*দোয়া করার নিয়ম:
১.
প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করবেন:

সুরা:ফাতিহা পড়ে, আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম ধরে প্রশংসা করবেন।
তিরমিজি,হাদিস নং- ৩৪৭৬
২.
তারপর দরুদ পড়বেন;

দরুদ পড়া মানে নবী কারিম (স:) ও উনার পরিবারের জন্য জন্য দোয়া।
তিরমিজি, হাদিস নং-৩৪৭৭
এখন দোয়া শুরুঃ
৩.
নিজের জন্য, মাতাপিতার জন্য ও সকল মুসলমানের জন্য একটি দোয়া পাঠ করবেন:

যেমন :رَّبِّ اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِمَن دَخَلَ بَيْتِيَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا تَبَارًا*
উচ্চারণ: রব্বিগফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিমান। দাখালা বাইতিয়া, মু-মিনান ওয়ালিল মু-মিনিনা ওয়াল মুমিনাতি ওয়ালা তাজিদিজ্জোয়ালিমিনা ইল্লা তাবারান।
সুরা নুহ: 71:28
অর্থ: হে রব, আপনি আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যারা মুমিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করে-তাদেরকে এবং মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে ক্ষমা করুন এবং যালেমদের কেবল ধ্বংসই বৃদ্ধি করুন।)
৪.এরপর বাহ্যিক দোয়া পড়া।
ইবনে হিব্বান-৭৬৮
যেমন: ইসমে আযম,সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত,দোয়া ইউনুছ ইত্যাদি দোয়াগুলো পড়বেন।
৫.
এবার মোনাজাতে আপনার সমস্যা বা রোগীর বা অন্যের সমস্যা সমাধানের জন্য দোয়া করবেন।

৬.
দোয়ার শেষে আবার দরুদ পড়বেন।

প্রত্যেক দুয়া ঝুলে থাকে যতক্ষণ না দরুদ পাঠ করা হয়।
তাবারানি, হাদিস নং: ১/২১

(বুখারী, মুসলিম-৬৩৩৮)

তিরমিজী-৪৩২১

(আরাফ-৫৫, মরিয়ম-৩)
এভাবে দোয়া চাওয়া হচ্ছে সুন্নতি তরীকা।






নামাজের সিজদার সময়।
*নোটঃ সম্ভব হলে কিছু সদাকা/দান খয়রাত করে ২ রাকাত নামাজ পড়ে তওবা করে উপরোক্ত নিয়মে দুয়া করবেন।
কলেক্টেড