো তোমাদের জন্য তাঁর চাইতে উত্তম।
(বুখারী, কিতাবুল জিহাদ ওয়াস সিয়ার, হাদিস নং ২৮৯৩)
.
হাদিসটা আমরা অনেকেই জানি। শুধু জানি না, ভালোভাবেই জানি। এই হাদিসটির প্রতি লক্ষ্য রেখেই আমাদের দেশে প্রচলিত তাসবিহ গুলোতে একশটা করে গুটি থাকে। এই হাদিসটা বয়ান করার সময় সাধারণত এভাবে বলা হয়, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তাঁরা দুনিয়াবী প্রয়োজন নিয়ে এসেছিলেন আর রাসুলুল্লাহ তাদেরকে আখেরাত মুখি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অথবা এরকম কিছুই বলে..।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, হাদিসটির ফজিলত আমরা অনেকেই খেয়াল করিনি।
আমরা হাদীসটিকে আরেকবার দৃষ্টিপাত করি, এর সারাংশ এরকম, ফাতিমা রাযিয়াল্লাহু আনহার ঘরের কাজে কষ্ট হচ্ছিল, তাই তিনি খাদেমের জন্য রাসূলুল্লাহর কাছে গিয়েছিলেন। রাসুল্লাহ তাদেরকে ঘুমের আগে ৩৩বার সুবহানাল্লাহ ৩৩বার আলহামদুলিল্লাহ্ ৩৪বার আল্লাহু আকবার পড়তে বললেন।
.
আমি নিজে দেখেছি এবং বেশ কয়েকজন তাদের অভিজ্ঞতা আমার কাছে বর্ণনা করেছে, এই হাদীসের উপর আমল করলে সত্যি কর্মক্ষমতা বাড়ে, অলসতা দূর হয়, একটুতেই ক্লান্ত হওয়ার ভাব চলে যায়।
সেদিন ফুফু বলছিল, নামাযে বা অন্যান্য ইবাদাতে আলসেমি লাগে, এরকম সমস্যা থাকলে এই সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার পড়লে সেটা চলে যায়।
এবার আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলি, গতমাসে মাঝের দিকে বেশ দৌড়ের উপর ছিলাম, পাসপোর্ট অফিসে একটু কাজ ছিল, সেটা শেষ করে বাজারে এরপর ব্যাংকে যাওয়া লাগবে, ওখানে কাজ সেরে এক বড় ভাইয়ের দোকানে যাওয়া লাগবে, এরপর আবার বাসে করে বহুদূরে আমার বাড়ি। সবমিলিয়ে হঠাৎ করেই বেশ বড় ধকল, আর অল্প সময়ের মাঝে অনেকগুলো কাজের চাপ পড়ে গেল।
দুপুরে যখন আমি ব্যাংকে যাব ক্লান্তিতে পা চলছিলই না। রাজশাহী নিউমার্কেট থেকে রেলগেটের রিক্সা-অটোরিকশা স্টপেজ ৩-৪ মিনিটের রাস্তা, এতোটুকুই আমি যেতে পারছিলাম না। ক্লান্তিতে মনে হচ্ছিল রাস্তার মধ্যেই বসে পড়ি। তখন হঠাৎ আমার মাথায় ৩ তাসবির কথা আসলো, আমি সম্ভবত দশবার করে পড়ছিলাম, তিনটা পড়া শেষ হয়নি, কখন ক্লান্তি চলে গেছে, আমি ফ্রি হয়ে ফাস্টট্র্যাকে টাকা জমা দিয়ে রিক্সাতে উঠে অনেক দূর চলে গেছি টেরই পাইনি!
অনেকক্ষণ পর মনে হল "অহহো! আমি না তাসবিহ পড়ছিলাম!!" আলহামদুলিল্লাহ্‌।
.
সবচেয়ে মজাদার এবং শেষ কথা হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ যে বলেছেন "এটা তোমরা যা চেয়েছিলে তাঁর থেকে উত্তম" তাঁর কারণ বুঝতে পারছেন?
- এতে ক্লান্তি দূর হচ্ছে, কাজ সহজেই হয়ে যাচ্ছে, খাদেমের জন্য অতিরিক্ত ব্যয় বেঁচে যাচ্ছে। উপরন্তু ১০০বার তাসবিহ পড়ার জন্য আখিরাতের একাউন্টে অনেক সম্পদ জমে যাচ্ছে।
এর চেয়ে উত্তম টিপস কি হতে পারে!!
-Abdullah Almahmud
 
 
অলসতা, ক্লান্তি, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদির জন্য রুকইয়াহ - Ruqyah for removing distress, physical weakness, mental weakness

রিযিকের ব্যাপারে রুকইয়াহ

 রিযিকের ব্যাপারে রুকইয়াহ

 

 
আপনার চাকুরি দরকার? ব্যবসার মূলধন নেই?
 
রিযিকের ব্যাপারে পেরেশানিতে ভুগছেন? 
 
বিপদ-আপদ,দুঃখ-দুঃচিন্তা থেকে মুক্তি চাচ্ছেন?
 
বিয়ে হচ্ছেনা?
 
সন্তান দরকার? 
 
পার্থিব জীবনে সমৃদ্ধি দরকার? 
 
ফসল-ফলাদির ভালো ফলন দরকার?
 
আপনার সব কিছুর সমাধান একটা আমলের মধ্যে রয়েছে,তা হচ্ছে- ইস্তিগফারের আমল।  
 
ইস্তিগফারকে নিজের জীবনে আবশ্যক করে নেন। চলতে,বসতে,ঘুরতে সব সময় ঠোঁটে ইস্তিগফারের আমল জারি রাখুন।
 
হাদিসে এসেছে যার মূল বক্তব্য মোটামুটি এই রকম," যে ব্যক্তি ইস্তিগফারকে নিজের জন্য আবশ্যক বানিয়ে নিবে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য প্রতিটি সংকীর্ণ অবস্থা থেকে বের হওয়ার পথ খুলে দিবেন,তার প্রতিটি উদ্বেগ-অস্থিরতা দূর করে দিবেন। এবং তাকে কল্পনাতীত উৎস থেকে রিযিক প্রদান করবেন।"
 
হাসান আল বসরি রাহিমাহুল্লার বিখ্যাত সেই ঘটনা আমরা অনেকেই জানিঃ
"একবার হাসান বসরী রাহ. এর কাছে এক ব্যক্তি জানালো “ আমার ফসলে খরা লেগেছে। আমাকে আমল দিন” হাসান বসরী তাকে বললেন এস্তেগফার করো। 
 
কিছুক্ষণ পর আরেক ব্যক্তি এসে অভিযোগ পেশ করল “আমি গরীব। আমাকে রিজক এর আমল দিন” হাসান রহ. তাকেও বলেলন এস্তেগফার করো। 
 
এমনিভাবে অপর এক ব্যক্তি এসে সন্তান হও্য়ার আমল চাইলে তিনি বললেন, এস্তেগফার করো।” 
 
উপস্থিত ছাত্ররা জিজ্ঞেস করল, “সবাইকে এক পরামর্শই দিলেন যে?” 
 
বিখ্যাত তাবেয়ী হাসান বসরী রহ. বললেন “আমি নিজের পক্ষ থেকে কিছুই বলি নি। এটা বরং আল্লাহ তায়ালা তার কুরআনে শিখিয়েছেন । 
 
তারপর তিনি সুরা নুহ এর আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন। (তাফসীরে কুরতুবী ১৮/৩০৩)
 
فَقُلْتُ اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُ كَانَ غَفَّارًا. يُرْسِلِ السَّمَاءَ عَلَيْكُمْ مِدْرَارًا. وَيُمْدِدْكُمْ بِأَمْوَالٍ وَبَنِينَ وَيَجْعَلْ لَكُمْ جَنَّاتٍ وَيَجْعَلْ لَكُمْ أَنْهَارًا
 
নুহ আ. বললেন “তোমরা তোমাদের রবের কাছে এস্তেগফার করো। ( ক্ষমা চাও) নিশ্চয় তিনি অতি ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর অজস্র বারিধারা বর্ষণ করবেন। তিনি তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধির মাধ্যমে তোমাদের সাহায্য করবেন। তোমাদের জন্যে উদ্যান তৈরি করবেন, তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন।” (সুরা নূহ- ১০-১২)"
 
হাদিসে ইস্তিগফারের বেশ কিছু দু'আ এসেছে আমরা সেখান থেকে ইস্তিগফারের দু'আ উল্লেখ করছিঃ
ইস্তিগফার মানে ক্ষমা চাওয়া, আল্লাহর কাছে নিজের গুনাহের জন্য ক্ষমা চাওয়া। পাপের জন্য লজ্জিত,অনুতপ্ত হওয়া। 
 
দোয়া-১:
======
মূল আরবীঃ                    ﺃَﺳﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠﻪَ
 
উচ্চারণঃ আস্তাফিরুল্লা-হ।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
প্রতি ওয়াক্তের ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দোয়া ৩ বার পড়তেন। [মিশকাত-৯৬১]
 
 
দোয়া-২:
======
মূল আরবীঃ            ﺃَﺳْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠﻪَ ﻭَﺃَﺗُﻮْﺏُ ﺇِﻟَﻴْﻪِ
 
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া আতূবু ইলাইহি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি।
 
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) প্রতিদিন ৭০ বারের অধিক তাওবা ও ইসতিগফার করতেন। [বুখারী-৬৩০৭]
 
 
 
দোয়া-৩:
======
মূল আরবীঃ
 ﺭَﺏِّ ﺍﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲْ ﻭَﺗُﺐْ ﻋَﻠَﻲَّ ﺇِﻧَّﻚَ ‏( ﺃﻧْﺖَ ‏) ﺍﻟﺘَّﻮَّﺍﺏُ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴْﻢُ ‏( ﺍﻟﻐَﻔُﻮْﺭُ )
 
 
উচ্চারণঃ রাব্বিগ্ ফিরলী, ওয়া তুব ‘আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়া-বুর রাহীম। দ্বিতীয় বর্ণনয় “রাহীম”-এর বদলে: ‘গাফূর’।
অনুবাদঃ হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়। দ্বিতীয় বর্ণনায়: তাওবা কবুলকারী ও ক্ষমাকারী।
 
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন। [আবূ দাঊদ-১৫১৬, ইবনু মাজাহ-৩৮১৪, তিরমিযী-৩৪৩৪, মিশকাত-২৩৫২]
 
 
দোয়া-৪:
======
মূল আরবীঃ    ﺃَﺳْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺤَﻰُّ ﺍﻟْﻘَﻴُّﻮﻡُ ﻭَﺃَﺗُﻮﺏُ ﺇِﻟَﻴْﻪِ
 
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যূম ওয়া আতূবু ইলায়হি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোন মা‘বূদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছে তাওবাহ্ করি।
 
এই দোয়া পড়লে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন-যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়নকারী হয়। [আবু দাউদ-১৫১৭, তিরমিযী-৩৫৭৭, মিশকাত-২৩৫৩]
 
দোয়া-৫:
 
ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দু'আঃসাইয়্যিদুল ইস্তিগফার:
======
মূল আরবীঃ
 
 
 ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺭَﺑِّﻲ ﻟَﺎ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﺃَﻧْﺖَ ﺧَﻠَﻘْﺘَﻨِﻲ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﺒْﺪُﻙَ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﻬْﺪِﻙَ ﻭَﻭَﻋْﺪِﻙَ ﻣَﺎ ﺍﺳْﺘَﻄَﻌْﺖُ ﺃَﻋُﻮﺫُ ﺑِﻚَ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻣَﺎ ﺻَﻨَﻌْﺖُ ﺃَﺑُﻮﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﻨِﻌْﻤَﺘِﻚَ ﻋَﻠَﻲَّ ﻭَﺃَﺑُﻮﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﺬَﻧْﺒِﻲ ﻓَﺎﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﺎ ﻳَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﺬُّﻧُﻮﺏَ ﺇِﻟَّﺎ ﺃَﻧْﺖَ
 
 
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্ফির্লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্যুনূবা ইল্লা আনতা
 
অনুবাদঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।
 
 
যে বুক্তি সকাল, সন্ধ্যায় সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার অর্থ বুঝে দৃঢ় বিশ্বাস সহকারে পড়বে, সে ঐ দিন কিংবা রাতে মারা গেলে অনবশ্যই জান্নাতে যাবে। [বুখারীঃ৬৩০৬]