• আর্থিক দায়িত্ব – মাসিক খরচ কে কীভাবে সামলাবে?
• সন্তান লালন-পালনের ধরণ – কীভাবে সন্তান মানুষ করবে?
• ক্রেডিট ও ঋণ – কার কী পরিমাণ ঋণ আছে, কীভাবে পরিশোধ হবে? ভবিষ্যতের আর্থিক পরিকল্পনা কেমন হবে?
• ধর্মীয় বিশ্বাস – দুজনের বিশ্বাস ও চর্চা কীভাবে মিলিয়ে চলবে?
• পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক – শ্বশুরবাড়ি ও নিজের পরিবারের সঙ্গে বোঝাপড়া কেমন হবে?
• সন্তানদের শিক্ষা ও মূল্যবোধ – কী ধরনের শিক্ষা ও নৈতিকতা সন্তানদের শেখানো হবে?
• শৈশবের অভিজ্ঞতা – অতীতের কোনো অভিজ্ঞতা আছে কি, যা ভবিষ্যতে প্রভাব ফেলতে পারে?
• দাম্পত্য জীবনের প্রত্যাশা – একে অপরের প্রতি প্রত্যাশা কীভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যায়?
• শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা – মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা জরুরি।
• আর্থিক পরিকল্পনা – জীবনযাত্রার খরচ, সঞ্চয় ও বিনিয়োগ কীভাবে হবে?
• পারিবারিক স্বাস্থ্য ইতিহাস – বংশগত কোনো রোগ বা স্বাস্থ্যগত বিষয় জানলে ভালো হয়।
• ভবিষ্যৎ লক্ষ্য ও ইচ্ছা – জীবনে কী কী করতে চাও, যা একসঙ্গে সম্ভব?
• স্বপ্নের বাড়ি – ভবিষ্যতে কোথায় এবং কীভাবে বসবাস করতে চাও?
• ক্যারিয়ার ও শিক্ষা – চাকরি বা ব্যবসার পরিকল্পনা কী? ভবিষ্যতে পড়াশোনা চালিয়ে যাবে কি না?
• অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় – যেকোনো বিষয় যা ভবিষ্যতে দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে।
এগুলো নিয়ে আগে থেকেই আলোচনা করলে বোঝাপড়া মজবুত হবে এবং সংসার পরিচালনা সহজ হবে।